নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূমি ও কৃষি সংস্কারের জন্য আলাদা একটি কমিশনের দাবি করেছে ১১টি সংগঠন। তারা বলছে, কমিশনটি ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদে করণীয় এবং দীর্ঘ মেয়াদে করণীয়সমূহ চিহ্নিত করে সুপারিশমালা তৈরি করবে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করে তারা।
সংগঠনগুলোর হলো—এএলআরডি, নিজেরা করি, ব্লাস্ট, বেলা, বারসিক, কাপেং ফাউন্ডেশন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, ইনসিডিন-বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম ইন বাংলাদেশের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক এ বি এম শামসুল হুদা। দেশে সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত ছয়টি কমিশনকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতা সমর্থিত অন্তর্বর্তী সরকার কৃষি ও কৃষকদের কথা চিন্তা করে ভূমি ও কৃষি সংস্কারের বিষয়টিকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে একটি আলাদা কমিশন গঠন করবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ছয়টি কমিশন করা হলেও ভূমি ও কৃষি বিষয়ে কোনো আলাদা কমিশন করা হয়নি।’
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দারিদ্র্য, ভূমি বঞ্চনা-বৈষম্য জিইয়ে রেখে দেশে সুশাসন বা সামাজিক ন্যায়বিচার কোনোভাবেই নিশ্চিত করা হবে না। এ জন্য ভূমি ও কৃষি সংস্কারের আলাদা কমিশন গঠনসহ ১০টি দাবি পেশ করেন তারা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—আলাদা কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভূমি ও কৃষির জন্য এ বিষয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যোগ্য একজন ব্যক্তিকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। যিনি এ দুটি মন্ত্রণালয়ের জন্য সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। ভূমি ও বনে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রথাগত অধিকার এবং তাদের নিজস্ব চাষাবাদের স্বীকৃতি দিতে হবে। জুম চাষিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর কৃষকদের কৃষিঋণের আওতায় এনে সহজ শর্তে ঋণ দিতে হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনকে কার্যকর করার পাশাপাশি সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠনের দাবি করা হয়। রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৭ ধারার কার্যকর বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করতে হবে। ভূমিহীন ব্যক্তিদের খাস জমি বন্দোবস্ত ও দখলস্বত্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সহজ শর্তে কৃষিঋণসহ কৃষি উপকরণ সহায়তা ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের নিয়মিত কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
ভূমিহীন কিংবা প্রান্তিক নারী কৃষককে খাস জমি বন্দোবস্তসহ কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি, আলাদা কৃষি কার্ড এবং কৃষি পরিষেবা ও ঋণে নিঃশর্ত অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে হবে। কৃষিতে যুব ও তরুণদের উৎসাহিত করতে বিশেষ কর্মসূচি, প্রণোদনা ও তৎপরতা বাড়াতে হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনা কাঠামোর সব অফিস, ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ এবং ডিজিটাল জরিপ, ই-নামজারির বিদ্যমান দুর্নীতি, হয়রানি ও ভোগান্তি দূর করার জন্য মনিটরিং ও জবাবদিহি জোরদার করতে হবে। দুর্নীতি ও দায়িত্বে অবহেলাকারী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
সংখ্যালঘুদের ভূমি-নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তার সুরক্ষা দিতে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন পুরোপুরি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা এবং একটি স্থায়ী সংখ্যালঘু কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। জনমত ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কৃষিজমি সুরক্ষা ও ব্যবহারের আইন চূড়ান্ত করতে হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি উপদেষ্টা হাসান আরিফ ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শামসুল হুদা বলেন, ‘আমরা তাদের অযোগ্য বলছি না। আমরা দেখছি কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ মন্ত্রণালয় সার্বক্ষণিক মনোযোগ দাবি করে। আবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব যাকে দেওয়া হয়েছে, তিনিও যোগ্য লোক। কিন্তু তাঁর দায়িত্বে আছে স্থানীয় সরকারের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। ফলে ভূমি ও কৃষি খণ্ডিত হয়ে গেছে এবং মনোযোগ পাচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ দুই মন্ত্রণালয় থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ পায়নি। আমরা তাদের দোষারোপ করছি না। তাই আমরা মনে করছি-তাদের বাড়তি দায়িত্ব না দিয়ে, আলাদা উপদেষ্টা দেওয়া হলে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন—হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, বেলার আইনজীবী রুমানা শারমিন, ব্লাস্টের পরিচালক (আইন) বরকত আলী, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিরালা মার্ডি, কাপেং ফাউন্ডেশনের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক উজ্জ্বল আজিম, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের আইনজীবী নাহিদ শামস, বারসিকের পরিচালক পাভেল পার্থ।
