প্রতিনিধি
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী): মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে আসামি করায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলা ও হত্যাচেষ্টা মামলাটি ৪ দিনেও রেকর্ড করেনি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আলাপকালে এমন অভিযোগ করেন মামলার বাদী বসুরহাট সরকারি মুজিব কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাসিব আহসান আলাল।
তিনি বলেন, গত শনিবার (১২ জুন) সকালে বসুরহাট বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে আমি ও মিজানুর রহমান বাদলকে কাদের মির্জার উপস্থিতিতে ও নির্দেশে তাঁর লোকজন হামলা করে রক্তাক্ত জখম করে। ওই ঘটনায় শনিবার রাতেই কোম্পানীগঞ্জ থানায় এজাহার দিলেও তাতে কাদের মির্জার নাম থাকায় পুলিশ এখনো মামলা রেকর্ড করেনি।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, কাদের মির্জার অনুসারী শহিদ উল্যাহ রাসেলকে প্রধান আসামি করে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে ৫ নম্বর, তাঁর ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের তাশিককে ১১ নম্বর ও ভাই শাহাদাত হোসেনকে ৬ নম্বর এবং আরও ১৫৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এরা সবাই কাদের মির্জার অনুসারী ও সহযোগী।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার এজাহার প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এজাহারে কিছু ত্রুটি থাকায় তা সংশোধন করে দিতে বলা হয়েছে।
ওই ত্রুটি কাদের মির্জার নাম আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর না দিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) শামিম কবীরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, এজাহারে আসামির তালিকা দীর্ঘ হওয়ায় বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার (১২ জুন) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে বসুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে কাদের মির্জার নেতৃত্বে প্রতিপক্ষ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তার গাড়ি ভাঙচুর ও সঙ্গে থাকা সাবেক ছাত্রনেতা আলালও আহত হন। গুরুতর আহত বাদলকে ঢাকা ট্রমা সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গত ৯ মার্চ দুপক্ষের হামলায় পৌর ভবনের সামনে শ্রমিক লীগ নেতা আলা উদ্দিন নিহত হয়। পরদিন আলাউদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করতে চাইলেও কাদের মির্জার নাম থাকায় সেই মামলাও গ্রহণ করেনি কোম্পানীগঞ্জ থানা।
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী): মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে আসামি করায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলা ও হত্যাচেষ্টা মামলাটি ৪ দিনেও রেকর্ড করেনি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আলাপকালে এমন অভিযোগ করেন মামলার বাদী বসুরহাট সরকারি মুজিব কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাসিব আহসান আলাল।
তিনি বলেন, গত শনিবার (১২ জুন) সকালে বসুরহাট বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে আমি ও মিজানুর রহমান বাদলকে কাদের মির্জার উপস্থিতিতে ও নির্দেশে তাঁর লোকজন হামলা করে রক্তাক্ত জখম করে। ওই ঘটনায় শনিবার রাতেই কোম্পানীগঞ্জ থানায় এজাহার দিলেও তাতে কাদের মির্জার নাম থাকায় পুলিশ এখনো মামলা রেকর্ড করেনি।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, কাদের মির্জার অনুসারী শহিদ উল্যাহ রাসেলকে প্রধান আসামি করে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে ৫ নম্বর, তাঁর ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের তাশিককে ১১ নম্বর ও ভাই শাহাদাত হোসেনকে ৬ নম্বর এবং আরও ১৫৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এরা সবাই কাদের মির্জার অনুসারী ও সহযোগী।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার এজাহার প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এজাহারে কিছু ত্রুটি থাকায় তা সংশোধন করে দিতে বলা হয়েছে।
ওই ত্রুটি কাদের মির্জার নাম আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর না দিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) শামিম কবীরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, এজাহারে আসামির তালিকা দীর্ঘ হওয়ায় বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার (১২ জুন) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে বসুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে কাদের মির্জার নেতৃত্বে প্রতিপক্ষ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তার গাড়ি ভাঙচুর ও সঙ্গে থাকা সাবেক ছাত্রনেতা আলালও আহত হন। গুরুতর আহত বাদলকে ঢাকা ট্রমা সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গত ৯ মার্চ দুপক্ষের হামলায় পৌর ভবনের সামনে শ্রমিক লীগ নেতা আলা উদ্দিন নিহত হয়। পরদিন আলাউদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করতে চাইলেও কাদের মির্জার নাম থাকায় সেই মামলাও গ্রহণ করেনি কোম্পানীগঞ্জ থানা।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে