নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনা শহরে বর্তমানে ‘১১ টি’ পুকুর আছে। প্রতিবছরই ভরাট হচ্ছে বিভিন্ন পুকুর। শহরের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত মগড়া নদ ভরাট আর দখল-দূষণে মৃত প্রায়। পুকুর ভরাট বন্ধ ও মগড়া নদ রক্ষাসহ সব জলাভূমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ব জলাভূমি দিবস উপলক্ষে নেত্রকোনা পৌরভবনের সামনের সড়কে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এর প্রতিপাদ্য ছিল ‘মানুষের কল্যাণে জলাভূমি’। বেসরকারি উন্নয়ন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক ও শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশ ও বৈচিত্র্য রক্ষা কমিটি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে নেত্রকোনা শহরের পুকুর ও মগড়া নদী সুরক্ষার দাবিতে জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজের কাছে স্মারকলিপি দেন মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা।
নেত্রকোনা আবু আব্বাছ ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও জেলা শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশ ও বৈচিত্র্য রক্ষা কমিটির সভাপতি মো. নাজমুল কবির সরকারের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধনে বক্তব্য দেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাহিত্য সমাজের সম্পাদক সাইফুল্লাহ এমরান, ব্যবসায়ী সোহরাব উদ্দিন আকন্দ, বারসিকের জেলা সমন্বয়কারী অহিদুর রহমান, যুবক অন্তরসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, নেত্রকোনা শহরে একসময় ৫৩টি পুকুর ছিল। বর্তমানে ১১টি পুকুর জীবিত আছে। প্রতি বছরই ভরাট হচ্ছে পুকুর। একটি শহরকে শীতল রাখার জন্য জলাধার ও পুকুরের প্রয়োজন রয়েছে। একটি পুকুর বছরে লাখ লাখ টাকার বিদ্যুৎ খরচ বাঁচিয়ে দিতে পারে। শহরে আগুন লাগলে আমরা পুকুর থেকেই পানি সংগ্রহ করি এবং মানুষ গোসল করে, কাপড় কাচে, পানি সংগ্রহ ও সাঁতার কাটে। পুকুরের স্বল্পতায় মানুষ ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। ফলে দিন দিন পানির স্তর আরও নিচে নেমে যাচ্ছে। পাশাপাশি শহরের মাঝদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মগড়া নদ। নদীটি ভরাট, দখল দূষণের ফলে বর্তমানে মৃত বলা চলে। এই নদ রক্ষায় প্রশাসনের কাছে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
নেত্রকোনা শহরে বর্তমানে ‘১১ টি’ পুকুর আছে। প্রতিবছরই ভরাট হচ্ছে বিভিন্ন পুকুর। শহরের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত মগড়া নদ ভরাট আর দখল-দূষণে মৃত প্রায়। পুকুর ভরাট বন্ধ ও মগড়া নদ রক্ষাসহ সব জলাভূমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ব জলাভূমি দিবস উপলক্ষে নেত্রকোনা পৌরভবনের সামনের সড়কে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এর প্রতিপাদ্য ছিল ‘মানুষের কল্যাণে জলাভূমি’। বেসরকারি উন্নয়ন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক ও শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশ ও বৈচিত্র্য রক্ষা কমিটি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে নেত্রকোনা শহরের পুকুর ও মগড়া নদী সুরক্ষার দাবিতে জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজের কাছে স্মারকলিপি দেন মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা।
নেত্রকোনা আবু আব্বাছ ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও জেলা শিক্ষা-সংস্কৃতি-পরিবেশ ও বৈচিত্র্য রক্ষা কমিটির সভাপতি মো. নাজমুল কবির সরকারের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধনে বক্তব্য দেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাহিত্য সমাজের সম্পাদক সাইফুল্লাহ এমরান, ব্যবসায়ী সোহরাব উদ্দিন আকন্দ, বারসিকের জেলা সমন্বয়কারী অহিদুর রহমান, যুবক অন্তরসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, নেত্রকোনা শহরে একসময় ৫৩টি পুকুর ছিল। বর্তমানে ১১টি পুকুর জীবিত আছে। প্রতি বছরই ভরাট হচ্ছে পুকুর। একটি শহরকে শীতল রাখার জন্য জলাধার ও পুকুরের প্রয়োজন রয়েছে। একটি পুকুর বছরে লাখ লাখ টাকার বিদ্যুৎ খরচ বাঁচিয়ে দিতে পারে। শহরে আগুন লাগলে আমরা পুকুর থেকেই পানি সংগ্রহ করি এবং মানুষ গোসল করে, কাপড় কাচে, পানি সংগ্রহ ও সাঁতার কাটে। পুকুরের স্বল্পতায় মানুষ ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। ফলে দিন দিন পানির স্তর আরও নিচে নেমে যাচ্ছে। পাশাপাশি শহরের মাঝদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মগড়া নদ। নদীটি ভরাট, দখল দূষণের ফলে বর্তমানে মৃত বলা চলে। এই নদ রক্ষায় প্রশাসনের কাছে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
বরগুনার বিভিন্ন বনাঞ্চলের অধিকাংশ এলাকায় প্রতিদিন সংরক্ষিত বনভূমির শত শত গাছপালা কেটে জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পাশেই চলছে অবৈধ সব করাতকল। গড়ে উঠছে শত শত ঘরবাড়ি। সহস্রাধিক গাছ কেটে ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে বনের ভেতর করা হয়েছে প্রশস্ত রাস্তা। গহিন বনের ভে
৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে বারবার রেখেছে সাহসিকতার স্বাক্ষর। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানেও এই উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ রেখেছে ব্যতিক্রমী ভূমিকা।
১৯ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক এলাকায় কয়লা ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। এতে ফুঁসে উঠেছেন অভিভাবকসহ সচেতন এলাকাবাসী। এর প্রতিকার চেয়ে যশোরের জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে গণ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেলাইসেন্স ও অনুমোদন না নিয়েই মেট্রোরেল লাইন-৬ (এমআরটি-৬)-এর মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশ সম্প্রসারণ চলছে। অথচ আইনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) থেকে লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণকাজ শুরুর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে