নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আহসান হাবীব পলাশ বলেছেন, ‘বিগত সরকারের সমর্থকদের নিজেদের পক্ষে নিতে প্রায় সব রাজনৈতিক দল উঠেপড়ে লেগেছে। তাদের অপকর্ম উপেক্ষা করে নিজ দলে ভেড়ানোর যে অপচেষ্টা চলছে, সেটা আমাদের জন্য বিব্রতকর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা গিয়ে প্রতিবাদ করেন। আদালতে জামিনসহ অন্যান্য কার্যক্রম করে থাকেন; যা পুলিশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।’
শনিবার চট্টগ্রাম নগরে ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ডিআইজি মো. আহসান হাবীব পলাশ এ কথা বলেন। নগরের আসকার দীঘি এলাকার আঞ্চলিক লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণকেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত ওই কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
ডিআইজি আহসান হাবীব পলাশ বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে একতার অভাব অন্তঃকলহের কারণে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হুমকি, দাঙ্গা এমনকি হত্যার মতো ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় পুলিশের পক্ষে তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কোনো কোনো দলের চার-পাঁচজন এমপি পদপ্রার্থী যাঁরা মনোনয়ন পাওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন, তাঁরাও নিজেদের মধ্যে নানান রকমের অনৈক্যের প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, সামনে নির্বাচন। নির্বাচনের জন্য টাকা লাগবে। এ জন্য টাকা সংগ্রহের একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে; যা তাঁদের জন্য বিব্রতকর এবং চ্যালেঞ্জিং। প্রার্থীরা নির্বাচনকে ব্যবসা ও বিনিয়োগ হিসেবে গ্রহণ করেন। নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে পারলে তাঁদের অর্থসম্পদের বিকাশ অবারিত হওয়ার সুযোগ থাকে। তাই টাকা ছাড়া নির্বাচন হয় না। রাজনৈতিক দলের নেতা এবং ভোটারদের মাঝেও এ রকম একটা ভাবনা রয়ে গেছে। তাই এটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটা অন্যতম অন্তরায়।
নির্বাচন বানচাল করার জন্য নানা অপশক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেক নিউজ ও গুজব রটিয়ে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন ডিআইজি।
পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আহসান হাবীব পলাশ বলেছেন, ‘বিগত সরকারের সমর্থকদের নিজেদের পক্ষে নিতে প্রায় সব রাজনৈতিক দল উঠেপড়ে লেগেছে। তাদের অপকর্ম উপেক্ষা করে নিজ দলে ভেড়ানোর যে অপচেষ্টা চলছে, সেটা আমাদের জন্য বিব্রতকর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা গিয়ে প্রতিবাদ করেন। আদালতে জামিনসহ অন্যান্য কার্যক্রম করে থাকেন; যা পুলিশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।’
শনিবার চট্টগ্রাম নগরে ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ডিআইজি মো. আহসান হাবীব পলাশ এ কথা বলেন। নগরের আসকার দীঘি এলাকার আঞ্চলিক লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণকেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত ওই কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
ডিআইজি আহসান হাবীব পলাশ বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে একতার অভাব অন্তঃকলহের কারণে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হুমকি, দাঙ্গা এমনকি হত্যার মতো ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় পুলিশের পক্ষে তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কোনো কোনো দলের চার-পাঁচজন এমপি পদপ্রার্থী যাঁরা মনোনয়ন পাওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন, তাঁরাও নিজেদের মধ্যে নানান রকমের অনৈক্যের প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, সামনে নির্বাচন। নির্বাচনের জন্য টাকা লাগবে। এ জন্য টাকা সংগ্রহের একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে; যা তাঁদের জন্য বিব্রতকর এবং চ্যালেঞ্জিং। প্রার্থীরা নির্বাচনকে ব্যবসা ও বিনিয়োগ হিসেবে গ্রহণ করেন। নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে পারলে তাঁদের অর্থসম্পদের বিকাশ অবারিত হওয়ার সুযোগ থাকে। তাই টাকা ছাড়া নির্বাচন হয় না। রাজনৈতিক দলের নেতা এবং ভোটারদের মাঝেও এ রকম একটা ভাবনা রয়ে গেছে। তাই এটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটা অন্যতম অন্তরায়।
নির্বাচন বানচাল করার জন্য নানা অপশক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেক নিউজ ও গুজব রটিয়ে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন ডিআইজি।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
২ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে