হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনায় পুরোনো বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন হোমনা-বাঞ্ছারামপুর সেতুর নিচে জনসাধারণের গোসলের ঘাটে ফেলা হচ্ছে বাজার ও বাসাবাড়ির ময়লা। এসব ময়লা-আবর্জনা গড়িয়ে নদীতে পড়ায় একদিকে যেমন দূষিত হচ্ছে পানি, অন্যদিকে নদীতে গোসল করতে আসা লোকজন আবর্জনার গন্ধে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর ঘাটের দুই পাশেই রয়েছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। এর মধ্যেই নদীতে নেমে গোসল করাসহ কাপড়চোপড় ধোয়ার কাজ করছেন অনেকে। পাশাপাশি রান্নার জন্য কলসি, বালতিতে করে এই পানি বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন।
নদীতে গোসল করতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. মোকবুল হোসেন জানান, বাজারের হোটেল ব্যবসায়ীরাসহ অন্য ব্যবসায়ীরা এখানে এনে ময়লা ফেলছেন। এ ছাড়া অনেকে বাসাবাড়ির ময়লাও এখানে ফেলে যায়। আর এতে করে দুর্গন্ধে ঘাটে গোসল করা অনেক কষ্টকর হচ্ছে। তার পরও কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় এসব ময়লা-আবর্জনার মধ্যেই গোসল সারতে হচ্ছে।
নদীতে গোসল করতে আসা ব্যবসায়ী হাসান মিয়া জানান, বাজারের অনেক ব্যবসায়ী এখানে এনে ময়লা-আবর্জনা ফেলে যান। নদীর পাড়ে ময়লা ফেলার কারণে এর দুর্গন্ধে নদীর পাশ দিয়ে হাঁটাচলা করা যাচ্ছে না। নাকমুখ চেপে ধরে হাঁটতে হচ্ছে নদীর পাড়ে।
নদীর ঘাট এলাকার বাসিন্দা মণিকার রানী সরকার (২৫) ও কাজল রানী ঘোষ (৫০) বলেন, ‘সবাই এখানে এসে ময়লা ফেলে যায়। আমরা নিষেধ করলেও শোনে না। এ ছাড়া অনেক লোকজন এসে দিনের বেলায় এখানে দাঁড়িয়ে প্রস্রাবও করে, আমরা মানা করলেও শুনছে না। আবার রাতের অন্ধকারে অনেকে এসে এখানে পায়খানাও করে যায়। সব মিলিয়ে নদীর ঘাটের এই ময়লা-আবর্জনায় আমরা আশপাশের লোকজন চরম দুর্ভোগে আছি।’ নদীর ঘাটে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হোমনা পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারের ও বাসাবাড়ির ময়লা ফেলার জন্য কাচারিকান্দিতে আমাদের নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা প্রতিদিনই বাজার ও বাসাবাড়ির ময়লা সংগ্রহ করে ময়লার স্তূপে ফেলছে।’
কুমিল্লার হোমনায় পুরোনো বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন হোমনা-বাঞ্ছারামপুর সেতুর নিচে জনসাধারণের গোসলের ঘাটে ফেলা হচ্ছে বাজার ও বাসাবাড়ির ময়লা। এসব ময়লা-আবর্জনা গড়িয়ে নদীতে পড়ায় একদিকে যেমন দূষিত হচ্ছে পানি, অন্যদিকে নদীতে গোসল করতে আসা লোকজন আবর্জনার গন্ধে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর ঘাটের দুই পাশেই রয়েছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। এর মধ্যেই নদীতে নেমে গোসল করাসহ কাপড়চোপড় ধোয়ার কাজ করছেন অনেকে। পাশাপাশি রান্নার জন্য কলসি, বালতিতে করে এই পানি বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন।
নদীতে গোসল করতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. মোকবুল হোসেন জানান, বাজারের হোটেল ব্যবসায়ীরাসহ অন্য ব্যবসায়ীরা এখানে এনে ময়লা ফেলছেন। এ ছাড়া অনেকে বাসাবাড়ির ময়লাও এখানে ফেলে যায়। আর এতে করে দুর্গন্ধে ঘাটে গোসল করা অনেক কষ্টকর হচ্ছে। তার পরও কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় এসব ময়লা-আবর্জনার মধ্যেই গোসল সারতে হচ্ছে।
নদীতে গোসল করতে আসা ব্যবসায়ী হাসান মিয়া জানান, বাজারের অনেক ব্যবসায়ী এখানে এনে ময়লা-আবর্জনা ফেলে যান। নদীর পাড়ে ময়লা ফেলার কারণে এর দুর্গন্ধে নদীর পাশ দিয়ে হাঁটাচলা করা যাচ্ছে না। নাকমুখ চেপে ধরে হাঁটতে হচ্ছে নদীর পাড়ে।
নদীর ঘাট এলাকার বাসিন্দা মণিকার রানী সরকার (২৫) ও কাজল রানী ঘোষ (৫০) বলেন, ‘সবাই এখানে এসে ময়লা ফেলে যায়। আমরা নিষেধ করলেও শোনে না। এ ছাড়া অনেক লোকজন এসে দিনের বেলায় এখানে দাঁড়িয়ে প্রস্রাবও করে, আমরা মানা করলেও শুনছে না। আবার রাতের অন্ধকারে অনেকে এসে এখানে পায়খানাও করে যায়। সব মিলিয়ে নদীর ঘাটের এই ময়লা-আবর্জনায় আমরা আশপাশের লোকজন চরম দুর্ভোগে আছি।’ নদীর ঘাটে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হোমনা পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারের ও বাসাবাড়ির ময়লা ফেলার জন্য কাচারিকান্দিতে আমাদের নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা প্রতিদিনই বাজার ও বাসাবাড়ির ময়লা সংগ্রহ করে ময়লার স্তূপে ফেলছে।’
প্রায় পাঁচ মাসেও সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়ন না হওয়ায় আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন সাভারের চামড়াশিল্প নগরীর শ্রমিকেরা। গেজেট প্রকাশের পরেও সেই অনুযায়ী মজুরি না পেয়ে কয়েক দফায় কর্মবিরতি, বিক্ষোভসহ বিভিন্ন আন্দোলন করেছেন শ্রমিকেরা। এতেও দাবি আদায় না হওয়ায় ওভারটাইমে (অতিরিক্ত সময়) কাজ না করার ঘোষণা
৭ মিনিট আগেপুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বাদানুবাদকে কেন্দ্র করে খুলনার রূপসায় আন্তজেলার ১১টি রুটে তিন ঘণ্টার জন্য বাস-মিনিবাস চলাচল বন্ধ থাকে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। পরে বাস-মিনিবাস মালিক–শ্রমিকদের সঙ্গে থানা–পুলিশের বৈঠক শেষে বাস চলাচল শুরু হয়।
১৬ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে সালিস চলাকালে সংঘর্ষে সাক্ষী মো. আবুল কালাম নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এ মামলায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে তৈছালা গ্রামে অভিযান চালিয়ে আসামি নুরুল আলম খোকনকে গ্রেপ্তার করা হয়। খোকন ওই এলাকার বাসিন্দা। এর আগে নিহত কালামের স্ত্রী রেখা বেগম বাদী হয়ে গত
৩৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জে আড়াইহাজার থানায় জিডি করতে গিয়ে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে থানার ওসির বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে টাকা গ্রহণের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তবে ভিডিওটি কবে ধারণকৃত তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত হোসেন একটি কাগজের
১ ঘণ্টা আগে