প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর) ও গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিন রোববার শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। কঠোর লকডাউন চললেও যাত্রা থেমে নেই সাধারণ যাত্রীদের। তবে বাংলাবাজার ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ভিড়ের বিষয়টি নিয়ে কিছু বলতে রাজি হয়নি। তাঁদের দাবি, ফেরিতে যাত্রীবাহী কোন পরিবহন পারাপার করা হয় না। গত ২৩ জুলাই শুক্রবার ভোর থেকেই যাত্রীবাহী সমস্ত যানবাহন পারাপার বন্ধ রাখা হয়েছে।
সরেজমিনে বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীবাহী কোন যানবাহন পারাপার না হলেও সাধারণ যাত্রীরা অনায়াসেই ফেরিতে উঠে যাচ্ছে। একেকটি ফেরিতে শত শত যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে ফেরিগুলো। বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা থেকে যাত্রীরা থ্রি-হুইলার মাহেন্দ্র, ইজিবাইক, মোটরসাইকেলে চরে অতিরিক্ত ভাড়াগুণে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার ভোর থেকেই এ নৌরুটে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড় রয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেলে করে যাত্রীরা শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন। ঘাট এলাকায় কোন যানবাহন না থাকলেও ঘাটের বাইরে বিভিন্ন সড়কে যাত্রীদের নামিয়ে দেয় গাড়িগুলো। পরে হেঁটে ঘাটে চলে আসেন যাত্রীরা।
এদিকে সাধারণ যাত্রীদের পাশাপাশি মোটরসাইকেল আরোহীদের ভিড় রয়েছে ঘাটে। পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, মাইক্রোবাসের সঙ্গে মোটরসাইকেল পার হচ্ছে ফেরিতে। সকাল থেকেই ফেরিতে অসংখ্য মোটরসাইকেল পার হতে দেখা গেছে। লকডাউন শুরু হলে গত ২৩ জুলাই থেকেই ফেরিতে সাধারণ যাত্রীদের পাশাপাশি মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ বাড়ে। ঘাট এলাকায় যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকারের চেয়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি রয়েছে।
যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকাগামী অনেক যাত্রী গত কঠোর লকডাউনের শুরুতেই বাড়ি চলে গিয়েছিল। এদের পাশাপাশি ঈদে বাড়ি যাওয়া দক্ষিণাঞ্চলের লোকজন এখন ঢাকায় ফিরছে। ঢাকাগামী বেশির ভাগ যাত্রীই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে ঢাকা যাচ্ছেন।
এদিকে ঘাটের যাত্রী পারাপারের ইজারাদারের লোকজন ফেরিঘাটে প্রবেশের মুখে দাঁড়িয়ে ফেরিতে যাত্রীদের ভাড়া নিচ্ছেন। যাত্রী প্রতি ২৫ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয় ফেরিতে। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ভেঙে ভেঙে আসা যাত্রীরা ভাড়া দিয়ে সহজেই ফেরিতে উঠে যাচ্ছে।
ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা বাগেরহাট থেকে আসা মো. আবুল কাশেম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমি ঈদের আগের দিন বাড়ি গিয়েছিলাম। এই কয়দিন আমার ছুটি ছিল। ঈদের আগের দিন বাড়ি গিয়ে আবার পরের দিনই ঢাকায় যেতে ইচ্ছে করে নাই। তাই দুই দিন বাড়তি ছুটি নিয়েছিলাম। ঘাটে এসে দেখি আজ আমার মতো অনেক যাত্রীই ঢাকা যাচ্ছেন।’
বেলী আক্তার নামের এক গৃহিণী বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে বাড়ি ছিলাম। পরিবারের কর্তা ঈদের পরের দিনই ঢাকা গিয়েছেন। আমরা দুই দিন পরে যাচ্ছি।’
শরিয়তপুরের নড়িয়া থেকে আসা যাত্রী মো. কাইয়ুম বলেন, ‘বিদেশ যাওয়া সংক্রান্ত কাজে ঢাকা যাচ্ছি। দুই/তিন দিন পরেই চলে আসব। ফেরিতে উঠতে সমস্যা হয়নি। ঘাটে যাত্রীদের কাছ থেকে ২৫ টাকা করে টিকিট কাটছে ফেরির লোকজন। অসংখ্য যাত্রীরা পার হচ্ছে ফেরিতে।’