ভূমি ও কৃষি সংস্কারের জন্য আলাদা একটি কমিশনের দাবি করেছে ১১টি সংগঠন। তারা বলছে, কমিশনটি ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদে করণীয় এবং দীর্ঘ মেয়াদে করণীয়সমূহ চিহ্নিত করে সুপারিশমালা তৈরি করবে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করে তারা।
সংগঠনগুলোর হলো—এএলআরডি, নিজেরা করি, ব্লাস্ট, বেলা, বারসিক, কাপেং ফাউন্ডেশন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, ইনসিডিন-বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম ইন বাংলাদেশের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক এ বি এম শামসুল হুদা। দেশে সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত ছয়টি কমিশনকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতা সমর্থিত অন্তর্বর্তী সরকার কৃষি ও কৃষকদের কথা চিন্তা করে ভূমি ও কৃষি সংস্কারের বিষয়টিকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে একটি আলাদা কমিশন গঠন করবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ছয়টি কমিশন করা হলেও ভূমি ও কৃষি বিষয়ে কোনো আলাদা কমিশন করা হয়নি।’
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দারিদ্র্য, ভূমি বঞ্চনা-বৈষম্য জিইয়ে রেখে দেশে সুশাসন বা সামাজিক ন্যায়বিচার কোনোভাবেই নিশ্চিত করা হবে না। এ জন্য ভূমি ও কৃষি সংস্কারের আলাদা কমিশন গঠনসহ ১০টি দাবি পেশ করেন তারা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—আলাদা কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভূমি ও কৃষির জন্য এ বিষয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যোগ্য একজন ব্যক্তিকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। যিনি এ দুটি মন্ত্রণালয়ের জন্য সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। ভূমি ও বনে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রথাগত অধিকার এবং তাদের নিজস্ব চাষাবাদের স্বীকৃতি দিতে হবে। জুম চাষিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর কৃষকদের কৃষিঋণের আওতায় এনে সহজ শর্তে ঋণ দিতে হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনকে কার্যকর করার পাশাপাশি সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠনের দাবি করা হয়। রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৭ ধারার কার্যকর বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করতে হবে। ভূমিহীন ব্যক্তিদের খাস জমি বন্দোবস্ত ও দখলস্বত্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সহজ শর্তে কৃষিঋণসহ কৃষি উপকরণ সহায়তা ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের নিয়মিত কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
ভূমিহীন কিংবা প্রান্তিক নারী কৃষককে খাস জমি বন্দোবস্তসহ কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি, আলাদা কৃষি কার্ড এবং কৃষি পরিষেবা ও ঋণে নিঃশর্ত অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে হবে। কৃষিতে যুব ও তরুণদের উৎসাহিত করতে বিশেষ কর্মসূচি, প্রণোদনা ও তৎপরতা বাড়াতে হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনা কাঠামোর সব অফিস, ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ এবং ডিজিটাল জরিপ, ই-নামজারির বিদ্যমান দুর্নীতি, হয়রানি ও ভোগান্তি দূর করার জন্য মনিটরিং ও জবাবদিহি জোরদার করতে হবে। দুর্নীতি ও দায়িত্বে অবহেলাকারী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
সংখ্যালঘুদের ভূমি-নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তার সুরক্ষা দিতে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন পুরোপুরি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা এবং একটি স্থায়ী সংখ্যালঘু কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। জনমত ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কৃষিজমি সুরক্ষা ও ব্যবহারের আইন চূড়ান্ত করতে হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি উপদেষ্টা হাসান আরিফ ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শামসুল হুদা বলেন, ‘আমরা তাদের অযোগ্য বলছি না। আমরা দেখছি কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ মন্ত্রণালয় সার্বক্ষণিক মনোযোগ দাবি করে। আবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব যাকে দেওয়া হয়েছে, তিনিও যোগ্য লোক। কিন্তু তাঁর দায়িত্বে আছে স্থানীয় সরকারের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। ফলে ভূমি ও কৃষি খণ্ডিত হয়ে গেছে এবং মনোযোগ পাচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ দুই মন্ত্রণালয় থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ পায়নি। আমরা তাদের দোষারোপ করছি না। তাই আমরা মনে করছি-তাদের বাড়তি দায়িত্ব না দিয়ে, আলাদা উপদেষ্টা দেওয়া হলে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন—হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, বেলার আইনজীবী রুমানা শারমিন, ব্লাস্টের পরিচালক (আইন) বরকত আলী, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিরালা মার্ডি, কাপেং ফাউন্ডেশনের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক উজ্জ্বল আজিম, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের আইনজীবী নাহিদ শামস, বারসিকের পরিচালক পাভেল পার্থ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২ জনের শাস
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
৩ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
৩ ঘণ্টা আগে