শ্যামপুর–কদমতলী, প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় যুবদল নেতা সাঈদ আহমেদ হত্যার ঘটনায় খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। নিহত সাইদ আহমেদ ৬৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের আহ্বায়ক ছিলেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অভিযুক্ত খুনিদের ফাঁসির দাবিতে নানা স্লোগান দেন এলাকাবাসী। জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেওয়া সাঈদের পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী বলেন, ‘সাঈদ খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পাগল ছিলেন। এলাকার কতিপয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পূর্বশত্রুতার জেরে তাঁকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। শেখ হাসিনার পতনের দিনে সাঈদ এলাকায় এসে বিএনপির পক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করতে থাকেন। ৯ আগস্ট বিকেলে মিছিল শেষে সাঈদ এলাকায় এসে তাঁর বাড়িতে যান। ওই দিন রাতে বাহির টেংরা কোবা মসজিদসংলগ্নে খুনিরা সাঈদকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় তাঁর চোখ উপড়ে ফেলা হয়।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘সাঈদ হত্যার পরের দিন ১০ আগস্ট অভিযুক্ত ১৭ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এদিকে পুলিশ মাঠপর্যায়ে শতভাগ দায়িত্ব পালন শুরু করেনি বলে প্রকৃত খুনিদের এখনো গ্রেপ্তারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করার দাবি নিয়ে আমরা মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছি।’
এ বিষয়ে মৃতের স্ত্রী ও মামলার বাদী বীথি বলেন, ‘রাতের আঁধারে খুনিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে আমার স্বামীকে নৃশংস ও নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পরিদর্শক অপারেশন সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, ‘সাঈদ হত্যার পর আমরা মামলা নিয়েছি। আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
রাজধানীর ডেমরায় যুবদল নেতা সাঈদ আহমেদ হত্যার ঘটনায় খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। নিহত সাইদ আহমেদ ৬৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের আহ্বায়ক ছিলেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অভিযুক্ত খুনিদের ফাঁসির দাবিতে নানা স্লোগান দেন এলাকাবাসী। জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেওয়া সাঈদের পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী বলেন, ‘সাঈদ খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পাগল ছিলেন। এলাকার কতিপয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পূর্বশত্রুতার জেরে তাঁকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। শেখ হাসিনার পতনের দিনে সাঈদ এলাকায় এসে বিএনপির পক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করতে থাকেন। ৯ আগস্ট বিকেলে মিছিল শেষে সাঈদ এলাকায় এসে তাঁর বাড়িতে যান। ওই দিন রাতে বাহির টেংরা কোবা মসজিদসংলগ্নে খুনিরা সাঈদকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় তাঁর চোখ উপড়ে ফেলা হয়।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘সাঈদ হত্যার পরের দিন ১০ আগস্ট অভিযুক্ত ১৭ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এদিকে পুলিশ মাঠপর্যায়ে শতভাগ দায়িত্ব পালন শুরু করেনি বলে প্রকৃত খুনিদের এখনো গ্রেপ্তারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করার দাবি নিয়ে আমরা মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছি।’
এ বিষয়ে মৃতের স্ত্রী ও মামলার বাদী বীথি বলেন, ‘রাতের আঁধারে খুনিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে আমার স্বামীকে নৃশংস ও নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পরিদর্শক অপারেশন সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, ‘সাঈদ হত্যার পর আমরা মামলা নিয়েছি। আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে