নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় আবারও গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। এতে সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। ২৭ দিন বন্ধ থাকার পর আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর মিয়ানমার থেকে এই গোলাগুলির আওয়াজ আসে।
স্থানীয়রা বলছেন, মিয়ানমারের বিদ্রোহী দলের মধ্যে দফায় দফায় ভারী অস্ত্রের গোলাগুলির আওয়াজে সবাই তটস্থ ছিলেন।
শূন্যরেখা-সংলগ্ন তমব্রু বাজারে আসা আলী আকবর, তমব্রু গ্রামের গৃহিণী খদিজা, তমব্রু বাজার মসজিদের মুসল্লি আবদুজাব্বারসহ অনেকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
তাঁরা জানান, গত ১৮ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন দিন তমব্রুর শূন্যরেখায় গোলাগুলি ও আগুনের লেলিহানে শূন্যরেখায় থাকা রোহিঙ্গাসহ পাঁচ গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত ছিলেন। সে সময় অনেকে গ্রাম ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যান। ২১ জানুয়ারির পর গোলাগুলি বন্ধ হলে তাঁরা পুনরায় ফিরে আসেন নিজ বাড়িঘরে। সে সময় শূন্যরেখায় আশ্রিত সোয়া চার হাজার রোহিঙ্গার তাঁবু ও টিনের ছাউনিঘর পুড়ে যাওয়ায় তারা বাস্তুচ্যুত হয়ে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেন। যাঁরা এখন ট্রানজিট ক্যাম্পে ঠাঁই পেয়েছেন।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ধরেননি। তবে তাঁর পরিষদের সদস্য শফিক আহমদ বলেন, ‘হঠাৎ গোলাগুলির শব্দে এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। শুনেছি, মিয়ানমারের দুই বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে শূন্যরেখায় এ গোলাগুলি হয়।’
তবে গোলাগুলির ঘটনার পর ওই সীমান্তে বিজিবিকে সতর্ক টহল দিতে দেখা গেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় আবারও গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। এতে সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। ২৭ দিন বন্ধ থাকার পর আজ শুক্রবার সন্ধ্যার পর মিয়ানমার থেকে এই গোলাগুলির আওয়াজ আসে।
স্থানীয়রা বলছেন, মিয়ানমারের বিদ্রোহী দলের মধ্যে দফায় দফায় ভারী অস্ত্রের গোলাগুলির আওয়াজে সবাই তটস্থ ছিলেন।
শূন্যরেখা-সংলগ্ন তমব্রু বাজারে আসা আলী আকবর, তমব্রু গ্রামের গৃহিণী খদিজা, তমব্রু বাজার মসজিদের মুসল্লি আবদুজাব্বারসহ অনেকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
তাঁরা জানান, গত ১৮ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন দিন তমব্রুর শূন্যরেখায় গোলাগুলি ও আগুনের লেলিহানে শূন্যরেখায় থাকা রোহিঙ্গাসহ পাঁচ গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত ছিলেন। সে সময় অনেকে গ্রাম ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যান। ২১ জানুয়ারির পর গোলাগুলি বন্ধ হলে তাঁরা পুনরায় ফিরে আসেন নিজ বাড়িঘরে। সে সময় শূন্যরেখায় আশ্রিত সোয়া চার হাজার রোহিঙ্গার তাঁবু ও টিনের ছাউনিঘর পুড়ে যাওয়ায় তারা বাস্তুচ্যুত হয়ে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেন। যাঁরা এখন ট্রানজিট ক্যাম্পে ঠাঁই পেয়েছেন।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ধরেননি। তবে তাঁর পরিষদের সদস্য শফিক আহমদ বলেন, ‘হঠাৎ গোলাগুলির শব্দে এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। শুনেছি, মিয়ানমারের দুই বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে শূন্যরেখায় এ গোলাগুলি হয়।’
তবে গোলাগুলির ঘটনার পর ওই সীমান্তে বিজিবিকে সতর্ক টহল দিতে দেখা গেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
ডাকাতি মামলার আসামি শফি গাজীর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকাবাসী একজোট হয়ে তাঁর বাড়িসহ দুই দোকানে আগুন দিয়েছে। এ সময় তাঁর বাড়ি থেকে দা, ছুরি, চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় অস্ত্র জব্দ করে পুলিশে দেওয়া হয়।
১০ মিনিট আগেনান্দাইল, ময়মনসিংহ, নছিমন, মেটা: নান্দাইলে বাসের ধাক্কায় গরুবাহী নছিমন পানিতে পড়ে ছয় গরু মারা গেছে। আজ রোববার বিকেলের দিকে নান্দাইল-তাড়াইল সড়কের গাংগাইল বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে গরু ব্যবসায়ী আবুল বাশার ও নছিমনচালক মালেক আহত হয়েছেন।
৩০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেবে। মানুষ বহু বছর পরে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে উৎসবের মধ্য দিয়ে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। আমরা আশা করি, আল্লাহর রহমতে মানুষের ভালোবাসার ম্যান্ডেট নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে।
১ ঘণ্টা আগেমতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির নেতা কর্মীদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর সরকারের উদ্যোগে এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে