টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
সেন্ট মার্টিনে ঘুরতে এসে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আনুমানিক ৫০০ পর্যটক আটকা পড়েছেন। সরকারি ছুটি শেষ হওয়া এবং জরুরি কাজে অংশগ্রহণ করতে না পেরে অনেকের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। দ্বীপে ভ্রমণ করতে যাওয়া এসব পর্যটক গতকাল রোববার থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে সেখানে আটকে রয়েছেন।
জানা গেছে, শারদীয় দুর্গাপূজাসহ সরকারি বন্ধ শুক্র ও শনিবারের টানা ছুটির কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে অবকাশযাপনের জন্য পর্যটকেরা সেন্ট মার্টিনে ছুটে আসেন। জাহাজ চলাচল শুরু না হলেও ঝুঁকি নিয়ে স্পিডবোট ও ট্রলারে করে দ্বীপে ঘুরতে গিয়েছিলেন এসব পর্যটক। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় তারা আর ফিরতে পারছেন না।
ঢাকা এলিফ্যান্ট রোডের বাসিন্দা চিকিৎসক এনামুল হক ও সিলেটের ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, চার বন্ধু মিলে বেড়ানোর উদ্দেশে শুক্রবার সেন্ট মার্টিনে পৌঁছান। তাঁদের গতকাল ফেরার কথা ছিল। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে ফেরা হয়নি। জরুরি কাজ থাকলেও অনিচ্ছাসত্ত্বেও সেন্ট মার্টিনে দুদিন কাটাতে হলো।
কুমিল্লার ফুড পান্ডা ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, সাগর উত্তাল থাকায় সেন্ট মার্টিন থেকে ফেরা হয়নি। আবহাওয়া ভালো হওয়ামাত্রই ফিরে যাওয়া যাব।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা হোটেল ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, ৪৩ জনের একটি পর্যটক দল তাঁর হোটেলে রয়েছে। ফেরার কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে হয়নি। ৪০০এর বেশি পর্যটক বিভিন্ন হোটেল অবস্থান করছেন।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুর আহমেদ বলেন, 'আটকে পড়া পর্যটকেরা নিরাপদে রয়েছেন। বৈরী আবহাওয়া শুরু হলে কোনো ট্রলার ছাড়তে পারেনি। এতে দ্বীপে বেড়াতে আসা কয়েক শ পর্যটক আটকে পড়েছেন।'
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, বৃষ্টি ও আবহাওয়া খারাপ হলে স্বাভাবিকভাবে ইঞ্জিনচালিত বোট চলাচল বন্ধ থাকে। হয়তো এ কারণে তাঁরা ফিরতে পারছেন না। নিরাপত্তাসহ সামগ্রিকভাবে তাঁদের প্রতিনিয়ত খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। কোনো অসুবিধা নেই বলে জানান তিনি।
সেন্ট মার্টিনে ঘুরতে এসে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আনুমানিক ৫০০ পর্যটক আটকা পড়েছেন। সরকারি ছুটি শেষ হওয়া এবং জরুরি কাজে অংশগ্রহণ করতে না পেরে অনেকের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। দ্বীপে ভ্রমণ করতে যাওয়া এসব পর্যটক গতকাল রোববার থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে সেখানে আটকে রয়েছেন।
জানা গেছে, শারদীয় দুর্গাপূজাসহ সরকারি বন্ধ শুক্র ও শনিবারের টানা ছুটির কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে অবকাশযাপনের জন্য পর্যটকেরা সেন্ট মার্টিনে ছুটে আসেন। জাহাজ চলাচল শুরু না হলেও ঝুঁকি নিয়ে স্পিডবোট ও ট্রলারে করে দ্বীপে ঘুরতে গিয়েছিলেন এসব পর্যটক। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় তারা আর ফিরতে পারছেন না।
ঢাকা এলিফ্যান্ট রোডের বাসিন্দা চিকিৎসক এনামুল হক ও সিলেটের ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, চার বন্ধু মিলে বেড়ানোর উদ্দেশে শুক্রবার সেন্ট মার্টিনে পৌঁছান। তাঁদের গতকাল ফেরার কথা ছিল। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে ফেরা হয়নি। জরুরি কাজ থাকলেও অনিচ্ছাসত্ত্বেও সেন্ট মার্টিনে দুদিন কাটাতে হলো।
কুমিল্লার ফুড পান্ডা ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, সাগর উত্তাল থাকায় সেন্ট মার্টিন থেকে ফেরা হয়নি। আবহাওয়া ভালো হওয়ামাত্রই ফিরে যাওয়া যাব।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা হোটেল ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, ৪৩ জনের একটি পর্যটক দল তাঁর হোটেলে রয়েছে। ফেরার কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে হয়নি। ৪০০এর বেশি পর্যটক বিভিন্ন হোটেল অবস্থান করছেন।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুর আহমেদ বলেন, 'আটকে পড়া পর্যটকেরা নিরাপদে রয়েছেন। বৈরী আবহাওয়া শুরু হলে কোনো ট্রলার ছাড়তে পারেনি। এতে দ্বীপে বেড়াতে আসা কয়েক শ পর্যটক আটকে পড়েছেন।'
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, বৃষ্টি ও আবহাওয়া খারাপ হলে স্বাভাবিকভাবে ইঞ্জিনচালিত বোট চলাচল বন্ধ থাকে। হয়তো এ কারণে তাঁরা ফিরতে পারছেন না। নিরাপত্তাসহ সামগ্রিকভাবে তাঁদের প্রতিনিয়ত খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। কোনো অসুবিধা নেই বলে জানান তিনি।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
২৫ মিনিট আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
১ ঘণ্টা আগে