রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড় এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই কিশোর খুন হয়েছে বলে জানা গেছে। এসব ঘটনায় চারজনকে আটক করে জনপ্রতিনিধিদের জিম্মায় রাখা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের তিনজনই কিশোর। আজ শুক্রবার এসব তথ্য জানা গেছে।
১ আগস্ট রামগড় উপজেলার ১ নম্বর ইউনিয়নের লালছড়ি এলাকায় মো. শাহ আলমের ছেলে ছায়েদুল ইসলামকে (১৪) হত্যা করা হয়। অপর দিকে গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ওয়াইফাপাড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয় ওই এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে ফাহিম হোসেন মজুমদারকে (১২)।
উপজেলার লালছড়িতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ব্যক্তি হলেন ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার এন্তাজ মিয়ার ছেলে নুরুল আবছার (২৭)। তাঁকে নিহতের বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে।
ওয়াইফাপাড়া গ্রামে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজনই কিশোর। তাদের এলাকাবাসী আটক করে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য ও সমাজ প্রতিনিধিদের জিম্মায় একটি পাড়াকেন্দ্রে কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে ফাহিমের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় ওই কিশোরদের। প্রতিশোধ নিতে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ৬ আগস্ট (মঙ্গলবার) সকালে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ফাহিমকে ডেকে নিয়ে যায়। পুকুরে গোসলের নাম করে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায় তারা।
নিহত ফাহিমের চাচা রুবেল হোসেনসহ এলাকাবাসী জানান, ঘটনার দিন সকাল ১০টার পর থেকে ফাহিমকে হঠাৎ খুঁজে পাওয়া না যাওয়ায় আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে এমনকি বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হয়। এ সময় ফাহিমের নিখোঁজ হওয়ার সংবাদটি মুহূর্তে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে কয়েকজন নারী মিলে ওই পুকুরের পাশ দিয়ে ফাহিমকে খুঁজতে গেলে তখন তাঁরা পুকুরের এক কোণে ফাহিমের লাশটি দেখতে পান।
অপর দিকে, ১ আগস্ট উপজেলার লালছড়িতে নিজ ঘরে বেড়াতে আসা দূরসম্পর্কের চাচার লাথিতে অণ্ডকোষে আঘাত পেয়ে মৃত্যু হয় ছায়েদুল ইসলামের। পরে চাচা নুরুল আবছার লাশ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখে বাইরে চলে যান। এ সময় কিশোরের মা-বাবা বাড়িতে ছিলেন না। পরদিন সন্ধ্যায় লাশের ময়নাতদন্ত হলে জানা যায় এটি আত্মহত্যা নয়, হত্যা।
ঘটনার চার দিন পর দূরসম্পর্কের ওই চাচাকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যা করেছেন বলে স্বীকার করেন। পরে তাঁকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় নিহতের বাড়িতে আটকে রাখা হয়।
হত্যার বিষয়ে স্ব স্ব ইউপি সদস্য মো. হানিফ ও ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এদের আটক করে তাৎক্ষণিকভাবে রামগড় থানা পুলিশসহ সেনাবাহিনীকে খবর দেওয়া হয়েছে। তবে বর্তমান দেশের পরিস্থিতিতে পুলিশ আসছে না। তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন তাদের নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার জন্য। পরিস্থিতি ঠিক হলে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হবে। এ জন্য আটককৃতদের নিরাপত্তার জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতায় টিম গঠন করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির রামগড় এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই কিশোর খুন হয়েছে বলে জানা গেছে। এসব ঘটনায় চারজনকে আটক করে জনপ্রতিনিধিদের জিম্মায় রাখা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের তিনজনই কিশোর। আজ শুক্রবার এসব তথ্য জানা গেছে।
১ আগস্ট রামগড় উপজেলার ১ নম্বর ইউনিয়নের লালছড়ি এলাকায় মো. শাহ আলমের ছেলে ছায়েদুল ইসলামকে (১৪) হত্যা করা হয়। অপর দিকে গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ওয়াইফাপাড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয় ওই এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে ফাহিম হোসেন মজুমদারকে (১২)।
উপজেলার লালছড়িতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ব্যক্তি হলেন ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার এন্তাজ মিয়ার ছেলে নুরুল আবছার (২৭)। তাঁকে নিহতের বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে।
ওয়াইফাপাড়া গ্রামে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজনই কিশোর। তাদের এলাকাবাসী আটক করে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য ও সমাজ প্রতিনিধিদের জিম্মায় একটি পাড়াকেন্দ্রে কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে ফাহিমের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় ওই কিশোরদের। প্রতিশোধ নিতে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ৬ আগস্ট (মঙ্গলবার) সকালে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ফাহিমকে ডেকে নিয়ে যায়। পুকুরে গোসলের নাম করে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায় তারা।
নিহত ফাহিমের চাচা রুবেল হোসেনসহ এলাকাবাসী জানান, ঘটনার দিন সকাল ১০টার পর থেকে ফাহিমকে হঠাৎ খুঁজে পাওয়া না যাওয়ায় আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে এমনকি বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হয়। এ সময় ফাহিমের নিখোঁজ হওয়ার সংবাদটি মুহূর্তে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে কয়েকজন নারী মিলে ওই পুকুরের পাশ দিয়ে ফাহিমকে খুঁজতে গেলে তখন তাঁরা পুকুরের এক কোণে ফাহিমের লাশটি দেখতে পান।
অপর দিকে, ১ আগস্ট উপজেলার লালছড়িতে নিজ ঘরে বেড়াতে আসা দূরসম্পর্কের চাচার লাথিতে অণ্ডকোষে আঘাত পেয়ে মৃত্যু হয় ছায়েদুল ইসলামের। পরে চাচা নুরুল আবছার লাশ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখে বাইরে চলে যান। এ সময় কিশোরের মা-বাবা বাড়িতে ছিলেন না। পরদিন সন্ধ্যায় লাশের ময়নাতদন্ত হলে জানা যায় এটি আত্মহত্যা নয়, হত্যা।
ঘটনার চার দিন পর দূরসম্পর্কের ওই চাচাকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যা করেছেন বলে স্বীকার করেন। পরে তাঁকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় নিহতের বাড়িতে আটকে রাখা হয়।
হত্যার বিষয়ে স্ব স্ব ইউপি সদস্য মো. হানিফ ও ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এদের আটক করে তাৎক্ষণিকভাবে রামগড় থানা পুলিশসহ সেনাবাহিনীকে খবর দেওয়া হয়েছে। তবে বর্তমান দেশের পরিস্থিতিতে পুলিশ আসছে না। তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন তাদের নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার জন্য। পরিস্থিতি ঠিক হলে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হবে। এ জন্য আটককৃতদের নিরাপত্তার জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতায় টিম গঠন করা হয়েছে।
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
১৪ মিনিট আগেসাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর ভাই বিএনপি নেতা মাসুক চৌধুরী ও মিলন চৌধুরীর বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা সদরের বাসায় নাছির চৌধুরীর সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মো. আব্দুল মুন্নাফ নামে এক ছাত্রদল নেতা আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগদান করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার পৌরসভার বাহার বাজারে এক সাধারণ সভার মাধ্যমে তিনি জামায়াতে যোগদান করেন। ওই সভায় তিনি জনসম্মুখে সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে জামায়াতে ইসলামীর শেরপুর জেলা আমিরের কাছে জমা
৩০ মিনিট আগেভোলায় ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ ও গ্যাসভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপনের দাবিতে ইন্ট্রাকোর গ্যাস বহনকারী একটি গাড়ি আটকে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ইন্ট্রাকো গ্রুপের এলপিজি গ্যাসভর্তি একটি কাভার্ড ভ্যান ঢাকা যাওয়ার পথে রাত ১১টার দিকে ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনা
১ ঘণ্টা আগে