উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো থেকে স্থানান্তর প্রক্রিয়ার দশম ধাপে স্বেচ্ছাগামী ৪৮৩ পরিবারের ১ হাজার ২৮৮ জন রোহিঙ্গা ভাসানচর যাচ্ছেন। আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে উখিয়া কলেজে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ভাসানচরের উদ্দেশে প্রথম গাড়িবহরে ১৩টি বাসযোগে ৭১৮ জন রোহিঙ্গা নিয়ে যাত্রা শুরু হয়। এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে দ্বিতীয় গাড়িবহরে ১৫টি বাসযোগে ৫৭০ জন রোহিঙ্গা চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হন।
আজ সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তার মাধ্যমে রোহিঙ্গারা উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে আসতে থাকেন। রাতে চট্টগ্রামে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থানের পর আগামীকাল সোমবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজযোগে তাঁরা ভাসানচর যাবেন।
গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মধ্যে ভাসানচর যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
দশম ধাপে ভাসানচরগামী কুতুপালং ১-ইস্ট ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি ভাসানচরের পরিবেশ এখানকার চেয়ে অনেক ভালো, তাই পরিবার পরিজন নিয়ে চলে যাচ্ছি।’
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দৌজা জানান, এবার হাজারের অধিক রোহিঙ্গা ভাসানচরে উদ্দেশে চট্টগ্রামে রওনা হয়েছেন। আরও কিছু রোহিঙ্গা ভাসানচরে যাওয়ার জন্য রাজি হয়েছেন। তাঁদের পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে ওই দ্বীপে পৌঁছার কথা রয়েছে তাঁদের।
এ বিষয়ে ভাসানচরে অবস্থানরত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের প্রতিনিধি (সিআইসি) জহিরুল ইসলাম বলেন, ভাসানচরের উদ্দেশে রোহিঙ্গাদের আরও একটি বহর উখিয়া থেকে যাত্রা করেছে। আরও কিছু রোহিঙ্গা আসার কথা রয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ৯টি ধাপে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১ লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের উপযোগী ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। ভাসানচরের পুরো আবাসন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো থেকে স্থানান্তর প্রক্রিয়ার দশম ধাপে স্বেচ্ছাগামী ৪৮৩ পরিবারের ১ হাজার ২৮৮ জন রোহিঙ্গা ভাসানচর যাচ্ছেন। আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে উখিয়া কলেজে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ভাসানচরের উদ্দেশে প্রথম গাড়িবহরে ১৩টি বাসযোগে ৭১৮ জন রোহিঙ্গা নিয়ে যাত্রা শুরু হয়। এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে দ্বিতীয় গাড়িবহরে ১৫টি বাসযোগে ৫৭০ জন রোহিঙ্গা চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হন।
আজ সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তার মাধ্যমে রোহিঙ্গারা উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে আসতে থাকেন। রাতে চট্টগ্রামে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থানের পর আগামীকাল সোমবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজযোগে তাঁরা ভাসানচর যাবেন।
গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মধ্যে ভাসানচর যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
দশম ধাপে ভাসানচরগামী কুতুপালং ১-ইস্ট ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি ভাসানচরের পরিবেশ এখানকার চেয়ে অনেক ভালো, তাই পরিবার পরিজন নিয়ে চলে যাচ্ছি।’
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দৌজা জানান, এবার হাজারের অধিক রোহিঙ্গা ভাসানচরে উদ্দেশে চট্টগ্রামে রওনা হয়েছেন। আরও কিছু রোহিঙ্গা ভাসানচরে যাওয়ার জন্য রাজি হয়েছেন। তাঁদের পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে ওই দ্বীপে পৌঁছার কথা রয়েছে তাঁদের।
এ বিষয়ে ভাসানচরে অবস্থানরত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের প্রতিনিধি (সিআইসি) জহিরুল ইসলাম বলেন, ভাসানচরের উদ্দেশে রোহিঙ্গাদের আরও একটি বহর উখিয়া থেকে যাত্রা করেছে। আরও কিছু রোহিঙ্গা আসার কথা রয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ৯টি ধাপে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১ লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের উপযোগী ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। ভাসানচরের পুরো আবাসন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
ব্যবসায়ীরা জানান, আগের মতো এখন আর খাল-বিল, নদীনালা আগের মতো নেই। পানি সংকটের কারণে নৌকার ব্যবহার কমেছে। পাশাপাশি মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও হ্রাস পেয়েছে। ফলে আগের তুলনায় কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে, যাতে লাভ তো দূরের কথা, পুঁজি তুলে আনা কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
১ মিনিট আগেগণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৭ জুলাই শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাছে এ সংক্রান্ত যদি কোনো প্রকার তথ্য থাকে, তবে তা ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে লিখিত আকারে তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের কাছে জানানোর জন্
৩৪ মিনিট আগেভোলার চরফ্যাশনে প্রথমবারের মতো বস্তায় আদা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকেরা। বন্যা, লোনা পানি ও জমির সংকটের কারণে যখন অনেকেই চাষাবাদ থেকে পিছিয়ে পড়ছেন, তখন কম খরচে, কম জায়গায়, ঝুঁকিমুক্তভাবে আদা চাষ কৃষকদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেমোহাম্মদপুর এলাকাসহ আশপাশে সাম্প্রতিক সময়ে ছিনতাই ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় গোয়েন্দা নজরদারি ও টহল জোরদার করা হয়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে, মোহাম্মদপুরের মোহাম্মাদিয়া হাউজিং এলাকায় একটি কিশোর গ্যাং দেশীয় অস্ত্রসহ ছিনতাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগে