ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলে ছাত্রলীগের তথাকথিত ‘গেস্টরুমে’ অচেতন হয়ে পড়েন এক শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় তদন্তে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি করেছে হল প্রশাসন।
জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগের গেস্টরুমে অচেতন হয়ে পড়েন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নিয়ামুল ইসলাম। ছাত্রলীগ করা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা গেস্টরুমে ছিলেন তখন। তাঁদের নেতৃত্বে ছিলেন হলের শীর্ষ পদপ্রত্যাশী রাব্বি আহমেদ, সাদিক হাসান ও সাবাত আল ইসলাম। তাঁরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে জানান, দীর্ঘসময় ধরে গেস্টরুমে ছিলেন তাঁরা। তখন নিয়ামুল ‘খারাপ লাগছে’ বললেও তাঁকে যেতে দেওয়া হয়নি। একপর্যায়ে মাথা ঘুরে পড়ে গেলে তাঁকে কক্ষে নিয়ে মাথায় পানি দেওয়া হয়। তাঁকে কোনো ধরনের শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাব্বি আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের পরে সিনিয়র-জুনিয়র মিলে বসে কীভাবে ঈদের ছুটি কেটেছে তা নিয়ে পারস্পরিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছিল। কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম ছিল না, কোনো নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। কোনো ধরনের চিকিৎসারও প্রয়োজন হয়নি। গরমের কারণে এ রকম হয়েছে।’
এ ঘটনায় তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হল প্রশাসন। কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির প্রধান আবাসিক শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহ মিরান। বাকি সদস্যরা হলেন আবাসিক শিক্ষক মোহা. জাহাঙ্গীর হোসেন ও আবু হোসেন মুহাম্মদ আহসান।
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি। খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলে ছাত্রলীগের তথাকথিত ‘গেস্টরুমে’ অচেতন হয়ে পড়েন এক শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় তদন্তে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি করেছে হল প্রশাসন।
জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগের গেস্টরুমে অচেতন হয়ে পড়েন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নিয়ামুল ইসলাম। ছাত্রলীগ করা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা গেস্টরুমে ছিলেন তখন। তাঁদের নেতৃত্বে ছিলেন হলের শীর্ষ পদপ্রত্যাশী রাব্বি আহমেদ, সাদিক হাসান ও সাবাত আল ইসলাম। তাঁরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে জানান, দীর্ঘসময় ধরে গেস্টরুমে ছিলেন তাঁরা। তখন নিয়ামুল ‘খারাপ লাগছে’ বললেও তাঁকে যেতে দেওয়া হয়নি। একপর্যায়ে মাথা ঘুরে পড়ে গেলে তাঁকে কক্ষে নিয়ে মাথায় পানি দেওয়া হয়। তাঁকে কোনো ধরনের শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাব্বি আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের পরে সিনিয়র-জুনিয়র মিলে বসে কীভাবে ঈদের ছুটি কেটেছে তা নিয়ে পারস্পরিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছিল। কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম ছিল না, কোনো নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। কোনো ধরনের চিকিৎসারও প্রয়োজন হয়নি। গরমের কারণে এ রকম হয়েছে।’
এ ঘটনায় তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হল প্রশাসন। কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির প্রধান আবাসিক শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহ মিরান। বাকি সদস্যরা হলেন আবাসিক শিক্ষক মোহা. জাহাঙ্গীর হোসেন ও আবু হোসেন মুহাম্মদ আহসান।
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি। খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
৯ ঘণ্টা আগে