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল থেকে নৌরুটে ৩টি বোরোসহ মোট ৮টি ফেরি চলাচল করছে। বাংলাবাজার ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি পরিবহন পার হচ্ছে। ঘাটে কিছু পণ্যবাহী ট্রাক আটকে আছে। এ ছাড়া জরুরি যানবাহন ফেরিতে পার হচ্ছে। যাত্রীবাহী কোন যানবাহন পার করা হচ্ছে না। স্রোতের কারণে ফেরি চলাচল কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পদ্মায় অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে বেড়েছে স্রোতের তীব্রতা। স্রোতের কারণে ফেরি পারাপারে দ্বিগুণ সময় এবং বাড়তি জ্বালানি ব্যয় হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, ‘নৌরুটে বাড়তি কোন চাপ নেই। ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাক, অ্যাম্বুলেন্স এবং কাভার্ডভ্যান পার করা হচ্ছে। যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার বন্ধ রয়েছে ঘাটে।’
এদিকে, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটা ফেরিতেই ঢাকা ফেরত মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
ইউটিলিটি ফেরি হাসনাহেনার সুকানি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কঠোর বিধিনিষেধের কারণে ঢাকাগামী যাত্রীর চাপ কম থাকলেও ঢাকা থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী যাত্রীর কিছুটা চাপ আছে।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক শিহাব উদ্দিন বলেন, উভয় ঘাটে ছোট-বড় মিলে মোট ৮টি ফেরি আছে। এ ছাড়া একটি মাঝারি আকারের ভিআইপি ফেরি রাখা হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এলে তাঁদের পারাপার করা হবে।
কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিন রোববার শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। কঠোর লকডাউন চললেও যাত্রা থেমে নেই সাধারণ যাত্রীদের। তবে বাংলাবাজার ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ভিড়ের বিষয়টি নিয়ে কিছু বলতে রাজি হয়নি। তাঁদের দাবি, ফেরিতে যাত্রীবাহী কোন পরিবহন পারাপার করা হয় না। গত ২৩ জুলাই শুক্রবার ভোর থেকেই যাত্রীবাহী সমস্ত যানবাহন পারাপার বন্ধ রাখা হয়েছে।
সরেজমিনে বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীবাহী কোন যানবাহন পারাপার না হলেও সাধারণ যাত্রীরা অনায়াসেই ফেরিতে উঠে যাচ্ছে। একেকটি ফেরিতে শত শত যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে ফেরিগুলো। বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা থেকে যাত্রীরা থ্রি-হুইলার মাহেন্দ্র, ইজিবাইক, মোটরসাইকেলে চরে অতিরিক্ত ভাড়াগুণে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার ভোর থেকেই এ নৌরুটে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড় রয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেলে করে যাত্রীরা শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন। ঘাট এলাকায় কোন যানবাহন না থাকলেও ঘাটের বাইরে বিভিন্ন সড়কে যাত্রীদের নামিয়ে দেয় গাড়িগুলো। পরে হেঁটে ঘাটে চলে আসেন যাত্রীরা।
এদিকে সাধারণ যাত্রীদের পাশাপাশি মোটরসাইকেল আরোহীদের ভিড় রয়েছে ঘাটে। পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, মাইক্রোবাসের সঙ্গে মোটরসাইকেল পার হচ্ছে ফেরিতে। সকাল থেকেই ফেরিতে অসংখ্য মোটরসাইকেল পার হতে দেখা গেছে। লকডাউন শুরু হলে গত ২৩ জুলাই থেকেই ফেরিতে সাধারণ যাত্রীদের পাশাপাশি মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ বাড়ে। ঘাট এলাকায় যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকারের চেয়ে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি রয়েছে।
যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকাগামী অনেক যাত্রী গত কঠোর লকডাউনের শুরুতেই বাড়ি চলে গিয়েছিল। এদের পাশাপাশি ঈদে বাড়ি যাওয়া দক্ষিণাঞ্চলের লোকজন এখন ঢাকায় ফিরছে। ঢাকাগামী বেশির ভাগ যাত্রীই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে ঢাকা যাচ্ছেন।
এদিকে ঘাটের যাত্রী পারাপারের ইজারাদারের লোকজন ফেরিঘাটে প্রবেশের মুখে দাঁড়িয়ে ফেরিতে যাত্রীদের ভাড়া নিচ্ছেন। যাত্রী প্রতি ২৫ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয় ফেরিতে। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ভেঙে ভেঙে আসা যাত্রীরা ভাড়া দিয়ে সহজেই ফেরিতে উঠে যাচ্ছে।
ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা বাগেরহাট থেকে আসা মো. আবুল কাশেম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমি ঈদের আগের দিন বাড়ি গিয়েছিলাম। এই কয়দিন আমার ছুটি ছিল। ঈদের আগের দিন বাড়ি গিয়ে আবার পরের দিনই ঢাকায় যেতে ইচ্ছে করে নাই। তাই দুই দিন বাড়তি ছুটি নিয়েছিলাম। ঘাটে এসে দেখি আজ আমার মতো অনেক যাত্রীই ঢাকা যাচ্ছেন।’
বেলী আক্তার নামের এক গৃহিণী বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে বাড়ি ছিলাম। পরিবারের কর্তা ঈদের পরের দিনই ঢাকা গিয়েছেন। আমরা দুই দিন পরে যাচ্ছি।’
শরিয়তপুরের নড়িয়া থেকে আসা যাত্রী মো. কাইয়ুম বলেন, ‘বিদেশ যাওয়া সংক্রান্ত কাজে ঢাকা যাচ্ছি। দুই/তিন দিন পরেই চলে আসব। ফেরিতে উঠতে সমস্যা হয়নি। ঘাটে যাত্রীদের কাছ থেকে ২৫ টাকা করে টিকিট কাটছে ফেরির লোকজন। অসংখ্য যাত্রীরা পার হচ্ছে ফেরিতে।’
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল থেকে নৌরুটে ৩টি বোরোসহ মোট ৮টি ফেরি চলাচল করছে। বাংলাবাজার ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি পরিবহন পার হচ্ছে। ঘাটে কিছু পণ্যবাহী ট্রাক আটকে আছে। এ ছাড়া জরুরি যানবাহন ফেরিতে পার হচ্ছে। যাত্রীবাহী কোন যানবাহন পার করা হচ্ছে না। স্রোতের কারণে ফেরি চলাচল কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পদ্মায় অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে বেড়েছে স্রোতের তীব্রতা। স্রোতের কারণে ফেরি পারাপারে দ্বিগুণ সময় এবং বাড়তি জ্বালানি ব্যয় হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, ‘নৌরুটে বাড়তি কোন চাপ নেই। ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাক, অ্যাম্বুলেন্স এবং কাভার্ডভ্যান পার করা হচ্ছে। যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার বন্ধ রয়েছে ঘাটে।’
এদিকে, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটা ফেরিতেই ঢাকা ফেরত মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
ইউটিলিটি ফেরি হাসনাহেনার সুকানি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কঠোর বিধিনিষেধের কারণে ঢাকাগামী যাত্রীর চাপ কম থাকলেও ঢাকা থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী যাত্রীর কিছুটা চাপ আছে।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক শিহাব উদ্দিন বলেন, উভয় ঘাটে ছোট-বড় মিলে মোট ৮টি ফেরি আছে। এ ছাড়া একটি মাঝারি আকারের ভিআইপি ফেরি রাখা হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এলে তাঁদের পারাপার করা হবে।
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৪ ঘণ্টা আগে