লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
কালভার্ট ধসে পড়ে লক্ষ্মীপুর-সোনাপুর সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তিন দিন আগে লক্ষ্মীপুরের আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কের ওপর নবিয়ল মোড়ে নির্মিত কালভার্টটি ধসে পড়ে।
স্থানীয়রা জানায়, গত সোমবার বিকেলে মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের তীব্র স্রোতে আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কের নবিয়ল মোড়ের কালভার্টের একটি অংশ ধসে পড়ে। তাতে ওই সড়কে বড় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরদিন কয়েকজন শ্রমিক সংস্কার করে অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক রাখেন। কিন্তু প্রতিদিন দুবারের অস্বাভাবিক জোয়ার ও পানির তীব্র স্রোতে সংস্কার কাজ করতে পারেনি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। এ কারণে গত বুধবার আবার কালভার্টের বেশির ভাগ অংশ ধসে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা জাফর আহমদ গনি বলেন, কালভার্ট ধসে পড়ায় স্থানীয়রা গাছ বা বাঁশ দিয়ে সড়কের দুপাশে ব্যারিকেড দিয়েছে। বিকল্প হিসেবে নুরিয়া হাজিরহাট থেকে ভাই ভাই তেমুহনী সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। কিন্তু সেই সড়কটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ইতিমধ্যে কালভার্টের পাশ দিয়ে বাঁশ দিয়ে কিছু মানুষ অনেক ভয় নিয়ে যাতায়াত করছে। তবে কবে নাগাদ কালভার্টটি মেরামত করে যান চলাচল স্বাভাবিক না হওয়ায় মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ ছাড়া শিক্ষক নুরুল আলম ও জামাল উদ্দিনসহ কয়েকজন জানান, কালভার্টটি ধসে পড়ায় এখন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এখন বাড়তি পাঁচ কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা ঘুরে গন্তব্যে যেতে হয়েছে। দ্রুত কালভার্ট ও সড়কটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ আমজাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সড়ক ও জনপথ বিভাগ সড়ক ও কালভার্টটি সংস্কারে কাজ শুরু করবে বলে জানিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে বিকল্প হিসেবে একটি বেইলি ব্রিজ স্থাপনের চেষ্টা চলছে।
লক্ষ্মীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম বলেন, কয়েক দিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত কালভার্ট-সড়ক নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। কালভার্ট ধসে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। মেরামতের কাজ চলছে। পাশাপাশি একটি বেইলি ব্রিজ দ্রুত সেখানে স্থাপন করে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
কালভার্ট ধসে পড়ে লক্ষ্মীপুর-সোনাপুর সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তিন দিন আগে লক্ষ্মীপুরের আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কের ওপর নবিয়ল মোড়ে নির্মিত কালভার্টটি ধসে পড়ে।
স্থানীয়রা জানায়, গত সোমবার বিকেলে মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের তীব্র স্রোতে আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কের নবিয়ল মোড়ের কালভার্টের একটি অংশ ধসে পড়ে। তাতে ওই সড়কে বড় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরদিন কয়েকজন শ্রমিক সংস্কার করে অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক রাখেন। কিন্তু প্রতিদিন দুবারের অস্বাভাবিক জোয়ার ও পানির তীব্র স্রোতে সংস্কার কাজ করতে পারেনি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। এ কারণে গত বুধবার আবার কালভার্টের বেশির ভাগ অংশ ধসে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা জাফর আহমদ গনি বলেন, কালভার্ট ধসে পড়ায় স্থানীয়রা গাছ বা বাঁশ দিয়ে সড়কের দুপাশে ব্যারিকেড দিয়েছে। বিকল্প হিসেবে নুরিয়া হাজিরহাট থেকে ভাই ভাই তেমুহনী সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। কিন্তু সেই সড়কটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ইতিমধ্যে কালভার্টের পাশ দিয়ে বাঁশ দিয়ে কিছু মানুষ অনেক ভয় নিয়ে যাতায়াত করছে। তবে কবে নাগাদ কালভার্টটি মেরামত করে যান চলাচল স্বাভাবিক না হওয়ায় মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ ছাড়া শিক্ষক নুরুল আলম ও জামাল উদ্দিনসহ কয়েকজন জানান, কালভার্টটি ধসে পড়ায় এখন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এখন বাড়তি পাঁচ কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা ঘুরে গন্তব্যে যেতে হয়েছে। দ্রুত কালভার্ট ও সড়কটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ আমজাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সড়ক ও জনপথ বিভাগ সড়ক ও কালভার্টটি সংস্কারে কাজ শুরু করবে বলে জানিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে বিকল্প হিসেবে একটি বেইলি ব্রিজ স্থাপনের চেষ্টা চলছে।
লক্ষ্মীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম বলেন, কয়েক দিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত কালভার্ট-সড়ক নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। কালভার্ট ধসে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। মেরামতের কাজ চলছে। পাশাপাশি একটি বেইলি ব্রিজ দ্রুত সেখানে স্থাপন করে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে