আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
বায়ান্নর ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মিয়া আব্দুল মতিন ভূঁইয়া মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মিয়া আব্দুল মতিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাঁর বড় ছেলে আব্দুল বাতেন ভূঁইয়া।
মারা যাওয়ার সময় মিয়া আব্দুল মতিন ভূঁইয়ার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও পাঁচ মেয়েসহ আত্মীয়-স্বজন ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মিয়া আব্দুল মতিনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী টনকী গ্রামে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার জন্য আটজনের মিছিলে নেতৃত্ব দেন মিয়া আব্দুল মতিন। তখন তিনি আখাউড়ার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। মিছিলটি আখাউড়া উপজেলার মোগড়া বাজার ও গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা প্রদক্ষিণ করে। পরে তাঁদের এই আন্দোলন গণবিক্ষোভে রূপ নেয়।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার এই খবর পৌঁছে যায় তৎকালীন মুসলিম লীগ সরকারের কাছে। এ জন্য ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মিয়া আব্দুল মতিনকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই মাস কারাবরণ শেষে জেল থেকে তিনি ছাড়া পান।
১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষাসৈনিক মিয়া মতিনসহ আরও কয়েকজনকে ঢাকায় ডেকে পাঠান এবং সাহসিকতার জন্য উপহার দেন।
বায়ান্নর ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মিয়া আব্দুল মতিন ভূঁইয়া মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মিয়া আব্দুল মতিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাঁর বড় ছেলে আব্দুল বাতেন ভূঁইয়া।
মারা যাওয়ার সময় মিয়া আব্দুল মতিন ভূঁইয়ার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও পাঁচ মেয়েসহ আত্মীয়-স্বজন ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মিয়া আব্দুল মতিনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী টনকী গ্রামে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার জন্য আটজনের মিছিলে নেতৃত্ব দেন মিয়া আব্দুল মতিন। তখন তিনি আখাউড়ার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। মিছিলটি আখাউড়া উপজেলার মোগড়া বাজার ও গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা প্রদক্ষিণ করে। পরে তাঁদের এই আন্দোলন গণবিক্ষোভে রূপ নেয়।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার এই খবর পৌঁছে যায় তৎকালীন মুসলিম লীগ সরকারের কাছে। এ জন্য ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মিয়া আব্দুল মতিনকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই মাস কারাবরণ শেষে জেল থেকে তিনি ছাড়া পান।
১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষাসৈনিক মিয়া মতিনসহ আরও কয়েকজনকে ঢাকায় ডেকে পাঠান এবং সাহসিকতার জন্য উপহার দেন।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
১২ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩৮ মিনিট আগে