পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্টের করোনা পজিটিভ থাকার কারণে দুই দিন বন্ধ থাকার পর করোনার নমুনা সংগ্রহের কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার ৪৬ জন রোগীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
এর আগে হাসপাতালের একমাত্র টেকনোলজিস্ট ও নমুনা সংগ্রাহক দেবাশীষ বড়ুয়া সাজুর শরীরে করোনার উপস্থিতি শনাক্ত হওয়ার পর আর কেউ না থাকার কারণে হাসপাতালে করোনার নমুনা সংগ্রহ বন্ধ হয়ে যায় মঙ্গলবার থেকে।
জানা যায়, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নমুনা সংগ্রহকারী হিসেবে একমাত্র মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) হিসেবে দেবাশীষ বড়ুয়া সাজু দায়িত্বরত আছেন। তিনি ছাড়া এখন আর কোন ল্যাব টেকনোলজিস্ট নেই যার কারণে নমুনা টেস্ট করানো দুই দিন ব্যাহত বন্ধ ছিল। ফলে উপজেলা জুড়ে করোনা সংক্রমণ ঝড়ের গতিতে বাড়ছে। এ ছাড়া প্যাথলজি বিভাগের অন্যান্য পরীক্ষা ও বন্ধ থাকার কারণে সাধারণ মানুষ এখন চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। মঙ্গলবার ও বুধবার এ দুদিন কোন করোনা পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া এবং একমাত্র নমুনা সংগ্রাহক করোনা আক্রান্ত হওয়ায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ে জানানোর পর বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের শুভ্র চাকমা নামের একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্টকে আপাতত এনে নমুনা সংগ্রহের কাজটি সচল করা হয়েছে।
হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার সব্যসাচী নাথ বলেন, দুই দিন বন্ধ থাকার পর করোনার নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম বৃহস্পতিবার হতে পুনরায় শুরু হওয়ায় স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সব্যসাচী নাথ আরও জানান, হাসপাতালে জনবল সংকট থাকার সত্ত্বেও করোনার নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছি। এখন থেকে প্রতিদিন নমুনা সংগ্রহ করা হবে।
পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্টের করোনা পজিটিভ থাকার কারণে দুই দিন বন্ধ থাকার পর করোনার নমুনা সংগ্রহের কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার ৪৬ জন রোগীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
এর আগে হাসপাতালের একমাত্র টেকনোলজিস্ট ও নমুনা সংগ্রাহক দেবাশীষ বড়ুয়া সাজুর শরীরে করোনার উপস্থিতি শনাক্ত হওয়ার পর আর কেউ না থাকার কারণে হাসপাতালে করোনার নমুনা সংগ্রহ বন্ধ হয়ে যায় মঙ্গলবার থেকে।
জানা যায়, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নমুনা সংগ্রহকারী হিসেবে একমাত্র মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) হিসেবে দেবাশীষ বড়ুয়া সাজু দায়িত্বরত আছেন। তিনি ছাড়া এখন আর কোন ল্যাব টেকনোলজিস্ট নেই যার কারণে নমুনা টেস্ট করানো দুই দিন ব্যাহত বন্ধ ছিল। ফলে উপজেলা জুড়ে করোনা সংক্রমণ ঝড়ের গতিতে বাড়ছে। এ ছাড়া প্যাথলজি বিভাগের অন্যান্য পরীক্ষা ও বন্ধ থাকার কারণে সাধারণ মানুষ এখন চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। মঙ্গলবার ও বুধবার এ দুদিন কোন করোনা পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া এবং একমাত্র নমুনা সংগ্রাহক করোনা আক্রান্ত হওয়ায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ে জানানোর পর বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের শুভ্র চাকমা নামের একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্টকে আপাতত এনে নমুনা সংগ্রহের কাজটি সচল করা হয়েছে।
হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার সব্যসাচী নাথ বলেন, দুই দিন বন্ধ থাকার পর করোনার নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম বৃহস্পতিবার হতে পুনরায় শুরু হওয়ায় স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সব্যসাচী নাথ আরও জানান, হাসপাতালে জনবল সংকট থাকার সত্ত্বেও করোনার নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছি। এখন থেকে প্রতিদিন নমুনা সংগ্রহ করা হবে।
নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আজ কাজী আমজাদ সাইদ (২০) ও সবুজা বেগম (৪০) নামের দুজনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আমজাদ ঘটনার সময় উদ্ধার করতে গিয়ে আহত হয়েছিলেন। আর সবুজা বেগম স্কুলে আয়ার কাজ করতেন। গতকাল আয়ান খান (১২) ও রাফসি (১২) নামের দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল।’
১৯ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে পিয়াইন নদ থেকে মুকিত আহমদ (১৮) নাম এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৭ জুলাই) সকালে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মো. তোফায়েল আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করে।
২৬ মিনিট আগেসান্তাহার রেলওয়ে থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সান্তাহার জংশন স্টেশনে প্রবেশ করছিল। সেই মুহূর্তে মোটরসাইকেল আরোহী নাসিম মাহমুদ জয় রেলক্রসিং দিয়ে দ্রুত পার হতে গেলে ওই ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে
২৭ মিনিট আগেচাঁদপুরের মতলব উত্তরে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। দিনরাত এসব কিশোর ধারালো অস্ত্র নিয়ে দলবেঁধে বেপরোয়াভাবে রাস্তাঘাটে ঘোরাফেরা করে। মারামারি, মেয়েদের উত্ত্যক্ত, মাদকসেবন, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে তারা। এ পরিস্থিতিতে অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন এবং এলাকাবাসী আতঙ্কিত।
৩০ মিনিট আগে