নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ভবনে এসি বিস্ফোরণের ঘটনায় সাততলা থেকে নিচে পড়ে আহত হওয়া এক কর্মচারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শওকত ওসমান নামের ওই কর্মচারী মারা যান। চমেক হাসপাতালে পুলিশের দায়িত্বরত এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শওকত ওসমান গণপূর্তের অধীনে হাসপাতালের আউটসোর্সিং কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি নগরের পতেঙ্গা থানার বিজয়নগর এলাকার বাসিন্দা। ছাদে বিস্ফোরণের ঘটনার সময় তিনি ছিটকে সাততলা থেকে নিচে পড়ে গিয়েছিলেন। এই ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন বাকি দুজন হলেন মো. মিশকাত ও মো. তানভীর। তাঁরাও আউটসোর্সিং কর্মচারী ছিলেন। তাঁদের সবার বয়স ২৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
আজ বেলা ১১টায় চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সাততলা ভবনের ছাদে এসির কাজ করার সময় বিকট শব্দে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হাসপাতালের কর্মচারী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এতে শওকত ছাদ থেকে ছিটকে পড়ে নিচে পড়ে যান। বাকি দুজন ছাদে দগ্ধ অবস্থায় পড়ে ছিলেন। পরে তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে শওকতকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। চার ঘণ্টা পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। দগ্ধ মিশকাত ও তানভীর হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছেন। তবে তাঁরা আশঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক বলেন, হাসপাতালের ছাদে সাততলায় কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণকক্ষে কাজ করছিলেন গণপূর্ত বিভাগের তিনজন এসি টেকনিশিয়ান। একপর্যায়ে এসির বিস্ফোরণ হলে তাঁরা দগ্ধ হন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ভবনে এসি বিস্ফোরণের ঘটনায় সাততলা থেকে নিচে পড়ে আহত হওয়া এক কর্মচারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শওকত ওসমান নামের ওই কর্মচারী মারা যান। চমেক হাসপাতালে পুলিশের দায়িত্বরত এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শওকত ওসমান গণপূর্তের অধীনে হাসপাতালের আউটসোর্সিং কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি নগরের পতেঙ্গা থানার বিজয়নগর এলাকার বাসিন্দা। ছাদে বিস্ফোরণের ঘটনার সময় তিনি ছিটকে সাততলা থেকে নিচে পড়ে গিয়েছিলেন। এই ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন বাকি দুজন হলেন মো. মিশকাত ও মো. তানভীর। তাঁরাও আউটসোর্সিং কর্মচারী ছিলেন। তাঁদের সবার বয়স ২৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
আজ বেলা ১১টায় চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সাততলা ভবনের ছাদে এসির কাজ করার সময় বিকট শব্দে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হাসপাতালের কর্মচারী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এতে শওকত ছাদ থেকে ছিটকে পড়ে নিচে পড়ে যান। বাকি দুজন ছাদে দগ্ধ অবস্থায় পড়ে ছিলেন। পরে তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে শওকতকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। চার ঘণ্টা পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। দগ্ধ মিশকাত ও তানভীর হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছেন। তবে তাঁরা আশঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক বলেন, হাসপাতালের ছাদে সাততলায় কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণকক্ষে কাজ করছিলেন গণপূর্ত বিভাগের তিনজন এসি টেকনিশিয়ান। একপর্যায়ে এসির বিস্ফোরণ হলে তাঁরা দগ্ধ হন।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৬ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৬ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৬ ঘণ্টা আগে