চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পুলিশের কাছ থেকে একটি সিআর মামলার আসামি হাতকড়াসহ পালিয়ে গেছেন। তাঁর নাম জাফর আলম (৫৮)।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভেওলা-মানিকচর (বিএমচর) ইউনিয়নের ছইন্ন্যারমারঘোনা দক্ষিণপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জাফর বিএমর ছইন্ন্যারমারঘোনা দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত ছিদ্দিক ফকিরের ছেলে।
পুলিশ জানায়, মাতামুহুরী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ফয়েজ উদ্দিন ও একজন পুলিশ সদস্য সিআর মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি জাফর আলমকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় আসামি পক্ষের লোকজন এসে পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়াসহ জাফর আলম পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা সূত্রে জানা গেছে, এএসআই ফয়েজ উদ্দিন ও একজন কনস্টেবল গিয়ে জাফর আলমকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় তাঁর পরিবার ও স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে পুলিশের কাছ থেকে জাফরকে ছিনিয়ে নেন। পরে হাতকড়াসহ তিনি পালিয়ে যান।
মাতামুহুরী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জাফর আলমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তাঁকে গ্রেপ্তার করার পর তাঁর পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় কিছু মানুষ পুলিশের কাছ থেকে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমরা এখন অভিযান চালাচ্ছি।’
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আসামিকে খুঁজতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছেন।’
এ ব্যাপারে চকরিয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) রকীব উর রাজা বলেন, ‘হাতকড়া নিয়ে আসামি পালানোর বিষয়টি শোনার পর আমি ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। এখন পথেই রয়েছি।’
আসামি গ্রেপ্তার করতে যাওয়া দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের কোনো গাফিলতি আছে কিনা তদন্ত করে দেখা হবে। পলাতক আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পুলিশের কাছ থেকে একটি সিআর মামলার আসামি হাতকড়াসহ পালিয়ে গেছেন। তাঁর নাম জাফর আলম (৫৮)।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভেওলা-মানিকচর (বিএমচর) ইউনিয়নের ছইন্ন্যারমারঘোনা দক্ষিণপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জাফর বিএমর ছইন্ন্যারমারঘোনা দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত ছিদ্দিক ফকিরের ছেলে।
পুলিশ জানায়, মাতামুহুরী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ফয়েজ উদ্দিন ও একজন পুলিশ সদস্য সিআর মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি জাফর আলমকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় আসামি পক্ষের লোকজন এসে পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়াসহ জাফর আলম পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা সূত্রে জানা গেছে, এএসআই ফয়েজ উদ্দিন ও একজন কনস্টেবল গিয়ে জাফর আলমকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় তাঁর পরিবার ও স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে পুলিশের কাছ থেকে জাফরকে ছিনিয়ে নেন। পরে হাতকড়াসহ তিনি পালিয়ে যান।
মাতামুহুরী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জাফর আলমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তাঁকে গ্রেপ্তার করার পর তাঁর পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় কিছু মানুষ পুলিশের কাছ থেকে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমরা এখন অভিযান চালাচ্ছি।’
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আসামিকে খুঁজতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছেন।’
এ ব্যাপারে চকরিয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) রকীব উর রাজা বলেন, ‘হাতকড়া নিয়ে আসামি পালানোর বিষয়টি শোনার পর আমি ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। এখন পথেই রয়েছি।’
আসামি গ্রেপ্তার করতে যাওয়া দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের কোনো গাফিলতি আছে কিনা তদন্ত করে দেখা হবে। পলাতক আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।’
প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি সদস্য আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমি প্রথম কিস্তিতে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা উত্তোলন করি। পিআইও অফিস ৫৮ হাজার টাকা কেটে রাখে, হাতে পাই ৯৮ হাজার টাকা। আমাকে বলা হয়েছে, ৪০০ ফুট রাস্তা করে ফেলেন, না হলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে। তাই দুই নম্বর ইট দিয়ে কাজ করছি। সবখানেই তো এমন ইট দিয়ে রাস্তা
৪ মিনিট আগেঘটনার পরদিন নিহতের ভাতিজা আরিফুল ইসলাম বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন। এতে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ, তাঁর ছেলে সোহেল রানা পুটুসহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫–২০ জনকে আসামি করা হয়। পরে রওশন আলীর মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। তবে ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার মূল আসামি
৪১ মিনিট আগেসড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট–খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছেন, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগে