নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদ থেকে অবশেষে সরানো হলো প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহকে। গত বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মো. আব্দুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এমডিকে অপসারণের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ওয়াসার নিয়মিত কাজ পরিচালনার সুবিধার্থে স্থানীয় সরকার চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশাকে অতিরিক্ত হিসেবে এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর ধারা ২৮ ক-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিলপূর্বক পদ থেকে অপসারণ করা হলো।
তথ্যমতে, প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে অবসর নেন ২০০০ সালে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ৬ জুলাই প্রথমবার চট্টগ্রাম ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে এক বছরের জন্য নিয়োগ পান। এরপর আরও এক বছর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
২০১১ সালে ঢাকা ওয়াসার আদলে চট্টগ্রাম ওয়াসাতেও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ তৈরি করা হয়। ওয়াসা বোর্ডও পুনর্গঠন করা হয়। তখন এমডি পদে নিয়োগ পান তৎকালীন চেয়ারম্যান এ কে এম ফজলুল্লাহ। সেই থেকে এমডি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালে তিন বছরের জন্য এমডি পদে নিয়োগ পান। এমডি পদে থাকার সুবাদে প্রকল্পে অনিয়ম, নিয়োগে স্বজনপ্রীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ আসে তাঁর বিরুদ্ধে।
প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটানা অনেক দিন দায়িত্ব পালন করেছি। অনেক বড় বড় প্রকল্প চট্টগ্রাম ওয়াসার হয়ে বাস্তবায়ন করেছি, অনেক প্রকল্প চলমান। কাজ করতে গেলে অনেক ভুলত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু আমার কাজের মধ্যে সততা ছিল।’
চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদ থেকে অবশেষে সরানো হলো প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহকে। গত বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মো. আব্দুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এমডিকে অপসারণের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ওয়াসার নিয়মিত কাজ পরিচালনার সুবিধার্থে স্থানীয় সরকার চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশাকে অতিরিক্ত হিসেবে এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর ধারা ২৮ ক-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিলপূর্বক পদ থেকে অপসারণ করা হলো।
তথ্যমতে, প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে অবসর নেন ২০০০ সালে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ৬ জুলাই প্রথমবার চট্টগ্রাম ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে এক বছরের জন্য নিয়োগ পান। এরপর আরও এক বছর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
২০১১ সালে ঢাকা ওয়াসার আদলে চট্টগ্রাম ওয়াসাতেও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ তৈরি করা হয়। ওয়াসা বোর্ডও পুনর্গঠন করা হয়। তখন এমডি পদে নিয়োগ পান তৎকালীন চেয়ারম্যান এ কে এম ফজলুল্লাহ। সেই থেকে এমডি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালে তিন বছরের জন্য এমডি পদে নিয়োগ পান। এমডি পদে থাকার সুবাদে প্রকল্পে অনিয়ম, নিয়োগে স্বজনপ্রীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ আসে তাঁর বিরুদ্ধে।
প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটানা অনেক দিন দায়িত্ব পালন করেছি। অনেক বড় বড় প্রকল্প চট্টগ্রাম ওয়াসার হয়ে বাস্তবায়ন করেছি, অনেক প্রকল্প চলমান। কাজ করতে গেলে অনেক ভুলত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু আমার কাজের মধ্যে সততা ছিল।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে