নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনার সময় এক গাড়ি ব্যবসায়ীকে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে সিটি করপোরেশনের মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হামেশের বিরুদ্ধে। ওই ব্যবসায়ীর অভিযোগ, অভিযান পরিচালনার সময় মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আবুল হাশেম তাঁকে ‘বেয়াদব’ বলে গালাগাল করেন। তুলে নিতে নিরাপত্তাকর্মীদের নির্দেশ দেন। ভবন সিলগালা করে দেওয়ার হুমকি দেন।
গত ২৯ আগস্ট নগরীর পোর্ট কানেক্টিং রোড এলাকার ওই গাড়ির শো-রুমে অভিযান পরিচালনা করেন সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী। তাঁর সঙ্গে অভিযানে অংশ নেন মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম। ওইদিন তাঁরা ওয়ালী কার সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় ফুটপাত দখল করার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির মালিক বেলায়েত হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ওয়ালী কার সেন্টারের মালিক বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘র্যাম্পগুলো ফুটপাতে ছিল না। ফুটপাতে থাকেও না। মাসে ৪ / ৫ বার ব্যবহার হয়। ওনারা আসার পর আমি তাঁদের সেটি বলেছি। এমনকি সরিয়ে নেওয়ার কথাও বলেছি। কিন্তু উনি (আবুল হাশেম) প্রথম থেকে আক্রামণাত্মক আচরণ করেন। একপর্যায়ে উনি আমাকে বেয়াদব বলেও গালাগল করেন, বলেন গাড়িতে ওঠেন। এরপর স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যরা আমাকে টানা হেঁচড়া করে গাড়ি তুলতে চায়। এতে পায়ে আঘাত পেয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনার পর দিন আমরা মেয়রের কাছে যাই। ওনাকে আগের দিনের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়। উনি বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বাস দেন। এরপর তিন দিন পার হয়ে যায়, এরপরও কোনো ব্যবস্থা নেননি। আমরা গতকাল (০৪ সেপ্টেম্বর) মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম বলেন, ‘ফুটপাত দখলমুক্ত করতে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। গত ২৯ আগস্ট পোর্ট কানেক্টিং সড়কে অভিযানে গেলে ওয়ালী কার সেন্টারের সামনে ফুটপাতে র্যাম্প দেখতে পাই। যে কারণে ফুটপাত দিয়ে চলালচ করতে পথচারীদের কষ্ট হচ্ছে। পরে সেটি অপসারণ করতে গেলে ওই কার সেন্টারের মালিক আমাদের অসহযোগিতা করেন। একপর্যায়ে উনি উত্তেজিত হয়ে আমাদের লোকজনকে তাঁর রুমে নিয়ে যেতে চাইলে ওনার সঙ্গে স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যদের টানা হেঁচড়া হয়।’
মেয়রের একান্ত সচিব আরও বলেন, ‘কারো সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আমরা নিয়ম মেনে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছি। এতে কেউ কষ্ট পেলে আমাদের করার কিছু নেই। আমাদের কাছে সবাই সমান।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনার সময় এক গাড়ি ব্যবসায়ীকে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে সিটি করপোরেশনের মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হামেশের বিরুদ্ধে। ওই ব্যবসায়ীর অভিযোগ, অভিযান পরিচালনার সময় মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আবুল হাশেম তাঁকে ‘বেয়াদব’ বলে গালাগাল করেন। তুলে নিতে নিরাপত্তাকর্মীদের নির্দেশ দেন। ভবন সিলগালা করে দেওয়ার হুমকি দেন।
গত ২৯ আগস্ট নগরীর পোর্ট কানেক্টিং রোড এলাকার ওই গাড়ির শো-রুমে অভিযান পরিচালনা করেন সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী। তাঁর সঙ্গে অভিযানে অংশ নেন মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম। ওইদিন তাঁরা ওয়ালী কার সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় ফুটপাত দখল করার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির মালিক বেলায়েত হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ওয়ালী কার সেন্টারের মালিক বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘র্যাম্পগুলো ফুটপাতে ছিল না। ফুটপাতে থাকেও না। মাসে ৪ / ৫ বার ব্যবহার হয়। ওনারা আসার পর আমি তাঁদের সেটি বলেছি। এমনকি সরিয়ে নেওয়ার কথাও বলেছি। কিন্তু উনি (আবুল হাশেম) প্রথম থেকে আক্রামণাত্মক আচরণ করেন। একপর্যায়ে উনি আমাকে বেয়াদব বলেও গালাগল করেন, বলেন গাড়িতে ওঠেন। এরপর স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যরা আমাকে টানা হেঁচড়া করে গাড়ি তুলতে চায়। এতে পায়ে আঘাত পেয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনার পর দিন আমরা মেয়রের কাছে যাই। ওনাকে আগের দিনের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়। উনি বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বাস দেন। এরপর তিন দিন পার হয়ে যায়, এরপরও কোনো ব্যবস্থা নেননি। আমরা গতকাল (০৪ সেপ্টেম্বর) মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম বলেন, ‘ফুটপাত দখলমুক্ত করতে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। গত ২৯ আগস্ট পোর্ট কানেক্টিং সড়কে অভিযানে গেলে ওয়ালী কার সেন্টারের সামনে ফুটপাতে র্যাম্প দেখতে পাই। যে কারণে ফুটপাত দিয়ে চলালচ করতে পথচারীদের কষ্ট হচ্ছে। পরে সেটি অপসারণ করতে গেলে ওই কার সেন্টারের মালিক আমাদের অসহযোগিতা করেন। একপর্যায়ে উনি উত্তেজিত হয়ে আমাদের লোকজনকে তাঁর রুমে নিয়ে যেতে চাইলে ওনার সঙ্গে স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যদের টানা হেঁচড়া হয়।’
মেয়রের একান্ত সচিব আরও বলেন, ‘কারো সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আমরা নিয়ম মেনে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছি। এতে কেউ কষ্ট পেলে আমাদের করার কিছু নেই। আমাদের কাছে সবাই সমান।’
আবাসন সংকট, অবৈধ অস্থায়ী আদালত অপসারণ ও মাঠ দখল থেকে মুক্ত করাসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
৪ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে বাতাসের তীব্রতায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
৭ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের মাধবপুরে মনিরুল ইসলাম (৫০) নামের এক দিনমজুরকে গতকাল শনিবার দুপুরে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মামলার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পাশ্ববর্তী আলমডাঙ্গা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁর স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদে স্বামীকে
১২ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় সড়ক ও নালা সংস্কারসহ বিভিন্ন দাবিতে পৌরসভা ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার সকালে পৌর কার্যালয়ের সমানে তিন নম্বর ওয়ার্ডের শতাধিক মানুষ এই বিক্ষোভ করেন। এ সময় বেহাল সড়কের সংস্কার, সুপেয় পানির সংকট নিরসন, নালা ব্যবস্থা ভেঙে সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
১৫ মিনিট আগে