কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
পায়রার তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং রামপালের মৈত্রী সুপার থার্মাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ আনতে ৪০০ কেভি সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমার সাব-স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সাব-স্টেশন স্থাপনের বিষয়ে জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, আজ বৃহস্পতিবার রামপালে মৈত্রী সুপার তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে মৈত্রী প্ল্যান্ট সাব-স্টেশনের ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারে বিদ্যুৎ প্রবাহ স্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ আকরাম উল্লাহ, প্রধান মহাব্যবস্থাপক ডি কে দুবে, ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড (ভেল) ইন্টারন্যাশনালের পরিচালন প্রধান বি কে গঙ্গোপাধ্যায় এবং ভেল প্রকল্প প্রধান উদয় শঙ্কর।
১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট থেকে ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারের মাধ্যমে, পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশের ২৩০ কেভি গ্রিড সিস্টেমে ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। এতে পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন খুলনার দিকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ পাঠিয়ে গ্রীষ্মের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মৈত্রী প্ল্যান্ট সাব-স্টেশনে ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারটি গতকাল বুধবার সক্রিয় করা হয়। ধীরে ধীরে চাহিদা অনুসারে এতে বিদ্যুৎ প্রবাহ প্রতিষ্ঠিত হবে।
মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টটি ভারতের এনটিপিসি লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্টের বোর্ডের (বিপিডিবি) মধ্যে আধাআধি অংশীদারের যৌথ উদ্যোগ। পাওয়ার প্ল্যান্টটি স্থাপন করা হচ্ছে অত্যাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির সঙ্গে যেন পরিবেশগত প্রভাবগুলো সক্রিয়ভাবে প্রশমিত করা যায়। মৈত্রী প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পর্যায়ে রয়েছে এবং শিগগিরই বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।
পায়রার তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং রামপালের মৈত্রী সুপার থার্মাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ আনতে ৪০০ কেভি সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমার সাব-স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সাব-স্টেশন স্থাপনের বিষয়ে জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, আজ বৃহস্পতিবার রামপালে মৈত্রী সুপার তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে মৈত্রী প্ল্যান্ট সাব-স্টেশনের ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারে বিদ্যুৎ প্রবাহ স্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ আকরাম উল্লাহ, প্রধান মহাব্যবস্থাপক ডি কে দুবে, ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড (ভেল) ইন্টারন্যাশনালের পরিচালন প্রধান বি কে গঙ্গোপাধ্যায় এবং ভেল প্রকল্প প্রধান উদয় শঙ্কর।
১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট থেকে ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারের মাধ্যমে, পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশের ২৩০ কেভি গ্রিড সিস্টেমে ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। এতে পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন খুলনার দিকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ পাঠিয়ে গ্রীষ্মের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মৈত্রী প্ল্যান্ট সাব-স্টেশনে ৪০০ কেভি জিআইএস সুইচ ইয়ার্ড এবং ইন্টারকানেক্টিং ট্রান্সফরমারটি গতকাল বুধবার সক্রিয় করা হয়। ধীরে ধীরে চাহিদা অনুসারে এতে বিদ্যুৎ প্রবাহ প্রতিষ্ঠিত হবে।
মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টটি ভারতের এনটিপিসি লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্টের বোর্ডের (বিপিডিবি) মধ্যে আধাআধি অংশীদারের যৌথ উদ্যোগ। পাওয়ার প্ল্যান্টটি স্থাপন করা হচ্ছে অত্যাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির সঙ্গে যেন পরিবেশগত প্রভাবগুলো সক্রিয়ভাবে প্রশমিত করা যায়। মৈত্রী প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পর্যায়ে রয়েছে এবং শিগগিরই বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৭ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগে