চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের নেতা কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় আহত পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হল এলাকায় সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদের হস্তক্ষেপে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
বিশ্ববিদ্যালয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত ছয়জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিক্সটি নাইন ও সিএফসি গ্রুপের দুই কর্মীর কথা-কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীরা শাহজালাল হল ও সিএফসির কর্মীরা শাহ আমানত হলে অবস্থান নিয়ে একে–অপরের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা যায়। বর্তমানে ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা কর্মীরা নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ও সিএফসি গ্রুপের কর্মীরা শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
চবি শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সিএফসি গ্রুপের নেতা মির্জা খবীর সাদাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিক্সটি নাইন গ্রুপের আকিব জাবেদ নামে এক কর্মী মদ্যপ অবস্থায় আমানত হলের সামনে এসে আমাদের ছেলেদের সঙ্গে ঝামেলা করেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়ি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ওই পক্ষের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসা করা হচ্ছে।’
সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘র্যাগ ডের অনুষ্ঠানে নাচানাচিকে কেন্দ্র করে ঝামেলা হয়েছে বলে শুনেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সিনিয়র নেতারা মীমাংসা করছেন।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নাজেমুল আলম মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্য ঝামেলা হয়েছে। আমরা দুই পক্ষকে হলে ঢুকিয়ে দিয়েছি। পরিস্থিতি এখন শান্ত। দুই পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছে। তাদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের নেতা কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় আহত পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হল এলাকায় সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদের হস্তক্ষেপে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
বিশ্ববিদ্যালয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত ছয়জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিক্সটি নাইন ও সিএফসি গ্রুপের দুই কর্মীর কথা-কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীরা শাহজালাল হল ও সিএফসির কর্মীরা শাহ আমানত হলে অবস্থান নিয়ে একে–অপরের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা যায়। বর্তমানে ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা কর্মীরা নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ও সিএফসি গ্রুপের কর্মীরা শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
চবি শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সিএফসি গ্রুপের নেতা মির্জা খবীর সাদাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিক্সটি নাইন গ্রুপের আকিব জাবেদ নামে এক কর্মী মদ্যপ অবস্থায় আমানত হলের সামনে এসে আমাদের ছেলেদের সঙ্গে ঝামেলা করেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়ি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ওই পক্ষের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসা করা হচ্ছে।’
সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘র্যাগ ডের অনুষ্ঠানে নাচানাচিকে কেন্দ্র করে ঝামেলা হয়েছে বলে শুনেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সিনিয়র নেতারা মীমাংসা করছেন।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নাজেমুল আলম মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্য ঝামেলা হয়েছে। আমরা দুই পক্ষকে হলে ঢুকিয়ে দিয়েছি। পরিস্থিতি এখন শান্ত। দুই পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছে। তাদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিন শর বেশি গ্রাহকের প্রায় তিন কোটি টাকা নিয়ে সাদুল্লাপুরের এক ‘অবৈধ ব্যাংকের’ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আমানতকারীরা। ব্যাংকের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। উপজেলার নলডাঙ্গার আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স অ্যান্ড ফাইন্যান্স (এসিসিএফ) ব্যাংক এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘দিনের বেলায় কলেজে যাওয়ার পথে কয়েকজন লোক আমাকে জোর করে একটা সাদা মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। চোখ ও হাত বেঁধে কোথায় যেন নিয়ে যায়। দুই জায়গায় স্থানান্তর করা হয়। কিছুই বুঝতে পারিনি। যখন চোখ খোলা হলো, তখন বুঝলাম, আমি র্যাবের হাতে আটক। সবশেষে আমাকে জঙ্গি...
৬ ঘণ্টা আগে‘গরিব মানুষ, দিন এনে দিন খাই। এনজিও এবং ব্যাংকঋণের টাকায় দালালের মাধ্যমে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়ে ছেলেও গেল টাকাও গেল। কী হইল রে, আমার সব শেষ। এখন ছেলের লাশটা ছুঁয়ে দেখে মাটি দিতে চাই। আপনারা ছেলের আইনা দেন, মুখটা দেইখা মাটি দিতাম চাই।’
৭ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুহুর আলী মোল্লার বিরুদ্ধে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলেছেন শহরের প্রধান মাছবাজারের ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের দাবি, নুহুর আলী ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ১৬ বছর ধরে বাগেরহাট বাজার মৎস্য পাইকার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেড নিজের কবজায় রেখেছিলেন...
৭ ঘণ্টা আগে