নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত বছরের ২ ডিসেম্বর। কিন্তু সেই পরীক্ষার নম্বরফর্দ কি না ছাপা ওই বছরের ৩ ফেব্রুয়ারির! এই ‘অসাধ্যসাধন’ করেছে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড। ভুল তারিখে ছাপানো বেশ কিছু নম্বরফর্দ এর মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হাতে চলে গেছে।
শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। কিন্তু ভুলে নম্বরফর্দে তারিখ লেখা হয়েছে ২০২১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। অন্তত ৪১ হাজার নম্বরফর্দ এমন ভুল তারিখে ছাপানো হয়েছে।
ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানোর বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথকে কারণ দর্শাতে বলেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল আলীম। তিন কর্মদিবসের মধ্যে চিঠির জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এখন ভুল তারিখে ছাপানো নম্বরফর্দগুলো সংশোধন করা হলে শিক্ষাবোর্ড বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। আর যদি সংশোধন করা না হয়–তাহলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা পড়বেন হয়রানির মুখে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশেও সেটি উল্লেখ করা হয়েছে। চেয়ারম্যানের সই করা এই চিঠিতে বলা হয়, ভুল তারিখে নম্বরফর্দ মুদ্রণ হওয়ায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভুল তারিখে ছাপানো নম্বরফর্দ শিক্ষার্থীরা ব্যবহার সমস্যায় পড়তে পারে।
বিভিন্ন কারণে বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনায় আছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড। কখনো ফল বিভ্রাট, কখনো আবার সেটি নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি। এবার ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানো।
শিক্ষাবোর্ড সূত্র জানায়, ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় পাস করে ৮৯ হাজার ৮৯ জন। এর প্রায় অর্ধেকই ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানো হয়ে গেছে। ২৮ মার্চ ভুলের বিষয়টি ধরা পড়ে। কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন করে এসব নম্বরফর্দ ছাপাতে হলে নতুন করে বড় অঙ্কের টাকা খরচ হবে।
নাম প্রকাশ না করে শিক্ষাবোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, নম্বরফর্দ শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ নথি। এটাতে ভুল হওয়া যাবে না। তাহলে পরবর্তীতে নানা জায়গায় তাঁদের সমস্যায় পড়তে হবে। অনেকে জাল নম্বরফর্দও মনে করতে পারে।
ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল আলীম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪১ হাজার নম্বরফর্দে তারিখ ভুল হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এই বিষয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কেননা, এসব নম্বরফর্দ বাতিল করার বিষয় আছে। আবার নতুন করে ছাপানোর বিষয়ও আছে। দায়বদ্ধতারও একটা বিষয় আছে–কেন এমন হলো।’
এখন নতুন করে নম্বরফর্দ ছাপাতে হলে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি হবে জানিয়ে আবদুল আলীম বলেন, ‘নতুন করে ছাপাতে গেলে পুনরায় টাকা তো খরচ হবেই। সময়ও লাগবে। জবাবদিহির আওতায় এনে অর্থটা কি বোর্ড বহন করবে না দায়ী ব্যক্তিরা করবে–সেই সিদ্ধান্তে আসব।’
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত বছরের ২ ডিসেম্বর। কিন্তু সেই পরীক্ষার নম্বরফর্দ কি না ছাপা ওই বছরের ৩ ফেব্রুয়ারির! এই ‘অসাধ্যসাধন’ করেছে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড। ভুল তারিখে ছাপানো বেশ কিছু নম্বরফর্দ এর মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হাতে চলে গেছে।
শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। কিন্তু ভুলে নম্বরফর্দে তারিখ লেখা হয়েছে ২০২১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। অন্তত ৪১ হাজার নম্বরফর্দ এমন ভুল তারিখে ছাপানো হয়েছে।
ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানোর বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথকে কারণ দর্শাতে বলেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল আলীম। তিন কর্মদিবসের মধ্যে চিঠির জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এখন ভুল তারিখে ছাপানো নম্বরফর্দগুলো সংশোধন করা হলে শিক্ষাবোর্ড বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। আর যদি সংশোধন করা না হয়–তাহলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা পড়বেন হয়রানির মুখে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশেও সেটি উল্লেখ করা হয়েছে। চেয়ারম্যানের সই করা এই চিঠিতে বলা হয়, ভুল তারিখে নম্বরফর্দ মুদ্রণ হওয়ায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভুল তারিখে ছাপানো নম্বরফর্দ শিক্ষার্থীরা ব্যবহার সমস্যায় পড়তে পারে।
বিভিন্ন কারণে বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনায় আছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড। কখনো ফল বিভ্রাট, কখনো আবার সেটি নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি। এবার ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানো।
শিক্ষাবোর্ড সূত্র জানায়, ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় পাস করে ৮৯ হাজার ৮৯ জন। এর প্রায় অর্ধেকই ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানো হয়ে গেছে। ২৮ মার্চ ভুলের বিষয়টি ধরা পড়ে। কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন করে এসব নম্বরফর্দ ছাপাতে হলে নতুন করে বড় অঙ্কের টাকা খরচ হবে।
নাম প্রকাশ না করে শিক্ষাবোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, নম্বরফর্দ শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ নথি। এটাতে ভুল হওয়া যাবে না। তাহলে পরবর্তীতে নানা জায়গায় তাঁদের সমস্যায় পড়তে হবে। অনেকে জাল নম্বরফর্দও মনে করতে পারে।
ভুল তারিখে নম্বরফর্দ ছাপানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল আলীম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪১ হাজার নম্বরফর্দে তারিখ ভুল হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এই বিষয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কেননা, এসব নম্বরফর্দ বাতিল করার বিষয় আছে। আবার নতুন করে ছাপানোর বিষয়ও আছে। দায়বদ্ধতারও একটা বিষয় আছে–কেন এমন হলো।’
এখন নতুন করে নম্বরফর্দ ছাপাতে হলে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি হবে জানিয়ে আবদুল আলীম বলেন, ‘নতুন করে ছাপাতে গেলে পুনরায় টাকা তো খরচ হবেই। সময়ও লাগবে। জবাবদিহির আওতায় এনে অর্থটা কি বোর্ড বহন করবে না দায়ী ব্যক্তিরা করবে–সেই সিদ্ধান্তে আসব।’
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১১ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১৫ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
২৮ মিনিট আগেমামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১ ঘণ্টা আগে