নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার (৪ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন।
ওই ঘটনায় কেন বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে এ হাইকোর্ট বেঞ্চ সরকারের প্রতি রুল জারি করেছে। একই সাথে ওই ঘটনায় পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের তদন্ত প্রতিবেদন, আহতদেও চিকিৎসার সর্বশেষ তথ্য হাইকোর্টে দাখিল ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের গুলিতে নিহত ও আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবিতে ছয়টি সংগঠনের পৃথক দুইটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানিতে হাইকোর্ট এই আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ এপ্রিল সকালে বাঁশখালীর পশ্চিম বড়ঘোনায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ হয়। এতে পাঁচজন শ্রমিক নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। এ ঘটনায় বাঁশখালী থানায় দুটি মামলা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত ২৮ এপ্রিল পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠন যৌথভাবে একটি রিট আবেদন করে। সংগঠন পাঁচটি হচ্ছে– বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (বাস্ট), নিজেরা করি, সেফটি অ্যান্ড রাইটস এবং অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি)। এর আগে আইন ও সালিশ কেন্দ্র আলাদা একটি রিট করে।
গত ২ মার্চ হাইকোর্টের এই ভার্চুয়াল বেঞ্চ ৫ মে শুনানির দিন ধার্য করেন। আদালতে আজ পাঁচ সংগঠনের করা রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রিজওয়ানা হাসান। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না।
হাইকোর্টের আদেশের পর অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না সাংবাদিকদের বলেন, বাঁশখালিতে পুলিশের গুলিতে নিহত প্রত্যেক শ্রমিকের পরিবারকে আপাতত পাঁচ লাখ টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে রুল জারি করা হয়েছে। ওই ঘটনায় গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে দাখিল করতে বলা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া আহতদের চিকিৎসার বিষয়েও একই সময়ের মধ্যে জানাতে বলেছেন আদালত। তিনি আরও বলেন, আমরা নিহতদের পরিবারকে তিন কোটি ও আহতদেরকে দুই কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের দাবিতে রিট করেছি।
ঢাকা: চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার (৪ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন।
ওই ঘটনায় কেন বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে এ হাইকোর্ট বেঞ্চ সরকারের প্রতি রুল জারি করেছে। একই সাথে ওই ঘটনায় পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের তদন্ত প্রতিবেদন, আহতদেও চিকিৎসার সর্বশেষ তথ্য হাইকোর্টে দাখিল ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের গুলিতে নিহত ও আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবিতে ছয়টি সংগঠনের পৃথক দুইটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানিতে হাইকোর্ট এই আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ এপ্রিল সকালে বাঁশখালীর পশ্চিম বড়ঘোনায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ হয়। এতে পাঁচজন শ্রমিক নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। এ ঘটনায় বাঁশখালী থানায় দুটি মামলা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত ২৮ এপ্রিল পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠন যৌথভাবে একটি রিট আবেদন করে। সংগঠন পাঁচটি হচ্ছে– বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (বাস্ট), নিজেরা করি, সেফটি অ্যান্ড রাইটস এবং অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি)। এর আগে আইন ও সালিশ কেন্দ্র আলাদা একটি রিট করে।
গত ২ মার্চ হাইকোর্টের এই ভার্চুয়াল বেঞ্চ ৫ মে শুনানির দিন ধার্য করেন। আদালতে আজ পাঁচ সংগঠনের করা রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রিজওয়ানা হাসান। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না।
হাইকোর্টের আদেশের পর অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না সাংবাদিকদের বলেন, বাঁশখালিতে পুলিশের গুলিতে নিহত প্রত্যেক শ্রমিকের পরিবারকে আপাতত পাঁচ লাখ টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে রুল জারি করা হয়েছে। ওই ঘটনায় গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে দাখিল করতে বলা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া আহতদের চিকিৎসার বিষয়েও একই সময়ের মধ্যে জানাতে বলেছেন আদালত। তিনি আরও বলেন, আমরা নিহতদের পরিবারকে তিন কোটি ও আহতদেরকে দুই কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের দাবিতে রিট করেছি।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে