কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের তৃতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার উত্তরসহ প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ১৩ মার্চ ওই শিক্ষাবর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ বুধবার গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান মাহমুদুল হাসান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রক্টর, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর ও বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে বিষয়টি জানিয়ে একটি অপরিচিত ঠিকানা থেকে ই–মেইল করা হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৫ ব্যাচের সেমিস্টার পরীক্ষা চলছে। এই সেমিস্টারের প্রতিটি কোর্সের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। শুধু এই কোর্স না, প্রতিটি কোর্সের পরীক্ষারই প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে।
বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী এম আনিছুল ইসলাম এক নারী শিক্ষার্থীকে এগুলো দিয়েছেন। এতে বিগত পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরসংবলিত কিছু পিডিএফ সংযোজন করা হয়। পাশাপাশি কয়েকটি পিডিএফের মেটাডেটা উল্লেখ করা হয়েছে।
মেটাডেটা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শিক্ষক কর্তৃক সরবরাহ করা পিডিএফ ফাইল তৈরির ডিভাইস ও তারিখ উল্লেখ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক কাজী এম আনিছুল ইসলামের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিয়ে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আমরা উদ্ভূত পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় পরীক্ষা স্থগিত করেছি। তবে বিষয়টি যেহেতু অপরিচিত মেইল থেকে আসা, তাই সরাসরি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না। যদি শিক্ষার্থীরা লিখিত অভিযোগ না দেয়।’
পরীক্ষা কমিটির সভাপতি প্রভাষক জাকিয়া জাহান মুক্তা বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব। অভিযোগটি ভিত্তিহীন নাকি সত্য, তা তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।’ পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর আমরা শিক্ষকেরা মিলে এই ব্যাচের পরীক্ষা আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ নূরুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়ে এ–সংক্রান্ত একটি মেইল পেয়েছি। আমরা ওই বিভাগের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। আগে বিভাগের একাডেমিক কমিটি বিষয়টি দেখবে, তারপর এ বিষয়ে তদন্ত করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, ‘আমাদের কাছে এখনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। বিভাগ বা শিক্ষার্থীরা লিখিত অভিযোগ দিলে সেই অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেব।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের তৃতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার উত্তরসহ প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ১৩ মার্চ ওই শিক্ষাবর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ বুধবার গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান মাহমুদুল হাসান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রক্টর, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর ও বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে বিষয়টি জানিয়ে একটি অপরিচিত ঠিকানা থেকে ই–মেইল করা হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৫ ব্যাচের সেমিস্টার পরীক্ষা চলছে। এই সেমিস্টারের প্রতিটি কোর্সের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। শুধু এই কোর্স না, প্রতিটি কোর্সের পরীক্ষারই প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে।
বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী এম আনিছুল ইসলাম এক নারী শিক্ষার্থীকে এগুলো দিয়েছেন। এতে বিগত পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরসংবলিত কিছু পিডিএফ সংযোজন করা হয়। পাশাপাশি কয়েকটি পিডিএফের মেটাডেটা উল্লেখ করা হয়েছে।
মেটাডেটা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শিক্ষক কর্তৃক সরবরাহ করা পিডিএফ ফাইল তৈরির ডিভাইস ও তারিখ উল্লেখ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক কাজী এম আনিছুল ইসলামের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিয়ে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আমরা উদ্ভূত পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় পরীক্ষা স্থগিত করেছি। তবে বিষয়টি যেহেতু অপরিচিত মেইল থেকে আসা, তাই সরাসরি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না। যদি শিক্ষার্থীরা লিখিত অভিযোগ না দেয়।’
পরীক্ষা কমিটির সভাপতি প্রভাষক জাকিয়া জাহান মুক্তা বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব। অভিযোগটি ভিত্তিহীন নাকি সত্য, তা তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।’ পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর আমরা শিক্ষকেরা মিলে এই ব্যাচের পরীক্ষা আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ নূরুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়ে এ–সংক্রান্ত একটি মেইল পেয়েছি। আমরা ওই বিভাগের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। আগে বিভাগের একাডেমিক কমিটি বিষয়টি দেখবে, তারপর এ বিষয়ে তদন্ত করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, ‘আমাদের কাছে এখনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। বিভাগ বা শিক্ষার্থীরা লিখিত অভিযোগ দিলে সেই অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেব।’
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
১৩ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
১৮ মিনিট আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও কর্মচারী সংকটে ব্যাহত হচ্ছে নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা, অপারেশন (অস্ত্রোপচার), পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম। জানা গেছে, হাসপাতালটিতে পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি ও অবকাঠামো থাকলেও জনবলের অভাবে বন্ধ রয়েছে সিজার, অ্যাপেন্ডিসাইটিসসহ জরুরি অস্ত্রোপচার।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ব্যস্ততম ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকাটি এখন কার্যত একটি অবৈধ বাজারে পরিণত হয়েছে। মহাসড়কের পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক ভ্রাম্যমাণ দোকান। এসব দোকানে প্রতিনিয়ত চলছে ফলমূল ও কাঁচামাল বিক্রি। এতে জনসাধারণ ও যানবাহনের চলাচলে সৃষ্টি হয়েছে চরম দুর্ভোগ।
২৩ মিনিট আগে