নোয়াখালী প্রতিনিধি
রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম আদর্শ মহিলা কলেজ মাঠে এ গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা বিএনপির সদস্য খোন্দকার মো. আবুল কালামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইকবাল উদ্দিন রাশেদের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম।
গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যের আগে উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।
হাতিয়া পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ডের সভাপতি আবুল বাসার ফুল মিয়া ‘জয় বাংলা’ বলে বক্তব্য শেষ করেন। এনিয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা–কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার ঝড় উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে হচ্ছে সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবুল বাসার ফুল মিয়া বলেন, ‘আমি জয় বাংলা বলে কোনো স্লোগান দিই নাই। জয় বাংলা স্লোগান আমাদের দুশমন, এটা আমাদের খান্দানের দুশমন। কেন আমি জয় বাংলা বলব, আমি তারেক জিয়া জিন্দাবাদ বলেছিলাম।’ তিনি দাবি করেন, বক্তব্যের শেষের দিকে তাঁর পাশ থেকে অন্য কেউ ‘জয় বাংলা’ বলেছিল।
জানতে চাইলে হাতিয়ার পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের সিনিয়র নেতারা বক্তব্য দেওয়ার সময় তাঁদের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। আবুল বাশার ভাই আমাদের একজন সিনিয়র নেতা, উনি বক্তব্য দেওয়ার সময় সংক্ষিপ্ত করতে বলায় তিনি “জয় হোক” “বাংলাদেশ চিরজীবী হোক” এ কথা বলতে গিয়ে ভুলবশত “জয় বাংলা” বলে ফেলছেন। তবে উনিতো “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” বলেন নাই। মানুষ মাত্রই ভুল। এটি তিনি ইচ্ছাকৃত করেননি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতা বলেন, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ বিএনপি নেতা–কর্মীদের ওপর দমনপীড়ন চালিয়েছিল। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তাঁর কিছু দোসর কিছু লোকের ছত্রচ্ছায়ায় দল পরিবর্তন করার চেষ্টা করছেন। আবুল বাসার ফুল মিয়া আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধা নিয়েছিলেন। বিএনপির সমাবেশে তাঁর এমন বক্তব্য মেনে নেওয়া যায় না।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান বলেন, ‘কোনো বিএনপির নেতা–কর্মী নিষিদ্ধ স্লোগান দিতে পারবে না। সংগঠন বহির্ভূত কোনো কর্মকাণ্ডে কেউ জড়ালে সে যেই হোক, তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে তদন্ত করে সত্যতা পেলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম আদর্শ মহিলা কলেজ মাঠে এ গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা বিএনপির সদস্য খোন্দকার মো. আবুল কালামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইকবাল উদ্দিন রাশেদের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম।
গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যের আগে উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।
হাতিয়া পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ডের সভাপতি আবুল বাসার ফুল মিয়া ‘জয় বাংলা’ বলে বক্তব্য শেষ করেন। এনিয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা–কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার ঝড় উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে হচ্ছে সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবুল বাসার ফুল মিয়া বলেন, ‘আমি জয় বাংলা বলে কোনো স্লোগান দিই নাই। জয় বাংলা স্লোগান আমাদের দুশমন, এটা আমাদের খান্দানের দুশমন। কেন আমি জয় বাংলা বলব, আমি তারেক জিয়া জিন্দাবাদ বলেছিলাম।’ তিনি দাবি করেন, বক্তব্যের শেষের দিকে তাঁর পাশ থেকে অন্য কেউ ‘জয় বাংলা’ বলেছিল।
জানতে চাইলে হাতিয়ার পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের সিনিয়র নেতারা বক্তব্য দেওয়ার সময় তাঁদের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। আবুল বাশার ভাই আমাদের একজন সিনিয়র নেতা, উনি বক্তব্য দেওয়ার সময় সংক্ষিপ্ত করতে বলায় তিনি “জয় হোক” “বাংলাদেশ চিরজীবী হোক” এ কথা বলতে গিয়ে ভুলবশত “জয় বাংলা” বলে ফেলছেন। তবে উনিতো “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” বলেন নাই। মানুষ মাত্রই ভুল। এটি তিনি ইচ্ছাকৃত করেননি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতা বলেন, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ বিএনপি নেতা–কর্মীদের ওপর দমনপীড়ন চালিয়েছিল। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তাঁর কিছু দোসর কিছু লোকের ছত্রচ্ছায়ায় দল পরিবর্তন করার চেষ্টা করছেন। আবুল বাসার ফুল মিয়া আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধা নিয়েছিলেন। বিএনপির সমাবেশে তাঁর এমন বক্তব্য মেনে নেওয়া যায় না।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান বলেন, ‘কোনো বিএনপির নেতা–কর্মী নিষিদ্ধ স্লোগান দিতে পারবে না। সংগঠন বহির্ভূত কোনো কর্মকাণ্ডে কেউ জড়ালে সে যেই হোক, তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে তদন্ত করে সত্যতা পেলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২৫ মিনিট আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগে