ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ঢামেক হাসপাতালের আবাসিক সার্জন মো. মোস্তাক আহমেদ।
আবাসিক সার্জন মোস্তাক আহমেদ বলেন, রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনটি অ্যাম্বুলেন্সযোগে ১৬টি লাশ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে ৯ জন পুরুষ ও সাতজন মহিলা। মরদেহগুলোর বেশির ভাগ অংশই পুড়ে গেছে।
মোস্তাক আহমেদ বলেন, আপাতত মরদেহগুলো হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আগামীকাল মরদেহ থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হবে। তারপর আইন অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে জরুরি বিভাগের মর্গে গিয়ে দেখা যায়, নিখোঁজ স্বজনদের ভিড়। মরদেহ দেখতে না পেরে তাঁরা আক্ষেপ করছেন। অনেকেই সঙ্গে করে নিখোঁজ স্বজনদের ছবি নিয়ে এসেছেন।
এ ঘটনায় নিখোঁজ মার্জিয়া সুলতানা (১৮) ও তাঁর স্বামী জয় মিয়াকে (২০) খুঁজতে ঢামেকে এসেছেন তাঁদের স্বজনেরা। মার্জিয়ার বাবা সুলতান মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ি বরগুনা জেলার ধর্মপাশা উপজেলায়। আমার মেয়ে মার্জিয়া ও জামাই জয় ওই গার্মেন্টসে কাজ করত। তারা রূপনগর শিয়ালবাড়ি এলাকায় থাকত। জয় অপারেটর ও মার্জিয়া হেলপারের কাজ করত। আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। তবে তাদের খুঁজে পাই না। পরে অনেকগুলো মরদেহ উদ্ধার হয়েছে শুনে ঢাকা মেডিকেলে আসছি। কিন্তু এখনো আমাদের মরদেহ দেখতে দেওয়া হয়নি।’
সুলতান মিয়া আরও বলেন, ‘মার্জিয়ার চার মাস আগে বিয়ে হয়েছে। যদি আমার মেয়ে মরেও থাকে, তবে তাদের মরদেহ তো পাব। তাই হাসপাতালে ছুটে আসি।’
নিখোঁজ মৌসুমী আক্তারের (১৮) বোনজামাই আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘আমাদের বাড়ি লারমনিরহাট হাতিবান্ধা উপজেলার কেতলিবাড়ি গ্রামে। বর্তমানে রূপনগর শিয়ালবাড়ি আবাসিক এলাকায় থাকতাম। যে ভবনে আগুন লেগেছে, তার পাশের গার্মেন্টসে কাজ করতাম। ঘটনার পর অনেক হাসপাতালে তাকে খুঁজেছি। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাই না। তাই মরদেহ উদ্ধারের কথা শুনে ঢাকা মেডিকেলে আসছি। এখন মরদেহ দেখার অপক্ষায় আছি।’
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ঢামেক হাসপাতালের আবাসিক সার্জন মো. মোস্তাক আহমেদ।
আবাসিক সার্জন মোস্তাক আহমেদ বলেন, রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনটি অ্যাম্বুলেন্সযোগে ১৬টি লাশ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে ৯ জন পুরুষ ও সাতজন মহিলা। মরদেহগুলোর বেশির ভাগ অংশই পুড়ে গেছে।
মোস্তাক আহমেদ বলেন, আপাতত মরদেহগুলো হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আগামীকাল মরদেহ থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হবে। তারপর আইন অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে জরুরি বিভাগের মর্গে গিয়ে দেখা যায়, নিখোঁজ স্বজনদের ভিড়। মরদেহ দেখতে না পেরে তাঁরা আক্ষেপ করছেন। অনেকেই সঙ্গে করে নিখোঁজ স্বজনদের ছবি নিয়ে এসেছেন।
এ ঘটনায় নিখোঁজ মার্জিয়া সুলতানা (১৮) ও তাঁর স্বামী জয় মিয়াকে (২০) খুঁজতে ঢামেকে এসেছেন তাঁদের স্বজনেরা। মার্জিয়ার বাবা সুলতান মিয়া বলেন, ‘আমাদের বাড়ি বরগুনা জেলার ধর্মপাশা উপজেলায়। আমার মেয়ে মার্জিয়া ও জামাই জয় ওই গার্মেন্টসে কাজ করত। তারা রূপনগর শিয়ালবাড়ি এলাকায় থাকত। জয় অপারেটর ও মার্জিয়া হেলপারের কাজ করত। আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। তবে তাদের খুঁজে পাই না। পরে অনেকগুলো মরদেহ উদ্ধার হয়েছে শুনে ঢাকা মেডিকেলে আসছি। কিন্তু এখনো আমাদের মরদেহ দেখতে দেওয়া হয়নি।’
সুলতান মিয়া আরও বলেন, ‘মার্জিয়ার চার মাস আগে বিয়ে হয়েছে। যদি আমার মেয়ে মরেও থাকে, তবে তাদের মরদেহ তো পাব। তাই হাসপাতালে ছুটে আসি।’
নিখোঁজ মৌসুমী আক্তারের (১৮) বোনজামাই আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘আমাদের বাড়ি লারমনিরহাট হাতিবান্ধা উপজেলার কেতলিবাড়ি গ্রামে। বর্তমানে রূপনগর শিয়ালবাড়ি আবাসিক এলাকায় থাকতাম। যে ভবনে আগুন লেগেছে, তার পাশের গার্মেন্টসে কাজ করতাম। ঘটনার পর অনেক হাসপাতালে তাকে খুঁজেছি। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাই না। তাই মরদেহ উদ্ধারের কথা শুনে ঢাকা মেডিকেলে আসছি। এখন মরদেহ দেখার অপক্ষায় আছি।’
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৬ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৬ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৬ ঘণ্টা আগে