কুমিল্লা প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করার উদ্যোগ, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডর চালু এবং স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবিতে রোডমার্চ করেছে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে রোডমার্চ শুরু হয়ে কুমিল্লায় এসে শেষ হয়। দিন শেষে কুমিল্লা টাউন হল মাঠের বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় এক বিক্ষোভ সমাবেশ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি হস্তক্ষেপে দেওয়া কিংবা করিডরের নামে ভূখণ্ড ব্যবহার করার পরিকল্পনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডর কাউকে দেওয়া হবে না—এই মর্মে দ্রুত ও স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে।
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, ‘আমরা রোডমার্চ করছি—আপনি নিশ্চয়ই শুনেছেন। কাল চট্টগ্রামে সমাবেশের আগেই ঘোষণা দিন, চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দেওয়া হবে না, করিডরও কাউকে দেওয়া হবে না। কারণ, আজকের এই সংগ্রামে দেশের সাধারণ মানুষ আমাদের পাশে আছে, আমরা বিজয়ী হব।’
সমাবেশে বিভিন্ন বাম রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন নাসু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশারেফা মিশু, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ছাত্র ও যুব সংগঠনের নেতারা।
আয়োজকেরা জানান, অর্ধশতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রায় ৬০০ নেতা-কর্মী রোডমার্চে অংশ নেন। কর্মসূচির শুরুতে গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের শিল্পীরা পরিবেশন করেন ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’ ও ‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’ গান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড সুজাত আলী এবং সঞ্চালনা করেন রোডমার্চ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব খায়রুল আনাম রায়হান।
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করার উদ্যোগ, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডর চালু এবং স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবিতে রোডমার্চ করেছে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে রোডমার্চ শুরু হয়ে কুমিল্লায় এসে শেষ হয়। দিন শেষে কুমিল্লা টাউন হল মাঠের বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় এক বিক্ষোভ সমাবেশ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি হস্তক্ষেপে দেওয়া কিংবা করিডরের নামে ভূখণ্ড ব্যবহার করার পরিকল্পনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডর কাউকে দেওয়া হবে না—এই মর্মে দ্রুত ও স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে।
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, ‘আমরা রোডমার্চ করছি—আপনি নিশ্চয়ই শুনেছেন। কাল চট্টগ্রামে সমাবেশের আগেই ঘোষণা দিন, চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দেওয়া হবে না, করিডরও কাউকে দেওয়া হবে না। কারণ, আজকের এই সংগ্রামে দেশের সাধারণ মানুষ আমাদের পাশে আছে, আমরা বিজয়ী হব।’
সমাবেশে বিভিন্ন বাম রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন নাসু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশারেফা মিশু, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ছাত্র ও যুব সংগঠনের নেতারা।
আয়োজকেরা জানান, অর্ধশতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রায় ৬০০ নেতা-কর্মী রোডমার্চে অংশ নেন। কর্মসূচির শুরুতে গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের শিল্পীরা পরিবেশন করেন ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’ ও ‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’ গান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড সুজাত আলী এবং সঞ্চালনা করেন রোডমার্চ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব খায়রুল আনাম রায়হান।
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
১ ঘণ্টা আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে