আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
জনবলসংকটে পুরোপুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়নি টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের। ২০১৪ সালে হাসপাতালটির কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত চালু করা যায়নি নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র (আইসিইউ), অর্থোপেডিক বিভাগ, ডায়ালাইসিস, ক্যাথল্যাব, স্পেশাল কেয়ার নিউবর্ন ইউনিট (স্ক্যানু)। যদিও এসব সেবা চালুর জন্য কেনা হয়েছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। তবে নেই পর্যাপ্ত লোকবল। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীসহ ৩ শতাধিক জনবল নিয়োগ করা হলে হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলবে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক চালু হওয়ার পর টাঙ্গাইল ‘দুর্ঘটনাপ্রবণ’ জেলা হয়ে ওঠে। দুর্ঘটনাকবলিতদের সেবার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল চত্বরে নির্মিত হয় ট্রমা সেন্টার। ওই সেন্টারেই ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি চালু করা হয় টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
গণপূর্ত বিভাগ জানায়, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। হাসপাতাল ভবনসহ ২৭টি ভবন নির্মাণে ব্যয় হয় ২৮৪ কোটি টাকা। ১০৮ কোটি টাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি কেনা হয়। বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
হাসপাতাল সূত্র বলেছে, ২০২২ সালের ২২ মার্চ হাসপাতাল ভবনটি কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দেয় গণপূর্ত বিভাগ। এরপর ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যসেবা সচল করার কাজ শুরু হয়। বর্তমানে হাসপাতালের বহির্বিভাগে মেডিসিন, গাইনি, সার্জারি, শিশু, চর্ম, নাক-কান-গলা, চক্ষু বিভাগ, দন্ত বিভাগ, ফিজিওথেরাপি, শিশু বিকাশকেন্দ্র ও মানসিক স্বাস্থ্যসেবা চালু রয়েছে।
আন্তবিভাগে অপারেশন, সিজারিয়ান অপারেশন ও স্বাভাবিক প্রসবসেবা চালু রয়েছে। এ ছাড়া রক্তসহ সব ধরনের পরীক্ষা, এক্স-রে, সিটিস্ক্যান, এমআরআই, ম্যামোগ্রাফি, ইসিজি, ইকো কার্ডিওগ্রাফি, আলট্রাসনোগ্রাফি ও ডোপ টেস্ট চালু রয়েছে। এসব বিভাগেও জনবলের চরম সংকট রয়েছে।
হাসপাতালের দেওয়া তথ্যমতে, ৫৫ জন সার্জনের জায়গায় আছেন ৫০ জন। চারজন অ্যানেসথেসিওলজিস্টের একজনও নেই। ফার্মাসিস্ট, বায়োকেমিস্ট, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, নার্সিং সুপারভাইজরও নেই। ১৬৫ জন নার্স প্রয়োজন, ১০১ জনই নেই। ৭৮ জন কর্মচারীর মধ্যে ৩৭টি পদই শূন্য। ২৬২ জন আউটসোর্সিং কর্মীর মধ্যে আছেন ৯০ জন। সব মিলিয়ে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮২ পদের বিপরীতে আছেন ২৪৮ জন। ৩৩৪ পদই শূন্য। ফলে রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বহির্বিভাগে রোগীদের লম্বা লাইন। তাঁরা টিকিট সংগ্রহ করছেন। বিভিন্ন বিভাগে চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবা চলমান। মেডিসিন, গাইনি বিভাগে নির্ধারিত শয্যার দ্বিগুণ রোগী অবস্থান করছেন। রোগীরা বিছানা ও মেঝেতে অবস্থান নিয়েই চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন। হাসপাতালের ৮০টি কেবিন বন্ধ রয়েছে। জনবল ও সেন্ট্রাল অক্সিজেন ইউনিট চালু না থাকায় আইসিইউ এবং অর্থোপেডিক বিভাগ পুরোপুরি বন্ধ। কিডনি বিভাগ চালু হলেও ডায়ালাইসিস চালু নেই। এ ছাড়া ক্যাথল্যাব, স্ক্যানু এখনো চালু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। ক্লিনিক্যাল অনকোলজি ক্যানসার বিভাগ পুরোপুরি বন্ধ। ব্যবহার না হওয়ায় মূল্যবান যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেশ কয়েকটি লিফট অচল হয়ে পড়ে রয়েছে।
ঘাটাইলের ছনোটিয়া গ্রামের বকুল মিয়াকে ডা. ফরিদ আহমেদের চেম্বারের স্লিপ দেওয়া হয়। চিকিৎসক না থাকায় অন্য চেম্বারের কর্মীদের সহযোগিতা নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। তাঁর মতো অনেকেই ধরনা দিচ্ছেন অন্যজনের কাছে।
বকুল মিয়া বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নেওয়ার আশায় মেডিকেলে আসি। চিকিৎসকই যদি না থাকেন, তাহলে সেবা পাব কীভাবে?’
মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন হুগরা এলাকার হাসমত আলীর মতো অনেকেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা হাসপাতালে করাতে পেরে খুশি। কিন্তু দুপুর ১২টা পেরোলেই রোগীর মধ্যে হতাশা নেমে আসে। ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। তখন রোগীদের ক্লিনিকের দিতে ছুটতে দেখা যায়।
বাসাইলের রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী নিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে নিতে সোয়া ১২টা বেজে যায়। ১২টার সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষার টাকা জমা দেওয়ার সময় শেষ হওয়ায় ক্লিনিকে যেতে হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টা সেবা নিশ্চিত করলে টাঙ্গাইলবাসীর অনেক উপকার হতো।’
এদিকে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের অভাবে হাসপাতাল গেটে সারি সারি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স দেখা যায়। জানা গেছে, বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট রয়েছে। অধিকাংশ সময় নোংরা থাকে হাসপাতাল। শৌচাগারের দুর্গন্ধ বাইরেও বিরক্তির সৃষ্টি করছে।
হাসপাতালের পরিচালক মো. আব্দুল কদ্দুছ বলেন, ‘জনবলসংকটের কারণে অর্থোপেডিক বিভাগ, আইসিইউ, কেবিনসহ অনেক কিছুই চালু করতে পারিনি। বরাদ্দ ও উপকরণ সংকটের কারণে অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবাও ব্যাহত হয়। তবে আমরা স্বল্প বরাদ্দ, স্বল্প জনবল দিয়ে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। জনবলসংকটসহ সব সমস্যা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
জনবলসংকটে পুরোপুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়নি টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের। ২০১৪ সালে হাসপাতালটির কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত চালু করা যায়নি নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র (আইসিইউ), অর্থোপেডিক বিভাগ, ডায়ালাইসিস, ক্যাথল্যাব, স্পেশাল কেয়ার নিউবর্ন ইউনিট (স্ক্যানু)। যদিও এসব সেবা চালুর জন্য কেনা হয়েছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। তবে নেই পর্যাপ্ত লোকবল। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীসহ ৩ শতাধিক জনবল নিয়োগ করা হলে হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা মিলবে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক চালু হওয়ার পর টাঙ্গাইল ‘দুর্ঘটনাপ্রবণ’ জেলা হয়ে ওঠে। দুর্ঘটনাকবলিতদের সেবার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল চত্বরে নির্মিত হয় ট্রমা সেন্টার। ওই সেন্টারেই ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি চালু করা হয় টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
গণপূর্ত বিভাগ জানায়, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। হাসপাতাল ভবনসহ ২৭টি ভবন নির্মাণে ব্যয় হয় ২৮৪ কোটি টাকা। ১০৮ কোটি টাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি কেনা হয়। বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
হাসপাতাল সূত্র বলেছে, ২০২২ সালের ২২ মার্চ হাসপাতাল ভবনটি কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দেয় গণপূর্ত বিভাগ। এরপর ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যসেবা সচল করার কাজ শুরু হয়। বর্তমানে হাসপাতালের বহির্বিভাগে মেডিসিন, গাইনি, সার্জারি, শিশু, চর্ম, নাক-কান-গলা, চক্ষু বিভাগ, দন্ত বিভাগ, ফিজিওথেরাপি, শিশু বিকাশকেন্দ্র ও মানসিক স্বাস্থ্যসেবা চালু রয়েছে।
আন্তবিভাগে অপারেশন, সিজারিয়ান অপারেশন ও স্বাভাবিক প্রসবসেবা চালু রয়েছে। এ ছাড়া রক্তসহ সব ধরনের পরীক্ষা, এক্স-রে, সিটিস্ক্যান, এমআরআই, ম্যামোগ্রাফি, ইসিজি, ইকো কার্ডিওগ্রাফি, আলট্রাসনোগ্রাফি ও ডোপ টেস্ট চালু রয়েছে। এসব বিভাগেও জনবলের চরম সংকট রয়েছে।
হাসপাতালের দেওয়া তথ্যমতে, ৫৫ জন সার্জনের জায়গায় আছেন ৫০ জন। চারজন অ্যানেসথেসিওলজিস্টের একজনও নেই। ফার্মাসিস্ট, বায়োকেমিস্ট, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, নার্সিং সুপারভাইজরও নেই। ১৬৫ জন নার্স প্রয়োজন, ১০১ জনই নেই। ৭৮ জন কর্মচারীর মধ্যে ৩৭টি পদই শূন্য। ২৬২ জন আউটসোর্সিং কর্মীর মধ্যে আছেন ৯০ জন। সব মিলিয়ে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮২ পদের বিপরীতে আছেন ২৪৮ জন। ৩৩৪ পদই শূন্য। ফলে রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বহির্বিভাগে রোগীদের লম্বা লাইন। তাঁরা টিকিট সংগ্রহ করছেন। বিভিন্ন বিভাগে চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবা চলমান। মেডিসিন, গাইনি বিভাগে নির্ধারিত শয্যার দ্বিগুণ রোগী অবস্থান করছেন। রোগীরা বিছানা ও মেঝেতে অবস্থান নিয়েই চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন। হাসপাতালের ৮০টি কেবিন বন্ধ রয়েছে। জনবল ও সেন্ট্রাল অক্সিজেন ইউনিট চালু না থাকায় আইসিইউ এবং অর্থোপেডিক বিভাগ পুরোপুরি বন্ধ। কিডনি বিভাগ চালু হলেও ডায়ালাইসিস চালু নেই। এ ছাড়া ক্যাথল্যাব, স্ক্যানু এখনো চালু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। ক্লিনিক্যাল অনকোলজি ক্যানসার বিভাগ পুরোপুরি বন্ধ। ব্যবহার না হওয়ায় মূল্যবান যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেশ কয়েকটি লিফট অচল হয়ে পড়ে রয়েছে।
ঘাটাইলের ছনোটিয়া গ্রামের বকুল মিয়াকে ডা. ফরিদ আহমেদের চেম্বারের স্লিপ দেওয়া হয়। চিকিৎসক না থাকায় অন্য চেম্বারের কর্মীদের সহযোগিতা নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। তাঁর মতো অনেকেই ধরনা দিচ্ছেন অন্যজনের কাছে।
বকুল মিয়া বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নেওয়ার আশায় মেডিকেলে আসি। চিকিৎসকই যদি না থাকেন, তাহলে সেবা পাব কীভাবে?’
মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন হুগরা এলাকার হাসমত আলীর মতো অনেকেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা হাসপাতালে করাতে পেরে খুশি। কিন্তু দুপুর ১২টা পেরোলেই রোগীর মধ্যে হতাশা নেমে আসে। ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। তখন রোগীদের ক্লিনিকের দিতে ছুটতে দেখা যায়।
বাসাইলের রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী নিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে নিতে সোয়া ১২টা বেজে যায়। ১২টার সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষার টাকা জমা দেওয়ার সময় শেষ হওয়ায় ক্লিনিকে যেতে হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টা সেবা নিশ্চিত করলে টাঙ্গাইলবাসীর অনেক উপকার হতো।’
এদিকে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের অভাবে হাসপাতাল গেটে সারি সারি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স দেখা যায়। জানা গেছে, বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট রয়েছে। অধিকাংশ সময় নোংরা থাকে হাসপাতাল। শৌচাগারের দুর্গন্ধ বাইরেও বিরক্তির সৃষ্টি করছে।
হাসপাতালের পরিচালক মো. আব্দুল কদ্দুছ বলেন, ‘জনবলসংকটের কারণে অর্থোপেডিক বিভাগ, আইসিইউ, কেবিনসহ অনেক কিছুই চালু করতে পারিনি। বরাদ্দ ও উপকরণ সংকটের কারণে অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবাও ব্যাহত হয়। তবে আমরা স্বল্প বরাদ্দ, স্বল্প জনবল দিয়ে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। জনবলসংকটসহ সব সমস্যা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
দুদকের দায়ের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির পৃথক দুটি মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের খালাতো ভাই শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার দুটি বিশেষ জজ আদালত পৃথক আদেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগেঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে তালা ঝোলানোর পর ক্যাম্পাসের মেধা শহীদ চত্বরে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মো. মাশফিক ইসলাম দেওয়ান বলেন...
৪০ মিনিট আগেক্র্যাফট ইন্সট্রাকটরদের জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে পদোন্নতি সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের রায় বাতিল, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে যেকোনো বয়সে ভর্তির সুযোগ বাতিলসহ ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নে ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরের বাসন থানাধীন মোগরখাল এলাকায় গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণে দগ্ধদের মধ্যে আরও একজন নারী মারা গেছেন। মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগে