নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে পাঁচ বছর বয়সী শিশু আয়াতের হত্যাকাণ্ডে জড়িত আবিরসহ অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের দ্রুত ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন। আজ শনিবার দুপুরে আয়াতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আয়াতকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় দেশবাসী আজ হতবাক। আয়াতের পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমি হারিয়ে ফেলেছি। আমরা এ হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আয়াতের হত্যাকারী আবিরসহ অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের অবিলম্বে ফাঁসি কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি।’
শাহাদাত হোসেন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে আইন অনুযায়ী শাসন-মানবিকতা নেই, নেই ন্যায় বিচার। দিনের পর দিন মানুষজন গুম-খুন-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমনকি হামলা ও মামলার শিকার হচ্ছে। বিনা কারণে জেলে যাচ্ছে। সারা চট্টগ্রাম এখন শব্দদূষণের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এক মাস ধরে মাইকিং হয়েছে, এতে মানুষজন অতিষ্ঠ। কিন্তু বিএনপির সমাবেশে একদিনের জন্য মাইকিং করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশে এখন ন্যায় বিচারের অভাব, সেটি আমরা দেখতে পাচ্ছি। এক দলের জন্য একটি নিয়ম, অন্য দলের জন্য বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেয় না।’
বিএনপির সমাবেশে সারা বাংলাদেশে অঘোষিত হরতাল, অবরোধ ও যানবাহনের ধর্মঘট পালন করা হচ্ছে। কাজেই বলতে চাই দেশের মানুষ আজ অবরুদ্ধ, অসহায়, ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত বলে জানিয়েছেন শাহাদাত হোসেন।
বিএনপির আহ্বায়কের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন-নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাসেম বক্কর, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মিয়া ভোলা, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ছেলে ইশরাফিল খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুল ইসলাম, ইপিজেড থানা বিএনপির সভাপতি সারফরাজ কাদের রাসেল, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এইচ. এম রাশেদ খান, ইপিজেড থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রোকন উদ্দিন মাহমুদ, নগর বিএনপি নেতা নুরুজ্জামান, নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
চট্টগ্রামে পাঁচ বছর বয়সী শিশু আয়াতের হত্যাকাণ্ডে জড়িত আবিরসহ অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের দ্রুত ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন। আজ শনিবার দুপুরে আয়াতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আয়াতকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় দেশবাসী আজ হতবাক। আয়াতের পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমি হারিয়ে ফেলেছি। আমরা এ হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আয়াতের হত্যাকারী আবিরসহ অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের অবিলম্বে ফাঁসি কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি।’
শাহাদাত হোসেন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে আইন অনুযায়ী শাসন-মানবিকতা নেই, নেই ন্যায় বিচার। দিনের পর দিন মানুষজন গুম-খুন-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমনকি হামলা ও মামলার শিকার হচ্ছে। বিনা কারণে জেলে যাচ্ছে। সারা চট্টগ্রাম এখন শব্দদূষণের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এক মাস ধরে মাইকিং হয়েছে, এতে মানুষজন অতিষ্ঠ। কিন্তু বিএনপির সমাবেশে একদিনের জন্য মাইকিং করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশে এখন ন্যায় বিচারের অভাব, সেটি আমরা দেখতে পাচ্ছি। এক দলের জন্য একটি নিয়ম, অন্য দলের জন্য বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেয় না।’
বিএনপির সমাবেশে সারা বাংলাদেশে অঘোষিত হরতাল, অবরোধ ও যানবাহনের ধর্মঘট পালন করা হচ্ছে। কাজেই বলতে চাই দেশের মানুষ আজ অবরুদ্ধ, অসহায়, ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত বলে জানিয়েছেন শাহাদাত হোসেন।
বিএনপির আহ্বায়কের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন-নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাসেম বক্কর, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মিয়া ভোলা, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ছেলে ইশরাফিল খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুল ইসলাম, ইপিজেড থানা বিএনপির সভাপতি সারফরাজ কাদের রাসেল, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এইচ. এম রাশেদ খান, ইপিজেড থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রোকন উদ্দিন মাহমুদ, নগর বিএনপি নেতা নুরুজ্জামান, নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৫ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৬ ঘণ্টা আগে