আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সমন্বয়ক পরিচয়ে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপসহ মানুষকে হয়রানি করছে, তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কেউ না। আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে কিছু ছাত্রলীগসহ নামধারী বড় ভাইয়েরা এসব করছে।’
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পৌরসভার একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা লিখিত বক্তব্যে এ কথা জানান। শিক্ষার্থীদের পক্ষে মো. জাহিদুল হাসান ভূঁইয়া লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, উপজেলার শিক্ষার্থীরা ১৭ জুলাই সড়ক অবরোধের মাধ্যমে আন্দোলন শুরু করে পুলিশের নির্যাতনের মুখে পড়ে। বিভিন্ন স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীদের জড়ো করে পুনরায় ৪ আগস্ট আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়লে পৌরসভার মেয়রসহ আওয়ামী লীগের লোকজন তাঁদের ওপর আক্রমণ করলে কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরে ৫ আগস্ট আন্দোলনের সফলতা আসে। পরে কেন্দ্র থেকে সমন্বয়ক বিলুপ্ত করলে তাঁরা সমন্বয়ক পরিচয় থেকে বিরত থাকে।
এই অবস্থায় কিছু লোক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে বিতর্কিত করার জন্য নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে আখাউড়া উপজেলার কিছু প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষকে হুমকি–ধমকি দিচ্ছে। হয়রানি করার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়।
এদের মধ্যে ছাত্রলীগ কর্মী সাদমান সামাউল, শাহাদাৎ ও আমানুল্লাহ সিয়াম রয়েছেন। অন্যদিকে শাহরীয়ার হাসান, আতিক তুষার ও আমজাদ হোসেন নামের এই ব্যক্তিরা আন্দোলনে ছিল না এবং তারা ছাত্রই না। অথচ তারাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সমন্বয়ক দাবি করে আসছে।
এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় কোনো বড় ভাইকে পায়নি অথচ এখন অনেক বড় ভাই তারা নিজেদের সমন্বয়ক দাবি করছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাই এই মুহূর্তে আপনাদের মাধ্যমে আখাউড়া উপজেলা প্রশাসনসহ সর্বস্তরের জনগণকে তাদের ব্যাপারে সতর্ক এবং সচেতন হওয়ার জন্যই আমাদের আজকের এই সংবাদ সম্মেলন।’ সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সমন্বয়ক পরিচয়ে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপসহ মানুষকে হয়রানি করছে, তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কেউ না। আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে কিছু ছাত্রলীগসহ নামধারী বড় ভাইয়েরা এসব করছে।’
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে পৌরসভার একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা লিখিত বক্তব্যে এ কথা জানান। শিক্ষার্থীদের পক্ষে মো. জাহিদুল হাসান ভূঁইয়া লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, উপজেলার শিক্ষার্থীরা ১৭ জুলাই সড়ক অবরোধের মাধ্যমে আন্দোলন শুরু করে পুলিশের নির্যাতনের মুখে পড়ে। বিভিন্ন স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীদের জড়ো করে পুনরায় ৪ আগস্ট আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়লে পৌরসভার মেয়রসহ আওয়ামী লীগের লোকজন তাঁদের ওপর আক্রমণ করলে কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরে ৫ আগস্ট আন্দোলনের সফলতা আসে। পরে কেন্দ্র থেকে সমন্বয়ক বিলুপ্ত করলে তাঁরা সমন্বয়ক পরিচয় থেকে বিরত থাকে।
এই অবস্থায় কিছু লোক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে বিতর্কিত করার জন্য নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে আখাউড়া উপজেলার কিছু প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষকে হুমকি–ধমকি দিচ্ছে। হয়রানি করার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়।
এদের মধ্যে ছাত্রলীগ কর্মী সাদমান সামাউল, শাহাদাৎ ও আমানুল্লাহ সিয়াম রয়েছেন। অন্যদিকে শাহরীয়ার হাসান, আতিক তুষার ও আমজাদ হোসেন নামের এই ব্যক্তিরা আন্দোলনে ছিল না এবং তারা ছাত্রই না। অথচ তারাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সমন্বয়ক দাবি করে আসছে।
এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় কোনো বড় ভাইকে পায়নি অথচ এখন অনেক বড় ভাই তারা নিজেদের সমন্বয়ক দাবি করছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাই এই মুহূর্তে আপনাদের মাধ্যমে আখাউড়া উপজেলা প্রশাসনসহ সর্বস্তরের জনগণকে তাদের ব্যাপারে সতর্ক এবং সচেতন হওয়ার জন্যই আমাদের আজকের এই সংবাদ সম্মেলন।’ সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪১ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
৩ ঘণ্টা আগে