লক্ষ্মীপুর ও রায়পুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে স্ত্রী মমতাজ বেগমকে হত্যার দায়ে স্বামী বশির মিস্ত্রিকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত বশির রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের চরগাজী ইউনিয়নের দণি টুমচর (আদর্শ গ্রাম) গ্রামের মৃত জয়নাল আবদিনের ছেলে।
জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আদালত বশিরকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। রায়ের সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালে নোয়াখালী জেলার চরজব্বার ইউনিয়নের চরপানা উল্যা গ্রামের আলী হোসেনের মেয়ে মমতাজকে বিয়ে করেন বশির। এটি বশিরের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। প্রথম সংসারে তাঁর দুই ছেলে ও চার মেয়ে ছিল। বশির-মমতাজের সংসারেও দুই ছেলে রয়েছে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে মমতাজকে বশির মারধর করতেন। ঘটনাগুলো মীমাংসার জন্য স্থানীয়ভাবে একাধিকার সালিসি বৈঠকও করা হয়। এরপরও মমতাজকে মারধর বন্ধ করা হয়নি।
এদিকে পারিবারিক কলহের জের ধরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ২০১৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মমতাজকে বশির ঘর থেকে ডেকে বাড়ির অদূরে সয়াবিন খেতে নিয়ে যায়। সেখানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তাঁকে হত্যা করেন। পরে বশির সেখান থেকে স্থানীয় টাংকি বাজারে যায়। সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে স্ত্রীকে খোঁজার নাটক করেন। নিজেই সয়াবিন খেতে মরদেহ খুঁজে প্রচার করেন কে বা কারা মমতাজকে হত্যা করেছে। কিন্তু ঘটনাটি সন্দেহজনক হওয়ায় স্থানীয়রা তাঁকে আটক করে। পরে পুলিশ তাঁকে আটক করে থানায় নেয়। পরের দিন মমতাজের ভাই মো. জসিম বাদী হয়ে বশির ও অজ্ঞাত চারজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
বিগত ২০১৭ সালের ১৪ জানুয়ারি রামগতি থানা-পুলিশ আদালতে বশিরের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি ও আট সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে স্ত্রী মমতাজ বেগমকে হত্যার দায়ে স্বামী বশির মিস্ত্রিকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত বশির রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের চরগাজী ইউনিয়নের দণি টুমচর (আদর্শ গ্রাম) গ্রামের মৃত জয়নাল আবদিনের ছেলে।
জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আদালত বশিরকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। রায়ের সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালে নোয়াখালী জেলার চরজব্বার ইউনিয়নের চরপানা উল্যা গ্রামের আলী হোসেনের মেয়ে মমতাজকে বিয়ে করেন বশির। এটি বশিরের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। প্রথম সংসারে তাঁর দুই ছেলে ও চার মেয়ে ছিল। বশির-মমতাজের সংসারেও দুই ছেলে রয়েছে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে মমতাজকে বশির মারধর করতেন। ঘটনাগুলো মীমাংসার জন্য স্থানীয়ভাবে একাধিকার সালিসি বৈঠকও করা হয়। এরপরও মমতাজকে মারধর বন্ধ করা হয়নি।
এদিকে পারিবারিক কলহের জের ধরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ২০১৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মমতাজকে বশির ঘর থেকে ডেকে বাড়ির অদূরে সয়াবিন খেতে নিয়ে যায়। সেখানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তাঁকে হত্যা করেন। পরে বশির সেখান থেকে স্থানীয় টাংকি বাজারে যায়। সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে স্ত্রীকে খোঁজার নাটক করেন। নিজেই সয়াবিন খেতে মরদেহ খুঁজে প্রচার করেন কে বা কারা মমতাজকে হত্যা করেছে। কিন্তু ঘটনাটি সন্দেহজনক হওয়ায় স্থানীয়রা তাঁকে আটক করে। পরে পুলিশ তাঁকে আটক করে থানায় নেয়। পরের দিন মমতাজের ভাই মো. জসিম বাদী হয়ে বশির ও অজ্ঞাত চারজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
বিগত ২০১৭ সালের ১৪ জানুয়ারি রামগতি থানা-পুলিশ আদালতে বশিরের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি ও আট সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।
যশোরের সিঙ্গিয়া রেলস্টেশনের সব ফ্যান রেলওয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে গরমে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্টেশনের অপেক্ষমাণ যাত্রীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্টেশনমাস্টার কে এম রিয়াদ হাসান বলেছেন, তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি লিখিত আকারে জানিয়েছেন।
১৭ মিনিট আগেউদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী বাজেটে এসব এলাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগেযদি মৌলিক সংস্কার না হয়, তাহলে জুলাই সনদে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সমর্থন দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার সন্ধ্যায় শেরপুর শহরের থানা মোড়ে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রার পথসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
৪৩ মিনিট আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি ঘটনা হলো, ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন আপনি?’
১ ঘণ্টা আগে