খাগড়াছড়ি সংবাদদাতা
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের বন্যায় প্লাবিত হয়েছে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি। এ নিয়ে গত দুই মাসে চার বার বন্যা কবলিত হলো পাহাড়ি এ অঞ্চলটি। বন্যাকবলিত এলাকার অনেক পরিবার নিরাপত্তার জন্য আশ্রয়কেন্দ্র ও আত্মীয়-স্বজন বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে।
খাগড়াছড়ি সদরের ১৮টি ও জেলায় মোট ৯৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান।
সদর উপজেলার উত্তর গঞ্জপাড়া, দক্ষিণ গঞ্জপাড়া, অপর্ণা চৌধুরী পাড়া, রাজ্যমনি পাড়া, কালাডেবা, মেম্বারপাড়া, বটতলী, ফুটবিল, দক্ষিণ গোলাবাড়ি, শব্দমিয়াপাড়া, মুসলিমপাড়া, শান্তিনগর, খবংপড়িয়া, কলেজপাড়াসহ ৫০ টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এদিকে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় খাগড়াছড়ির সঙ্গে দীঘিনালা ও রাঙামাটির লংগদু-বাঘাইছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে চেঙ্গী, মাইনী নদীর পানি বেড়ে নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। দীঘিনালার মেরুং, বোয়ালখালি ও কবাখালি ইউনিয়নের ৫০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
এদিকে শহরের মধ্য শালবন এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বন্যায় পানিতে ডুবে গেছে সড়ক, কৃষি জমি, পুকুর ও সবজি খেত। খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে দুর্ভোগে রয়েছে পানিবন্দীরা।
উত্তর গঞ্জপাড়ার বাসিন্দা মো. বাবলু বলেন, ‘এক দিন যেতে না যেতে আবার বন্যা। ঘরে কাদা পরিষ্কার করতে পারিনি। আজ আবার বন্যা। ঘর ছেড়ে যায়নি। ঘরের মাচাংয়ে বসে পার করছি। বলার মতো কোনো ভাষা খুঁজে পাই না।’
খাগড়াছড়ির পৌরসভার প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, বন্যাদুর্গতদের জন্য ১২ মেট্রিকটন খাদ্য শস্য বরাদ্দ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৫৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রের লোকজন যাতে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার পান, এটি নজরে রাখা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী নিকেল চাকমা বলেন, অতিবৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির চেঙ্গী, মাইনী ও ফেনী নদীতে পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। আবার খাগড়াছড়ি শহরের বেশির ভাগ ছোট ছোট ছড়া এবং নালা ভরাট হওয়ার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে বন্যার সৃষ্টি।
জেলা প্রশাসক সহিদুজ্জামান বলেন, খাগড়াছড়ি পৌরসভায় ১৮ টিসহ জেলায় ৯৯টি আশ্রয় খোলা রাখা হয়েছে। আশ্রিতদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের বন্যায় প্লাবিত হয়েছে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি। এ নিয়ে গত দুই মাসে চার বার বন্যা কবলিত হলো পাহাড়ি এ অঞ্চলটি। বন্যাকবলিত এলাকার অনেক পরিবার নিরাপত্তার জন্য আশ্রয়কেন্দ্র ও আত্মীয়-স্বজন বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে।
খাগড়াছড়ি সদরের ১৮টি ও জেলায় মোট ৯৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান।
সদর উপজেলার উত্তর গঞ্জপাড়া, দক্ষিণ গঞ্জপাড়া, অপর্ণা চৌধুরী পাড়া, রাজ্যমনি পাড়া, কালাডেবা, মেম্বারপাড়া, বটতলী, ফুটবিল, দক্ষিণ গোলাবাড়ি, শব্দমিয়াপাড়া, মুসলিমপাড়া, শান্তিনগর, খবংপড়িয়া, কলেজপাড়াসহ ৫০ টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এদিকে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় খাগড়াছড়ির সঙ্গে দীঘিনালা ও রাঙামাটির লংগদু-বাঘাইছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে চেঙ্গী, মাইনী নদীর পানি বেড়ে নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। দীঘিনালার মেরুং, বোয়ালখালি ও কবাখালি ইউনিয়নের ৫০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
এদিকে শহরের মধ্য শালবন এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বন্যায় পানিতে ডুবে গেছে সড়ক, কৃষি জমি, পুকুর ও সবজি খেত। খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে দুর্ভোগে রয়েছে পানিবন্দীরা।
উত্তর গঞ্জপাড়ার বাসিন্দা মো. বাবলু বলেন, ‘এক দিন যেতে না যেতে আবার বন্যা। ঘরে কাদা পরিষ্কার করতে পারিনি। আজ আবার বন্যা। ঘর ছেড়ে যায়নি। ঘরের মাচাংয়ে বসে পার করছি। বলার মতো কোনো ভাষা খুঁজে পাই না।’
খাগড়াছড়ির পৌরসভার প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, বন্যাদুর্গতদের জন্য ১২ মেট্রিকটন খাদ্য শস্য বরাদ্দ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৫৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রের লোকজন যাতে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার পান, এটি নজরে রাখা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী নিকেল চাকমা বলেন, অতিবৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির চেঙ্গী, মাইনী ও ফেনী নদীতে পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। আবার খাগড়াছড়ি শহরের বেশির ভাগ ছোট ছোট ছড়া এবং নালা ভরাট হওয়ার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে বন্যার সৃষ্টি।
জেলা প্রশাসক সহিদুজ্জামান বলেন, খাগড়াছড়ি পৌরসভায় ১৮ টিসহ জেলায় ৯৯টি আশ্রয় খোলা রাখা হয়েছে। আশ্রিতদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে