দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর দাগনভূঞা পৌর এলাকায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সাড়ে ৬ কিলোমিটার নতুন ড্রেনের নির্মাণকাজ শুরু করা হয়েছে। চলতি বছরের ১০ জুলাই কাজের টেন্ডার হয় এবং এরই মধ্যে ৪০০ মিটার কাজের অর্ধেক সমাপ্ত হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৩২ পৌরসভা প্রকল্পের আওতায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে কাজটি করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রহমান ইঞ্জিনিয়ারিং। চলতি বছরের ১০ জুলাই কাজের টেন্ডার হয়। এরই মধ্যে দাগনভূঞা উপজেলা কমপ্লেক্স থেকে শুরু হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ ফাজিলের ঘাট রোড পর্যন্ত ৪০০ মিটার কাজের অর্ধেক সমাপ্ত হয়েছে। ৬ কিলোমিটার এই ড্রেনেজ ব্যবস্থার মধ্যে আতাতুর্ক স্কুল মার্কেট হয়ে গজারিয়া রোড টু গ্রামীণ টাওয়ার হয়ে পেন্টাগন হাসপাতাল পর্যন্ত ২ কিলোমিটার, ফাজিলের ঘাট রোডে ৪০০ মিটার, নামার বাজার টু নিশাত মঞ্জিল পর্যন্ত ৪০০ মিটার, আলাইয়ারপুর সড়কে ৫০০ মিটার, পৌরসভা অফিস সংলগ্ন নার্সারি রোডে ৪০০ মিটার, রামানন্দ পুর ও জগতপুর রোডে ৪০০ মিটার ড্রেনের কাজ করা হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রহমান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, এই কাজটি করতে গিয়ে আমাদের লোকসান গুনতে হবে। কাজটি যখন অনুমোদন হয় তখন রডের দাম নির্ধারণ করা হয় কেজি ৫৮ টাকা দরে। বর্তমানে রডের দাম চলছে কেজি ৮২-৮৫ টাকা দরে। এই বিষয়ে আমরা কাজের দাম পুনর্মূল্যায়নের জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে আবেদন করেছি। পুরো কাজটি আগামী বছরের মধ্যে সমাপ্ত করতে পারব বলে আশা করছি।
পৌর মেয়র ওমর ফারুক খান বলেন, ২০১১ সালে আমি যখন প্রথম মেয়র নির্বাচিত হই তখন এই ড্রেনেজ ব্যবস্থার প্ল্যান করে মন্ত্রণালয় পাঠাই। আগামী বছর থেকে নতুন ড্রেনেজ ব্যবস্থার সুফল ভোগ করবে দাগনভূঞা পৌরবাসী।
উপজেলা পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ার হারুনুর রশীদ বলেন, ৩২ পৌরসভা প্রকল্পের আওতায় সরকারিভাবে কাজটি করছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কাজের মান নিয়ে আমি সন্তুষ্ট রয়েছি।
ফেনীর দাগনভূঞা পৌর এলাকায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সাড়ে ৬ কিলোমিটার নতুন ড্রেনের নির্মাণকাজ শুরু করা হয়েছে। চলতি বছরের ১০ জুলাই কাজের টেন্ডার হয় এবং এরই মধ্যে ৪০০ মিটার কাজের অর্ধেক সমাপ্ত হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৩২ পৌরসভা প্রকল্পের আওতায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে কাজটি করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রহমান ইঞ্জিনিয়ারিং। চলতি বছরের ১০ জুলাই কাজের টেন্ডার হয়। এরই মধ্যে দাগনভূঞা উপজেলা কমপ্লেক্স থেকে শুরু হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ ফাজিলের ঘাট রোড পর্যন্ত ৪০০ মিটার কাজের অর্ধেক সমাপ্ত হয়েছে। ৬ কিলোমিটার এই ড্রেনেজ ব্যবস্থার মধ্যে আতাতুর্ক স্কুল মার্কেট হয়ে গজারিয়া রোড টু গ্রামীণ টাওয়ার হয়ে পেন্টাগন হাসপাতাল পর্যন্ত ২ কিলোমিটার, ফাজিলের ঘাট রোডে ৪০০ মিটার, নামার বাজার টু নিশাত মঞ্জিল পর্যন্ত ৪০০ মিটার, আলাইয়ারপুর সড়কে ৫০০ মিটার, পৌরসভা অফিস সংলগ্ন নার্সারি রোডে ৪০০ মিটার, রামানন্দ পুর ও জগতপুর রোডে ৪০০ মিটার ড্রেনের কাজ করা হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রহমান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, এই কাজটি করতে গিয়ে আমাদের লোকসান গুনতে হবে। কাজটি যখন অনুমোদন হয় তখন রডের দাম নির্ধারণ করা হয় কেজি ৫৮ টাকা দরে। বর্তমানে রডের দাম চলছে কেজি ৮২-৮৫ টাকা দরে। এই বিষয়ে আমরা কাজের দাম পুনর্মূল্যায়নের জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে আবেদন করেছি। পুরো কাজটি আগামী বছরের মধ্যে সমাপ্ত করতে পারব বলে আশা করছি।
পৌর মেয়র ওমর ফারুক খান বলেন, ২০১১ সালে আমি যখন প্রথম মেয়র নির্বাচিত হই তখন এই ড্রেনেজ ব্যবস্থার প্ল্যান করে মন্ত্রণালয় পাঠাই। আগামী বছর থেকে নতুন ড্রেনেজ ব্যবস্থার সুফল ভোগ করবে দাগনভূঞা পৌরবাসী।
উপজেলা পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ার হারুনুর রশীদ বলেন, ৩২ পৌরসভা প্রকল্পের আওতায় সরকারিভাবে কাজটি করছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কাজের মান নিয়ে আমি সন্তুষ্ট রয়েছি।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে