শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর ঢাকা-মাওয়া সড়কের জুরাইন এলাকায় ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে। আজ শনিবার (১ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে প্রায় ২৫০ হকারকে রাস্তায় বসা থেকে উচ্ছেদ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে পোস্তগোলা থেকে জুরাইন মেডিকেল রোড পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার অর্ধেক অংশ দখল করে হকাররা ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। ফলে চরম যানজটের সৃষ্টি হচ্ছিল, পথচারীরাও চলাচলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছিলেন। এর আগে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হলেও হকাররা ফের রাস্তায় বসে পড়তেন।
এলাকাবাসী উচ্ছেদ অভিযানের প্রশংসা করলেও, হকারদের পুনরায় বসা ঠেকাতে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা সুমন বলেন, ‘সড়কটি আগের চেয়ে প্রশস্ত করা হলেও হকারদের দখলে থাকার কারণে যানজট লেগেই থাকে। উচ্ছেদের ফলে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।’
পথচারী আকাশ বলেন, ‘এর আগেও কয়েকবার উচ্ছেদ করা হয়েছে, কিন্তু কয়েক ঘণ্টা না যেতেই হকাররা আবার বসে পড়ে। এবার যেন স্থায়ীভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
অভিযানে উচ্ছেদ হওয়া হকাররা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এক কাপড় বিক্রেতা বাবলু বলেন, ‘সামনে ঈদ, এই সময় আমাদের বসতে না দিলে না খেয়ে মরতে হবে।’
আরেক হকার রমজান বলেন, ‘আমরা অনেক বছর ধরে চাঁদা দিয়ে এখানে বসছি, এখন উঠিয়ে দিলে আমাদের খুব কষ্ট হবে।’ তবে কার কাছে চাঁদা দেন, সে বিষয়ে মুখ খোলেননি কোনো হকার।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের ইন্সপেক্টর রফিকুল ইসলাম ও ডেমরা জোনের ইন্সপেক্টর মুনীর আহম্মেদ জানান, উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) আজাদ রহমান এবং অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার জাহিদ হোসেনের নির্দেশনায় জনগণের সহযোগিতায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। জনগণ এতে স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া দিয়েছে।
ডিএমপির ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) আজাদ রহমান বলেন, ‘রমজান মাসে জনগণের স্বার্থে ব্যস্ততম এই রাস্তার যানজট নিরসনে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। এই অভিযান চলমান থাকবে এবং প্রতিদিন মনিটরিং করা হবে যেন পুনরায় কোনো হকার রাস্তায় বসতে না পারে।’
রাজধানীর ঢাকা-মাওয়া সড়কের জুরাইন এলাকায় ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে। আজ শনিবার (১ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে প্রায় ২৫০ হকারকে রাস্তায় বসা থেকে উচ্ছেদ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে পোস্তগোলা থেকে জুরাইন মেডিকেল রোড পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার অর্ধেক অংশ দখল করে হকাররা ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। ফলে চরম যানজটের সৃষ্টি হচ্ছিল, পথচারীরাও চলাচলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছিলেন। এর আগে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হলেও হকাররা ফের রাস্তায় বসে পড়তেন।
এলাকাবাসী উচ্ছেদ অভিযানের প্রশংসা করলেও, হকারদের পুনরায় বসা ঠেকাতে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা সুমন বলেন, ‘সড়কটি আগের চেয়ে প্রশস্ত করা হলেও হকারদের দখলে থাকার কারণে যানজট লেগেই থাকে। উচ্ছেদের ফলে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।’
পথচারী আকাশ বলেন, ‘এর আগেও কয়েকবার উচ্ছেদ করা হয়েছে, কিন্তু কয়েক ঘণ্টা না যেতেই হকাররা আবার বসে পড়ে। এবার যেন স্থায়ীভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
অভিযানে উচ্ছেদ হওয়া হকাররা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এক কাপড় বিক্রেতা বাবলু বলেন, ‘সামনে ঈদ, এই সময় আমাদের বসতে না দিলে না খেয়ে মরতে হবে।’
আরেক হকার রমজান বলেন, ‘আমরা অনেক বছর ধরে চাঁদা দিয়ে এখানে বসছি, এখন উঠিয়ে দিলে আমাদের খুব কষ্ট হবে।’ তবে কার কাছে চাঁদা দেন, সে বিষয়ে মুখ খোলেননি কোনো হকার।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের ইন্সপেক্টর রফিকুল ইসলাম ও ডেমরা জোনের ইন্সপেক্টর মুনীর আহম্মেদ জানান, উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) আজাদ রহমান এবং অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার জাহিদ হোসেনের নির্দেশনায় জনগণের সহযোগিতায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। জনগণ এতে স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া দিয়েছে।
ডিএমপির ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) আজাদ রহমান বলেন, ‘রমজান মাসে জনগণের স্বার্থে ব্যস্ততম এই রাস্তার যানজট নিরসনে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। এই অভিযান চলমান থাকবে এবং প্রতিদিন মনিটরিং করা হবে যেন পুনরায় কোনো হকার রাস্তায় বসতে না পারে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৬ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে