জাবি প্রতিনিধি
নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা–কাটাকাটির জেরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে রাজধানী পরিবহনের অন্তত ৩২টি বাস আটক করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে দুই লেনেই বাসগুলো আটকাতে শুরু করেন তাঁরা। পরে রাত পৌনে ১০টার দিকে বাসগুলো ছেড়ে দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী শাহামিনা দিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের ৪৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় প্রক্টর বরাবর একটি অভিযোগপত্র দিয়েছেন তিনি।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আজ বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়বাংলা ফটক থেকে তিনি রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। যার নম্বর (ঢাকা মেট্রো-ব-১২-৩০৪৪)। বাসটিতে ওঠার পরপরই বাসের সহকারী তাঁর সঙ্গে ভাড়া–সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে খারাপ আচরণ করা শুরু করেন। এরপর পথিমধ্যে ওই সহকারী তাঁর সঙ্গে ছোটখাটো অহেতুক বিষয় নিয়ে খারাপ আচরণ করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, শিক্ষার্থীরা বাস আটকাতে শুরু করলে একটি বাস না থেমে চলে যেতে থাকে। তখন এক শিক্ষার্থী পায়ে আঘাত পান। তখন বাসটির চালককে ধরে বেধড়ক মারধর করেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় মোবাইল ফোন হারানোর অভিযোগ করেন ওই ইনস্টিটিউটের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম। এ জন্য তিনি বাস মালিক সমিতির কাছে ৪২ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।
মো. মুকুল নামে এক বাসচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এক হেলপার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করছে—এ জন্য আমাদের গাড়িগুলো আটকে রাখা হইছে। বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে আমাদের গাড়িগুলো আটক করা শুরু করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে হেলপার খারাপ আচরণ করছে সেই গাড়ির নম্বর তো আছেই কয়েকটা গাড়ি আটকে তাদের ডাকলেই তারা চলে আসত। আমাদের সবগুলো আটকাইয়া তো আমাগো পেটে লাথি মারল। আমগো আর আজকে কোনো ইনকাম হইলো না, আমাগো রিজিক নষ্ট হইলো।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এক নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণের অভিযোগে শিক্ষার্থীরা রাজধানী পরিবহনের বাস আটক করেছে। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমরা মালিকপক্ষের লোকজনকে ডেকে কথা বলি। তারা তাদের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ রকম ভুল হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন।
‘আমরা একটা বাস রেখে বাকি সবগুলো আজকে ছেড়ে দিয়েছি। আগামীকাল আমাদের যে শিক্ষার্থীর ফোন হারিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে তারা বাসটি নিয়ে যাবে।’
নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা–কাটাকাটির জেরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে রাজধানী পরিবহনের অন্তত ৩২টি বাস আটক করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে দুই লেনেই বাসগুলো আটকাতে শুরু করেন তাঁরা। পরে রাত পৌনে ১০টার দিকে বাসগুলো ছেড়ে দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী শাহামিনা দিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের ৪৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় প্রক্টর বরাবর একটি অভিযোগপত্র দিয়েছেন তিনি।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আজ বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়বাংলা ফটক থেকে তিনি রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। যার নম্বর (ঢাকা মেট্রো-ব-১২-৩০৪৪)। বাসটিতে ওঠার পরপরই বাসের সহকারী তাঁর সঙ্গে ভাড়া–সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে খারাপ আচরণ করা শুরু করেন। এরপর পথিমধ্যে ওই সহকারী তাঁর সঙ্গে ছোটখাটো অহেতুক বিষয় নিয়ে খারাপ আচরণ করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, শিক্ষার্থীরা বাস আটকাতে শুরু করলে একটি বাস না থেমে চলে যেতে থাকে। তখন এক শিক্ষার্থী পায়ে আঘাত পান। তখন বাসটির চালককে ধরে বেধড়ক মারধর করেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় মোবাইল ফোন হারানোর অভিযোগ করেন ওই ইনস্টিটিউটের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম। এ জন্য তিনি বাস মালিক সমিতির কাছে ৪২ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।
মো. মুকুল নামে এক বাসচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এক হেলপার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করছে—এ জন্য আমাদের গাড়িগুলো আটকে রাখা হইছে। বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে আমাদের গাড়িগুলো আটক করা শুরু করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে হেলপার খারাপ আচরণ করছে সেই গাড়ির নম্বর তো আছেই কয়েকটা গাড়ি আটকে তাদের ডাকলেই তারা চলে আসত। আমাদের সবগুলো আটকাইয়া তো আমাগো পেটে লাথি মারল। আমগো আর আজকে কোনো ইনকাম হইলো না, আমাগো রিজিক নষ্ট হইলো।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এক নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণের অভিযোগে শিক্ষার্থীরা রাজধানী পরিবহনের বাস আটক করেছে। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমরা মালিকপক্ষের লোকজনকে ডেকে কথা বলি। তারা তাদের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ রকম ভুল হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন।
‘আমরা একটা বাস রেখে বাকি সবগুলো আজকে ছেড়ে দিয়েছি। আগামীকাল আমাদের যে শিক্ষার্থীর ফোন হারিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে তারা বাসটি নিয়ে যাবে।’
এক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
৭ মিনিট আগেসৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৭ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিএনপির উঠান বৈঠকে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে বিশেষ অতিথি করায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশের প্রথম নারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটায় ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১ ঘণ্টা আগে