নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘটা সড়ক দুর্ঘটনার যাবতীয় তথ্য একসঙ্গে পাওয়া যাবে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন অ্যাপ্লিকেশনে (অ্যাপ)। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই অ্যাপ্লিকেশন উন্মুক্ত করা হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ আয়োজিত রোড ট্রাফিক ডেটা ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে কর্মশালায় এই তথ্য জানান বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহামুদ হাসান। কর্মশালায় এই অ্যাপ নিয়ে একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন তিনি।
মাহামুদ হাসান বলেন, ২০১৮ সালের তারা এই অ্যাপ নিয়ে কাজ শুরু করেন। এখনো এটির কাজ চলমান রয়েছে। তবে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এটি উন্মুক্ত করা হতে পারে। accidentinfo.police.gov.bd এই ঠিকানায় দুর্ঘটনার তথ্য পাওয়া যাবে। এটি পরবর্তীতে গুগল প্লে স্টোরেও থাকবে। বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে এই অ্যাপের মাধ্যমে বাস্তবিক সময়ের দুর্ঘটনার তথ্য পাওয়া যাবে। আর থ্রি সফটওয়্যার কোম্পানি এই অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, তাদের অ্যাপে দুর্ঘটনার সময়ের আবহাওয়া কেমন ছিল তা জানা যাবে। বয়স অনুযায়ী যারা দুর্ঘটনায় হতাহত হবে তাদের তথ্য থাকবে। যে স্থানে দুর্ঘটনা ঘটবে সেই রাস্তা কেমন ছিল সেটি জানা যাবে। জানা যাবে কী বারে দুর্ঘটনা ঘটেছে। যদিও এসব কিছু সম্ভব হবে যদি দুর্ঘটনার পর এফআইআর (প্রাথমিক তথ্য বিবরণী), সাধারণ ডায়েরি করা হয়। আবার হাসপাতাল থেকেও তথ্য নেবে পুলিশ।
মাহামুদ বলেন, সাধারণত অনেক দুর্ঘটনা ঘটার পর সেটি দুই পক্ষে মীমাংসা হয়। সেটির তথ্য সহজে পাওয়া যায় না। আবার অনেক ক্ষেত্রে নিহতের শরীরের ময়নাতদন্ত করা হয় না। পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ করে। কারণ দুর্ঘটনার মৃত্যুর যদি থানায় অভিযোগ হয় বা সাধারণ ডায়েরি হয় তবে সেটি ময়নাতদন্ত করতে হবে। সে ক্ষেত্রে পুলিশের কাছে তথ্য থাকে।
কর্মশালায় সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চের সভাপতি ডা. মোহাম্মদ মাজাহারুল হক, সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী শামীম উজজামান, নিরাপদ সড়ক চাই-এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থা তাদের তথ্য উপাত্ত ও বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
অধ্যাপক ডা. কাজী শামীম উজজামান বলেন, একেক সংস্থা একেক রকম তথ্য দিচ্ছে। তবে সবাই যদি সম্মিলিতভাবে একই রকম তথ্য দেয় তবে সেটি সুবিধা হবে। না হলে একেক সংস্থা একেক তথ্য দিলে কোনটি নিয়ে কাজ করা হবে সেটি প্রশ্ন থেকে যায়।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, জাতিসংঘ বারবার বলছে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কিন্তু কিছু হচ্ছে না। এখানে কয়েকটি পাইলট প্রকল্প নিয়ে কাজ দেখানো হলো। এটা অনেকটা কয়েকজন অন্ধের হাতি দেখার মতো। একেক জন একেকটা নিয়ে কথা বলছে। সকলকে এক জায়গায় আনতে হবে।
