নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সোর্স ভেবে মিজানুর রহমান (২৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। সোর্সের নামের সঙ্গে মিল থাকায় ভুলে তিনি হত্যার শিকার হন বলে জানা গেছে।
মিজানুর রহমান উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের লেবুতলী গ্রামের মৃত আবদুশ শুক্কুর ছেলে। তিনি আজ শুক্রবার ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মিজানুর রহমানের ভাই মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে মিজানুরকে লেবুতলীর আলী আকবর বাহিনীর অন্যতম সদস্য আবদুর রহিম ও তাঁর সঙ্গীরা কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে। হঠাৎ পেছন থেকে এসে আবদুর রহিম আমার ভাইকে রামদা দিয়ে দিয়ে কোপাতে শুরু করেন। এরপর লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। এ সময় আবদুর রহিম বলেন, “তুই আমাদের আটটি অস্ত্র দেখিয়ে দিয়েছিস। তোকে জীবিত রাখব না।” পরে তাঁরা পালিয়ে যান।’
মোহাম্মদ আলম জানান, মিজানকে স্থানীয় লোকজন অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে সামান্য চেতনা ফিরলে মিজান জানান, আবদুর রহিম তাঁর বাহিনীর লোকজন নিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে এই অবস্থা করেছে। কিছুক্ষণ পর তিনি আবারও অচেতন হয়ে পড়েন। তাঁকে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হলে আজ ভোরে সেখানে মারা যান। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, মূলত যে মিজান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করেন, তিনি এই মিজান নন। গত সপ্তাহে তিনি আটটি বন্দুক উদ্ধারে সহায়তা করেছেন আনসার-ভিডিপির সদস্যদের। এই মিজান তিনি নন।
জানা গেছে, ঘটনাস্থল লেবুতলী মিয়ানমার থেকে অস্ত্র ও মাদক চোরাচালানের একটি স্থান। এলাকাটি ঘিরে কয়েকটি সন্ত্রাসী বাহিনীর আস্তানা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি আস্তানা থেকে গত সপ্তাহে তিনটি পিস্তল ও পাঁচটি বন্দুক উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও পুলিশ।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাশরুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। মিজানকে যে বা যারাই খুন করুক, তদন্ত করে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সোর্স ভেবে মিজানুর রহমান (২৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। সোর্সের নামের সঙ্গে মিল থাকায় ভুলে তিনি হত্যার শিকার হন বলে জানা গেছে।
মিজানুর রহমান উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের লেবুতলী গ্রামের মৃত আবদুশ শুক্কুর ছেলে। তিনি আজ শুক্রবার ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মিজানুর রহমানের ভাই মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে মিজানুরকে লেবুতলীর আলী আকবর বাহিনীর অন্যতম সদস্য আবদুর রহিম ও তাঁর সঙ্গীরা কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে। হঠাৎ পেছন থেকে এসে আবদুর রহিম আমার ভাইকে রামদা দিয়ে দিয়ে কোপাতে শুরু করেন। এরপর লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। এ সময় আবদুর রহিম বলেন, “তুই আমাদের আটটি অস্ত্র দেখিয়ে দিয়েছিস। তোকে জীবিত রাখব না।” পরে তাঁরা পালিয়ে যান।’
মোহাম্মদ আলম জানান, মিজানকে স্থানীয় লোকজন অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে সামান্য চেতনা ফিরলে মিজান জানান, আবদুর রহিম তাঁর বাহিনীর লোকজন নিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে এই অবস্থা করেছে। কিছুক্ষণ পর তিনি আবারও অচেতন হয়ে পড়েন। তাঁকে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হলে আজ ভোরে সেখানে মারা যান। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, মূলত যে মিজান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করেন, তিনি এই মিজান নন। গত সপ্তাহে তিনি আটটি বন্দুক উদ্ধারে সহায়তা করেছেন আনসার-ভিডিপির সদস্যদের। এই মিজান তিনি নন।
জানা গেছে, ঘটনাস্থল লেবুতলী মিয়ানমার থেকে অস্ত্র ও মাদক চোরাচালানের একটি স্থান। এলাকাটি ঘিরে কয়েকটি সন্ত্রাসী বাহিনীর আস্তানা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি আস্তানা থেকে গত সপ্তাহে তিনটি পিস্তল ও পাঁচটি বন্দুক উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও পুলিশ।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাশরুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। মিজানকে যে বা যারাই খুন করুক, তদন্ত করে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
অনলাইন প্লাটফর্ম ই-কমার্স ভিত্তিত আলোচিত প্রতিষ্ঠান ‘ই-অরেঞ্জের’ সিও ও ঢাকা জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আমানুল্লাহ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়ার পরিকল্পনা, রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর চালুর চেষ্টা এবং স্টারলিংকের মাধ্যমে ‘সাম্রাজ্যবাদী চক্রের’ আগ্রাসনের প্রতিবাদে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বাম গণতান্ত্রিক জোটের রোডমার্চ শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে ফেনী শহরে পৌঁছেছে। এতে অংশ নেওয়া ছয় শতাধিক নেতা-কর্মী ফেনীত
২১ মিনিট আগেআধুনিকতার রঙিন ঝলকানির ভিড়ে যখন বিয়ের বাহন হিসেবে হেলিকপ্টার বা বিলাসবহুল গাড়িই মুখ্য হয়ে উঠেছে, তখন ঠাকুরগাঁওয়ের এক তরুণ আয়োজন করলেন একেবারে ভিন্ন কিছু। গ্ল্যামারের ছায়া পেরিয়ে ফিরে গেলেন অতীতের সেই দিনগুলোতে—যখন পালকি আর গরুর গাড়ি ছিল বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করার উদ্যোগ, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডর চালু এবং স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবিতে রোডমার্চ করেছে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম।
২ ঘণ্টা আগে