কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ানকে প্রধান করে এই কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটিতে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের একজন, জেলা পুলিশের একজন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) একজন, ফায়ার সার্ভিসের একজন ও গোয়েন্দার সংস্থার একজন করে প্রতিনিধি রাখা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত কমিটি আগামী তিন দিনের মধ্যে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন জমা দেবে। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার থেকে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে।’
এদিকে, আজ সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ, এপিবিএনসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। অবশ্যই এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা বলে দাবি করছেন সাধারণ রোহিঙ্গারা। ইতিমধ্যে রোহিঙ্গাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডে দুই হাজারের বেশি ঘর পুড়ে গেছে। এতে ১২ হাজার রোহিঙ্গা গৃহহীন হয়েছে। আজ সকাল থেকে তাদের পুনর্বাসনের কাজ শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম আশ্রয়হীন রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী ঘর তৈরি করবে। জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা ডব্লিউএফপি রোহিঙ্গাদের জরুরি খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ চলছে। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো ঘটনা নেই। এ ঘটনা নাশকতা কিনা তা তদন্তে ওঠে আসবে। ঘটনাস্থল থেকে এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করা হয়েছে। তাকে পুলিশ হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ, এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ উখিয়া ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০ হাজার ঘর ও স্থাপনা পুড়ে গিয়েছিল। এ ঘটনায় ছয় শিশুসহ ১৫ জনের মৃত্যু এবং পাঁচ শতাধিক আহত হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ানকে প্রধান করে এই কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটিতে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের একজন, জেলা পুলিশের একজন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) একজন, ফায়ার সার্ভিসের একজন ও গোয়েন্দার সংস্থার একজন করে প্রতিনিধি রাখা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত কমিটি আগামী তিন দিনের মধ্যে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন জমা দেবে। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার থেকে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে।’
এদিকে, আজ সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ, এপিবিএনসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। অবশ্যই এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা বলে দাবি করছেন সাধারণ রোহিঙ্গারা। ইতিমধ্যে রোহিঙ্গাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডে দুই হাজারের বেশি ঘর পুড়ে গেছে। এতে ১২ হাজার রোহিঙ্গা গৃহহীন হয়েছে। আজ সকাল থেকে তাদের পুনর্বাসনের কাজ শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম আশ্রয়হীন রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী ঘর তৈরি করবে। জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা ডব্লিউএফপি রোহিঙ্গাদের জরুরি খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ চলছে। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো ঘটনা নেই। এ ঘটনা নাশকতা কিনা তা তদন্তে ওঠে আসবে। ঘটনাস্থল থেকে এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করা হয়েছে। তাকে পুলিশ হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ, এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ উখিয়া ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০ হাজার ঘর ও স্থাপনা পুড়ে গিয়েছিল। এ ঘটনায় ছয় শিশুসহ ১৫ জনের মৃত্যু এবং পাঁচ শতাধিক আহত হয়।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে