হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কারও ঠাঁই হয়েছে রাস্তার ওপর, কারও বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন অন্যের বাড়িতে, কেউ আবার বিলের মধ্যে খুপড়িঘর তৈরি করে বসবাস করছে। অসময়ে তীব্র নদীভাঙনে বাড়িঘর হারানো হাজারো পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে। নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ২ নম্বর চানন্দী ইউনিয়নের বাতানখালী বাজার থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ১০ কিলোমিটার নদীর তীরে পুরোটার চিত্র একই ধরনের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চানন্দী ইউনিয়নের জনতা বাজারের বিশাল মসজিদটির বেশির ভাগ অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত সপ্তাহে এই মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে পারলেও গতকাল শুক্রবার তা পারেননি মুসল্লিরা। একই অবস্থা হেমায়েতপুর বাজার জামে মসজিদের। মুসল্লিদের দেখা যায় ঘরবিহীন শূন্য ভিটার ওপর আছরের নামাজ আদায় করছেন। নদীর একেবারে তীরে অবস্থিত মসজিদের ভিটার অনেকাংশে ফাটল ধরেছে। ঝুঁকি নিয়ে তাতে নামাজ আদায় করছেন ইমামসহ পাঁচজন মুসল্লি।
আলাপকালে হেমায়েতপুর বাজার মসজিদের ইমাম মো. ফারুক (৫৫) জানান, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, বর্ষা মৌসুম আসার আগে মসজিদটি অন্যত্র স্থানান্তরের। কিন্তু শীত মৌসুমেও নদীর তীব্র ভাঙনে মসজিদটি দ্রুত স্থানান্তর করতে হলো। তবে নতুন জায়গার ব্যবস্থা এখনো হয়নি। এলাকার অনেকে নদীভাঙনের কবলে পড়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতাও পাওয়া যাচ্ছে না। আপাতত ঘরের চালসহ বিভিন্ন অংশ এক জায়গায় রাখা হয়েছে। তাই নদীর তীরে শূন্য ভিটার ওপর নামাজ আদায় করতে হচ্ছে।
নুরনবী নামের ওই বৃদ্ধ জানান, গত রাতে তাঁর বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পরিবারের সদস্যরা মিলে ঘরের চালসহ বিভিন্ন অংশ এনে রাস্তার ওপর রেখেছেন। গত দুই রাত রাস্তার পাশে খুপরিঘর তৈরি করে কেটেছে তাঁর। এক একর জায়গার ওপর তৈরি করা বাড়ির অবশিষ্ট অংশ এখনো আছে। তাতে প্রচুর শিমগাছ লাগানো। রাতে ভেঙে যাওয়ার ভয়ে স্ত্রীসহ সবাই মিলে গাছে থাকা কাঁচা কাঁচা শিমসহ তা কেটে ফেলছেন।
শুধু মসজিদ নয়। এই এলাকায় নদীভাঙন এতটা তীব্র যে অনেকে ঘরবাড়ি স্থানান্তরের সময়টুকুও পাচ্ছেন না। চানন্দী ইউনিয়নের কালাদুর বাজার থেকে পূর্ব দিকে গেলে হেমায়েতপুর বাজার। হেমায়েতপুর বাজারের একটু আগে রাস্তার ওপর চোখে পড়ে কয়েকটি বসতঘরের অংশবিশেষ স্তূপ করে রাখা। এরই পাশে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে দেখা যায় ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গোছাচ্ছেন।
বৃদ্ধ নুরনবী আরও জানান, হেমায়েতপুর থেকে আলীনগর পর্যন্ত এই গ্রামে তিন শতাধিক পরিবার বসবাস করত। গত তিন মাসে সবার বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সবাই অন্যত্র বাড়িঘর নিয়ে গেছে। তিনি এখনো কোথাও বাড়ি তৈরি করার ব্যবস্থা করতে পারেননি। ঘরে দুটি মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত। মেয়েদের বিয়ে দেওয়া, নতুন বাড়ি তৈরি করা—সব মিলে খুব দুঃখে জীবন কাটছে তাঁর।
নলেচরের ফরিদপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আ স ম জাফর ইকবাল জানান, বিগত দিনের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বর্ষায় নদীভাঙন তীব্র থাকে। শীতে সেই ভাঙনের গতি অনেক কমে যায়। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম হলো। শীত মৌসুমেও ভাঙনের তীব্রতা অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। গত তিন বছরের অব্যাহত ভাঙনে নলেরচর ও কেরিংচরে প্রায় ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশ ছিল দোতলাবিশিষ্ট ভবন। সব শেষে গত মাসে ভেঙে যায় জনতা বাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি। সিডিএসপির অর্থায়নে করা এসব ভবন এক একটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে কোটি টাকারও ওপরে।
এ ছাড়া নলেরচরের ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, হেমায়েতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আরও ১০-১৫টি স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে আছে বলে জানান প্রধান শিক্ষক।
