প্রতিনিধি, জুরাছড়ি (রাঙামাটি)
রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলার চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের সরকারি আবাসন ব্যবস্থা নেই। ফলে কর্মরত অফিস সহায়ক, পিয়ন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ফরাশ, সুইপারদের সন্ধ্যা নেমে এলেই অফিসের এক কোণে কিংবা বারান্দায় ঘুমানোর জন্য জায়গা করে নিতে হচ্ছে বছরের পর বছর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসনের জন্য সরকারি ভাবে দুটি ব্যারাক ছিল। প্রতিটি ব্যারাকে আটটি করে ১৬টি টিনের ঘরের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে এক অগ্নিকাণ্ডের ব্যারাক দুটি পুড়ে যায়। এরপর তাঁরা স্ব স্ব অফিসের বারান্দায় কিংবা অফিসে আশ্রয় নিচ্ছেন। ছয় বছরে বহুবার উপজেলা প্রশাসনের কাছে ব্যারাকটি নির্মাণের আবেদন জানালেও প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছু পাননি বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের অফিস সহায়ক বিপ্লব নাথ বলেন, `অফিস শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অফিস পরিচ্ছন্নতাকরণ, চা খাওয়ানো, ইত্যাদি কাজ আমাদের করতে হয়। অফিসের সবাই আমাদের বস। তাঁদের রাত হলেই মাথা গোঁজার জায়গা হয়-অথচ আমরা সারা দিন কষ্ট করে রাতে ঠাঁই হয় অফিসের বারান্দায় কিংবা অফিসের কোন এক কোণে।'
পরিসংখ্যান বিভাগের অফিস সহায়ক মো. নূরুল ইসলাম বলেন, `ব্যারাক অগ্নিকাণ্ডের ৬টি বছর হয়ে গেল। কেউ একবারের জন্য নির্মাণের উদ্যোগ নেয়নি।'
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের পলা মং রাখাইন ও মো. শাহ আলম দুই সদস্য বলেন, `আমরা ছোট কর্মচারী, তাই বেশি কিছুও বলতে পারি না। যা প্রতিশ্রুতি দেয় তাই নিয়ে থাকতে হয়।' চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য দ্রুত ব্যারাক নির্মাণে উপজেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ জানান, এ বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা জানান, উপজেলা উন্নয়নে চাহিদা বিশাল। কিন্তু বরাদ্দ পাওয়া যায় চাহিদার তুলনায় কম। ভবিষ্যতে দুইটি সম্ভব না হলেও একটি ব্যারাক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলার চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের সরকারি আবাসন ব্যবস্থা নেই। ফলে কর্মরত অফিস সহায়ক, পিয়ন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ফরাশ, সুইপারদের সন্ধ্যা নেমে এলেই অফিসের এক কোণে কিংবা বারান্দায় ঘুমানোর জন্য জায়গা করে নিতে হচ্ছে বছরের পর বছর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসনের জন্য সরকারি ভাবে দুটি ব্যারাক ছিল। প্রতিটি ব্যারাকে আটটি করে ১৬টি টিনের ঘরের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে এক অগ্নিকাণ্ডের ব্যারাক দুটি পুড়ে যায়। এরপর তাঁরা স্ব স্ব অফিসের বারান্দায় কিংবা অফিসে আশ্রয় নিচ্ছেন। ছয় বছরে বহুবার উপজেলা প্রশাসনের কাছে ব্যারাকটি নির্মাণের আবেদন জানালেও প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছু পাননি বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের অফিস সহায়ক বিপ্লব নাথ বলেন, `অফিস শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অফিস পরিচ্ছন্নতাকরণ, চা খাওয়ানো, ইত্যাদি কাজ আমাদের করতে হয়। অফিসের সবাই আমাদের বস। তাঁদের রাত হলেই মাথা গোঁজার জায়গা হয়-অথচ আমরা সারা দিন কষ্ট করে রাতে ঠাঁই হয় অফিসের বারান্দায় কিংবা অফিসের কোন এক কোণে।'
পরিসংখ্যান বিভাগের অফিস সহায়ক মো. নূরুল ইসলাম বলেন, `ব্যারাক অগ্নিকাণ্ডের ৬টি বছর হয়ে গেল। কেউ একবারের জন্য নির্মাণের উদ্যোগ নেয়নি।'
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের পলা মং রাখাইন ও মো. শাহ আলম দুই সদস্য বলেন, `আমরা ছোট কর্মচারী, তাই বেশি কিছুও বলতে পারি না। যা প্রতিশ্রুতি দেয় তাই নিয়ে থাকতে হয়।' চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য দ্রুত ব্যারাক নির্মাণে উপজেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ জানান, এ বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা জানান, উপজেলা উন্নয়নে চাহিদা বিশাল। কিন্তু বরাদ্দ পাওয়া যায় চাহিদার তুলনায় কম। ভবিষ্যতে দুইটি সম্ভব না হলেও একটি ব্যারাক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে