মীরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ের খৈয়াছড়া এলাকায় মাইক্রোবাস ও ট্রেনের ধাক্কায় ১১ জনের নিহতের ঘটনায় রেলক্রসিংয়ের গেটম্যান সাদ্দাম হোসেনকে আটক করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘আমরা লাশ নিয়ে ব্যস্ত আছি, তার সঙ্গে এখনো এ বিষয়ে কথা বলা যায়নি।’
সংঘর্ষের সময় দায়িত্বরত গেটম্যান সাদ্দাম হোসেন ছিলেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই সময় লেবেল ক্রসিংয়ের বাঁশও (গেটবার) ফেলানো অবস্থায় ছিল না। ফলে ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১১ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে।
এর আগে আজ (শুক্রবার) দুপুর পৌনে ২টায় বড় তাকিয়া স্টেশন থেকে একটু দূরে খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় ট্রেনের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সেখানে থাকা লেভেল ক্রসিংটি রেলওয়ের অনুমোদিত ছিল। গেটম্যান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন সাদ্দাম হোসেন। কিন্তু ঘটনার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মাহিদুল ইসলাম রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনার সময় লেভেল ক্রসিংয়ের বার ফেলা ছিল না। গেটম্যানও ওই সময় ছিলেন না। ফলে বুঝতে না পেরে খৈয়াছড়া ঝরনা থেকে গোসল করে ফেরার পথে পর্যটকবাহী ওই মাইক্রোবাস রেললাইনে উঠে যায়। লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় চট্টগ্রামমুখী মহানগর প্রভাতী ট্রেনের ইঞ্জিনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় মাইক্রোবাসটি।’
তবে গেটম্যান সাদ্দাম হোসেনের দাবি, তিনি ছিলেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাইক্রোবাসটি সিগন্যাল না মেনে রেললাইনে ওপরে উঠে যায়।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনসার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমাকে এ তদন্ত কমিটির প্রধান করা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে অভিযোগ পেয়েছি, ঘটনার সময় গেটম্যান ছিলেন না। তবে গেটম্যান আমাদের কাছে দাবি করেছেন যে তিনি উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে দ্রুত সময়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে।
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ের খৈয়াছড়া এলাকায় মাইক্রোবাস ও ট্রেনের ধাক্কায় ১১ জনের নিহতের ঘটনায় রেলক্রসিংয়ের গেটম্যান সাদ্দাম হোসেনকে আটক করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘আমরা লাশ নিয়ে ব্যস্ত আছি, তার সঙ্গে এখনো এ বিষয়ে কথা বলা যায়নি।’
সংঘর্ষের সময় দায়িত্বরত গেটম্যান সাদ্দাম হোসেন ছিলেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই সময় লেবেল ক্রসিংয়ের বাঁশও (গেটবার) ফেলানো অবস্থায় ছিল না। ফলে ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১১ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে।
এর আগে আজ (শুক্রবার) দুপুর পৌনে ২টায় বড় তাকিয়া স্টেশন থেকে একটু দূরে খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় ট্রেনের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সেখানে থাকা লেভেল ক্রসিংটি রেলওয়ের অনুমোদিত ছিল। গেটম্যান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন সাদ্দাম হোসেন। কিন্তু ঘটনার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মাহিদুল ইসলাম রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনার সময় লেভেল ক্রসিংয়ের বার ফেলা ছিল না। গেটম্যানও ওই সময় ছিলেন না। ফলে বুঝতে না পেরে খৈয়াছড়া ঝরনা থেকে গোসল করে ফেরার পথে পর্যটকবাহী ওই মাইক্রোবাস রেললাইনে উঠে যায়। লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় চট্টগ্রামমুখী মহানগর প্রভাতী ট্রেনের ইঞ্জিনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় মাইক্রোবাসটি।’
তবে গেটম্যান সাদ্দাম হোসেনের দাবি, তিনি ছিলেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাইক্রোবাসটি সিগন্যাল না মেনে রেললাইনে ওপরে উঠে যায়।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনসার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমাকে এ তদন্ত কমিটির প্রধান করা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে অভিযোগ পেয়েছি, ঘটনার সময় গেটম্যান ছিলেন না। তবে গেটম্যান আমাদের কাছে দাবি করেছেন যে তিনি উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে দ্রুত সময়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
২ ঘণ্টা আগে