জানা যায়, নতুন জেগে ওঠা এই চরে মানুষের বসবাস শুরু হয় ১৯৯৮ সালের দিকে। ২০০৩ সালে ঘোষণা করা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। চানন্দী ইউনিয়ন পরিষদটি দুটি প্রশাসনিক এলাকায় ভাগ করে চলছে কার্যক্রম। একটি কেরিংচর প্রশাসনিক এলাকা, অপরটি নলেরচর প্রশাসনিক এলাকা।
প্রশাসনিক চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম জানান, গত তিন বছরের অব্যাহত ভাঙনে কেরিংচর প্রশাসনিক এরিয়ার প্রায় পুরোটাই ভেঙে গেছে নদীতে। এখন ভাঙছে নলেরচর। গত দুই মাসে নলেরচরেরও বিশাল এলাকা ভেঙে যায়। জনতা বাজারের পাশে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ভবন। নদী একেবারে কাছে চলে আসায় এখন আর সেখানে কার্যক্রম চালানো হয় না। এখন দরবেশ বাজারের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে অস্থায়ী ভিত্তিতে চালানো হচ্ছে পরিষদের কার্যক্রম।
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী জামিল আহম্মেদ পাটোয়ারী বলেন, ‘হাতিয়ায় আরও কিছু জায়গায় নদীভাঙন আছে। তবে নলেচর ও কেরিংচরে ভাঙনের গতি অনেক বেশি। এখানে স্থানীয় সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন রোধে একটি ডিপিপি তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, যার ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৩৮৫ কোটি টাকা। এটি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় হয়ে এখন আছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য আরও কিছু সমীক্ষা চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই চিঠির আলোকে আমরা এখন মাঠে কাজ করছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।’
কারও ঠাঁই হয়েছে রাস্তার ওপর, কারও বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন অন্যের বাড়িতে, কেউ আবার বিলের মধ্যে খুপড়িঘর তৈরি করে বসবাস করছে। অসময়ে তীব্র নদীভাঙনে বাড়িঘর হারানো হাজারো পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে। নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ২ নম্বর চানন্দী ইউনিয়নের বাতানখালী বাজার থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ১০ কিলোমিটার নদীর তীরে পুরোটার চিত্র একই ধরনের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চানন্দী ইউনিয়নের জনতা বাজারের বিশাল মসজিদটির বেশির ভাগ অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত সপ্তাহে এই মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে পারলেও গতকাল শুক্রবার তা পারেননি মুসল্লিরা। একই অবস্থা হেমায়েতপুর বাজার জামে মসজিদের। মুসল্লিদের দেখা যায় ঘরবিহীন শূন্য ভিটার ওপর আছরের নামাজ আদায় করছেন। নদীর একেবারে তীরে অবস্থিত মসজিদের ভিটার অনেকাংশে ফাটল ধরেছে। ঝুঁকি নিয়ে তাতে নামাজ আদায় করছেন ইমামসহ পাঁচজন মুসল্লি।
আলাপকালে হেমায়েতপুর বাজার মসজিদের ইমাম মো. ফারুক (৫৫) জানান, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, বর্ষা মৌসুম আসার আগে মসজিদটি অন্যত্র স্থানান্তরের। কিন্তু শীত মৌসুমেও নদীর তীব্র ভাঙনে মসজিদটি দ্রুত স্থানান্তর করতে হলো। তবে নতুন জায়গার ব্যবস্থা এখনো হয়নি। এলাকার অনেকে নদীভাঙনের কবলে পড়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতাও পাওয়া যাচ্ছে না। আপাতত ঘরের চালসহ বিভিন্ন অংশ এক জায়গায় রাখা হয়েছে। তাই নদীর তীরে শূন্য ভিটার ওপর নামাজ আদায় করতে হচ্ছে।
নুরনবী নামের ওই বৃদ্ধ জানান, গত রাতে তাঁর বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পরিবারের সদস্যরা মিলে ঘরের চালসহ বিভিন্ন অংশ এনে রাস্তার ওপর রেখেছেন। গত দুই রাত রাস্তার পাশে খুপরিঘর তৈরি করে কেটেছে তাঁর। এক একর জায়গার ওপর তৈরি করা বাড়ির অবশিষ্ট অংশ এখনো আছে। তাতে প্রচুর শিমগাছ লাগানো। রাতে ভেঙে যাওয়ার ভয়ে স্ত্রীসহ সবাই মিলে গাছে থাকা কাঁচা কাঁচা শিমসহ তা কেটে ফেলছেন।
শুধু মসজিদ নয়। এই এলাকায় নদীভাঙন এতটা তীব্র যে অনেকে ঘরবাড়ি স্থানান্তরের সময়টুকুও পাচ্ছেন না। চানন্দী ইউনিয়নের কালাদুর বাজার থেকে পূর্ব দিকে গেলে হেমায়েতপুর বাজার। হেমায়েতপুর বাজারের একটু আগে রাস্তার ওপর চোখে পড়ে কয়েকটি বসতঘরের অংশবিশেষ স্তূপ করে রাখা। এরই পাশে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে দেখা যায় ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গোছাচ্ছেন।
বৃদ্ধ নুরনবী আরও জানান, হেমায়েতপুর থেকে আলীনগর পর্যন্ত এই গ্রামে তিন শতাধিক পরিবার বসবাস করত। গত তিন মাসে সবার বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সবাই অন্যত্র বাড়িঘর নিয়ে গেছে। তিনি এখনো কোথাও বাড়ি তৈরি করার ব্যবস্থা করতে পারেননি। ঘরে দুটি মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত। মেয়েদের বিয়ে দেওয়া, নতুন বাড়ি তৈরি করা—সব মিলে খুব দুঃখে জীবন কাটছে তাঁর।
নলেচরের ফরিদপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আ স ম জাফর ইকবাল জানান, বিগত দিনের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বর্ষায় নদীভাঙন তীব্র থাকে। শীতে সেই ভাঙনের গতি অনেক কমে যায়। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম হলো। শীত মৌসুমেও ভাঙনের তীব্রতা অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। গত তিন বছরের অব্যাহত ভাঙনে নলেরচর ও কেরিংচরে প্রায় ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশ ছিল দোতলাবিশিষ্ট ভবন। সব শেষে গত মাসে ভেঙে যায় জনতা বাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি। সিডিএসপির অর্থায়নে করা এসব ভবন এক একটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে কোটি টাকারও ওপরে।
এ ছাড়া নলেরচরের ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, হেমায়েতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আরও ১০-১৫টি স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে আছে বলে জানান প্রধান শিক্ষক।
জানা যায়, নতুন জেগে ওঠা এই চরে মানুষের বসবাস শুরু হয় ১৯৯৮ সালের দিকে। ২০০৩ সালে ঘোষণা করা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। চানন্দী ইউনিয়ন পরিষদটি দুটি প্রশাসনিক এলাকায় ভাগ করে চলছে কার্যক্রম। একটি কেরিংচর প্রশাসনিক এলাকা, অপরটি নলেরচর প্রশাসনিক এলাকা।
প্রশাসনিক চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম জানান, গত তিন বছরের অব্যাহত ভাঙনে কেরিংচর প্রশাসনিক এরিয়ার প্রায় পুরোটাই ভেঙে গেছে নদীতে। এখন ভাঙছে নলেরচর। গত দুই মাসে নলেরচরেরও বিশাল এলাকা ভেঙে যায়। জনতা বাজারের পাশে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ভবন। নদী একেবারে কাছে চলে আসায় এখন আর সেখানে কার্যক্রম চালানো হয় না। এখন দরবেশ বাজারের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে অস্থায়ী ভিত্তিতে চালানো হচ্ছে পরিষদের কার্যক্রম।
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী জামিল আহম্মেদ পাটোয়ারী বলেন, ‘হাতিয়ায় আরও কিছু জায়গায় নদীভাঙন আছে। তবে নলেচর ও কেরিংচরে ভাঙনের গতি অনেক বেশি। এখানে স্থানীয় সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন রোধে একটি ডিপিপি তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, যার ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৩৮৫ কোটি টাকা। এটি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় হয়ে এখন আছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য আরও কিছু সমীক্ষা চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই চিঠির আলোকে আমরা এখন মাঠে কাজ করছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।’
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যার ভবন নির্মাণ ও দুটি আবাসিক ভবন নির্মাণে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম পাওয়া গেছে। দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পিরোজপুর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৩ প্রকৌশলী এবং নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধ
২ মিনিট আগেপ্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার ঘটনায় হৃদয় মিয়াজি (২৩) নামের আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের মনাইরকান্দি গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মিনিট আগেগত বছরের ২২ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিংপুলে নেমে মৃত্যুবরণ করেন দর্শন বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ সোহাদ হক। তারপর এক বছর চলে গেলেও এখনো তাঁর মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বছর সুইমিংপুল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
৩৫ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) আমরণ অনশন কর্মসূচিতে আজ মঙ্গলবার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কুয়েটের শিক্ষকেরা একাধিকবার শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানালেও স
৩৫ মিনিট আগে