তিনি বলেন, এখন সড়ক পরিবহন আইন হয়েছে। সেখানে একটা জায়গা রয়েছে এই দুর্ঘটনা নিয়ে আলাদা জায়গা করার। একজন সচিবকে নিয়ে সেটি করার কথা বলা হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘটা সড়ক দুর্ঘটনার যাবতীয় তথ্য একসঙ্গে পাওয়া যাবে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন অ্যাপ্লিকেশনে (অ্যাপ)। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই অ্যাপ্লিকেশন উন্মুক্ত করা হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ আয়োজিত রোড ট্রাফিক ডেটা ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে কর্মশালায় এই তথ্য জানান বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহামুদ হাসান। কর্মশালায় এই অ্যাপ নিয়ে একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন তিনি।
মাহামুদ হাসান বলেন, ২০১৮ সালের তারা এই অ্যাপ নিয়ে কাজ শুরু করেন। এখনো এটির কাজ চলমান রয়েছে। তবে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এটি উন্মুক্ত করা হতে পারে। accidentinfo.police.gov.bd এই ঠিকানায় দুর্ঘটনার তথ্য পাওয়া যাবে। এটি পরবর্তীতে গুগল প্লে স্টোরেও থাকবে। বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে এই অ্যাপের মাধ্যমে বাস্তবিক সময়ের দুর্ঘটনার তথ্য পাওয়া যাবে। আর থ্রি সফটওয়্যার কোম্পানি এই অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, তাদের অ্যাপে দুর্ঘটনার সময়ের আবহাওয়া কেমন ছিল তা জানা যাবে। বয়স অনুযায়ী যারা দুর্ঘটনায় হতাহত হবে তাদের তথ্য থাকবে। যে স্থানে দুর্ঘটনা ঘটবে সেই রাস্তা কেমন ছিল সেটি জানা যাবে। জানা যাবে কী বারে দুর্ঘটনা ঘটেছে। যদিও এসব কিছু সম্ভব হবে যদি দুর্ঘটনার পর এফআইআর (প্রাথমিক তথ্য বিবরণী), সাধারণ ডায়েরি করা হয়। আবার হাসপাতাল থেকেও তথ্য নেবে পুলিশ।
মাহামুদ বলেন, সাধারণত অনেক দুর্ঘটনা ঘটার পর সেটি দুই পক্ষে মীমাংসা হয়। সেটির তথ্য সহজে পাওয়া যায় না। আবার অনেক ক্ষেত্রে নিহতের শরীরের ময়নাতদন্ত করা হয় না। পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ করে। কারণ দুর্ঘটনার মৃত্যুর যদি থানায় অভিযোগ হয় বা সাধারণ ডায়েরি হয় তবে সেটি ময়নাতদন্ত করতে হবে। সে ক্ষেত্রে পুলিশের কাছে তথ্য থাকে।
কর্মশালায় সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চের সভাপতি ডা. মোহাম্মদ মাজাহারুল হক, সাধারণ সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী শামীম উজজামান, নিরাপদ সড়ক চাই-এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থা তাদের তথ্য উপাত্ত ও বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
অধ্যাপক ডা. কাজী শামীম উজজামান বলেন, একেক সংস্থা একেক রকম তথ্য দিচ্ছে। তবে সবাই যদি সম্মিলিতভাবে একই রকম তথ্য দেয় তবে সেটি সুবিধা হবে। না হলে একেক সংস্থা একেক তথ্য দিলে কোনটি নিয়ে কাজ করা হবে সেটি প্রশ্ন থেকে যায়।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, জাতিসংঘ বারবার বলছে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কিন্তু কিছু হচ্ছে না। এখানে কয়েকটি পাইলট প্রকল্প নিয়ে কাজ দেখানো হলো। এটা অনেকটা কয়েকজন অন্ধের হাতি দেখার মতো। একেক জন একেকটা নিয়ে কথা বলছে। সকলকে এক জায়গায় আনতে হবে।
তিনি বলেন, এখন সড়ক পরিবহন আইন হয়েছে। সেখানে একটা জায়গা রয়েছে এই দুর্ঘটনা নিয়ে আলাদা জায়গা করার। একজন সচিবকে নিয়ে সেটি করার কথা বলা হয়েছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে