ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই ওয়ার্ড মাস্টারের কক্ষে অভিযান চালিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। এ সময় পাঁচজনকে আটক করেন তাঁরা। পরে তাঁদের আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওয়ার্ড মাস্টার মো. রিয়াজ এবং জিল্লুর রহমানের কক্ষে অভিযান চালান শিক্ষার্থীরা। এ সময় ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের কক্ষ থেকে মদের খালি বোতল, পুলিশ কেসের সিল, বেসরকারি হাসপাতালের ভিজিটিং কার্ড, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মোবাইল নম্বরের তালিকা জব্দ করা হয়। ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে হাসপাতালে কাজের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগ পায় শিক্ষার্থীরা।
এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘খবর পেয়েছি জরুরি বিভাগে যারা চিকিৎসা নিতে আসেন, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। সেই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিতে আমরা জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের কক্ষে অভিযান করি। তিনি স্বীকার করেন আইসিইউতে পাঠিয়ে প্রত্যেক রোগী থেকে ১ হাজার টাকা করে নেন।’
শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তোলেন, ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের রুমে কেন মদের বোতল পাওয়া যাবে? তাঁর কাছে কেন পুলিশ কেসের সিল পাওয়া যাবে? পুলিশ কেসের সিলতো চিকিৎসকের কাছে থাকবে। বিভিন্ন অবৈধ ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠনসহ বিভিন্ন নামের তালিকা ও মোবাইল নম্বর কেন পাওয়া যাবে? বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের কার্ডসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র তাঁর কাছে কেন থাকবে? এ সময় তাঁর অন্যতম দুই সহযোগীকে আটক করে পরিচালকের রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরিচালকের নির্দেশনায় তাঁদের আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এছাড়া নতুন ভবনের ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান তিনি বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে তিন লাখ টাকা করে নিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন, সেই অভিযোগে তাঁকেও ধরে আনা হয় প্রশাসনিক ব্লকে। পরে তিনি টাকা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। এরপর তাঁকেও আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এছাড়া নতুন ভবন থেকে আরও একজনকে আটক করা হয়। শিক্ষার্থীরা পরিচালকের কাছে অভিযোগের সঠিক তদন্ত দাবি করেন এবং তাঁদের বরখাস্তের দাবি জানান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘আপনারা যেসব জিনিস তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছেন, সেগুলো আমাদের কাছে জমা দিয়ে যান। আমরা একটি কমিটি করে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, আমরা সেই ব্যবস্থাই নেব।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই ওয়ার্ড মাস্টারের কক্ষে অভিযান চালিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। এ সময় পাঁচজনকে আটক করেন তাঁরা। পরে তাঁদের আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওয়ার্ড মাস্টার মো. রিয়াজ এবং জিল্লুর রহমানের কক্ষে অভিযান চালান শিক্ষার্থীরা। এ সময় ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের কক্ষ থেকে মদের খালি বোতল, পুলিশ কেসের সিল, বেসরকারি হাসপাতালের ভিজিটিং কার্ড, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মোবাইল নম্বরের তালিকা জব্দ করা হয়। ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে হাসপাতালে কাজের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগ পায় শিক্ষার্থীরা।
এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘খবর পেয়েছি জরুরি বিভাগে যারা চিকিৎসা নিতে আসেন, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। সেই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিতে আমরা জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের কক্ষে অভিযান করি। তিনি স্বীকার করেন আইসিইউতে পাঠিয়ে প্রত্যেক রোগী থেকে ১ হাজার টাকা করে নেন।’
শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তোলেন, ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের রুমে কেন মদের বোতল পাওয়া যাবে? তাঁর কাছে কেন পুলিশ কেসের সিল পাওয়া যাবে? পুলিশ কেসের সিলতো চিকিৎসকের কাছে থাকবে। বিভিন্ন অবৈধ ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠনসহ বিভিন্ন নামের তালিকা ও মোবাইল নম্বর কেন পাওয়া যাবে? বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের কার্ডসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র তাঁর কাছে কেন থাকবে? এ সময় তাঁর অন্যতম দুই সহযোগীকে আটক করে পরিচালকের রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরিচালকের নির্দেশনায় তাঁদের আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এছাড়া নতুন ভবনের ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান তিনি বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে তিন লাখ টাকা করে নিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন, সেই অভিযোগে তাঁকেও ধরে আনা হয় প্রশাসনিক ব্লকে। পরে তিনি টাকা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। এরপর তাঁকেও আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এছাড়া নতুন ভবন থেকে আরও একজনকে আটক করা হয়। শিক্ষার্থীরা পরিচালকের কাছে অভিযোগের সঠিক তদন্ত দাবি করেন এবং তাঁদের বরখাস্তের দাবি জানান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘আপনারা যেসব জিনিস তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছেন, সেগুলো আমাদের কাছে জমা দিয়ে যান। আমরা একটি কমিটি করে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, আমরা সেই ব্যবস্থাই নেব।’
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৮ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩৫ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৪০ মিনিট আগে