নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ ও সিনিয়র আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেনের অবস্থা সংকটাপন্ন। আজ শনিবার বিকেলে তাঁর জুনিয়র অ্যাডভোকেট এম মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মাসুদ রানা বলেন, ‘তাঁর কিডনি কম কাজ করছে। এ ছাড়া অন্যান্য অঙ্গ কাজ করছে না। এখন চিকিৎসকেরা তাঁর ডায়ালাইসিস করবেন। এটি সফল হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন। তাঁর বড় ছেলে চিকিৎসক। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে সার্বিক খোঁজখবর রাখছেন ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে হাসপাতালে রয়েছেন। তাঁরা দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।’
এর আগে ফুসফুসে হঠাৎ পানি আসায় গত ২৬ ডিসেম্বর খন্দকার মাহবুব হোসেনকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেনের জন্ম ১৯৩৮ সালের ২০ মার্চ। তাঁর পৈতৃক বাড়ি বরগুনার বামনা উপজেলায়। তিনি ১৯৬৭ সালের ৩১ জানুয়ারি আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ওই বছরের ২০ অক্টোবর হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
১৯৭৩ সালে দালাল আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গঠিত আদালতের প্রধান কৌঁসুলি ছিলেন খন্দকার মাহবুব হোসেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে বেশ কয়েকবার সভাপতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বাংলাদেশের ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত।
খন্দকার মাহবুব ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগ দেন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ছিলেন। ২০১৬ সাল থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এই বর্ষীয়ান আইনজ্ঞ।
ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ ও সিনিয়র আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেনের অবস্থা সংকটাপন্ন। আজ শনিবার বিকেলে তাঁর জুনিয়র অ্যাডভোকেট এম মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মাসুদ রানা বলেন, ‘তাঁর কিডনি কম কাজ করছে। এ ছাড়া অন্যান্য অঙ্গ কাজ করছে না। এখন চিকিৎসকেরা তাঁর ডায়ালাইসিস করবেন। এটি সফল হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন। তাঁর বড় ছেলে চিকিৎসক। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে সার্বিক খোঁজখবর রাখছেন ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে হাসপাতালে রয়েছেন। তাঁরা দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।’
এর আগে ফুসফুসে হঠাৎ পানি আসায় গত ২৬ ডিসেম্বর খন্দকার মাহবুব হোসেনকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেনের জন্ম ১৯৩৮ সালের ২০ মার্চ। তাঁর পৈতৃক বাড়ি বরগুনার বামনা উপজেলায়। তিনি ১৯৬৭ সালের ৩১ জানুয়ারি আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ওই বছরের ২০ অক্টোবর হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
১৯৭৩ সালে দালাল আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গঠিত আদালতের প্রধান কৌঁসুলি ছিলেন খন্দকার মাহবুব হোসেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে বেশ কয়েকবার সভাপতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বাংলাদেশের ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত।
খন্দকার মাহবুব ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগ দেন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ছিলেন। ২০১৬ সাল থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এই বর্ষীয়ান আইনজ্ঞ।
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে উপদেষ্টাদের নিয়ে যে বক্তব্য এসেছে তা এই অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য নয় বলে জানিয়েছে প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠনটি।
২ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সব রাজনৈতিক দলের হল কমিটি বাতিল ও আবাসিক হলের অভ্যন্তরে সকল প্রকার রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৯ আগষ্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তাজউদ্দীন আহমদ হল থেকে শিক্ষার্থীরা একটি মিছিল বের করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের চালক ও যাত্রী নিহত হয়েছেন। শনিবার (৯ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়কের উত্তরা ইপিজেডের সামনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে