ফেনী প্রতিনিধি
আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ আমরা একসঙ্গে বসবাস করছি। তারা তাদের ধর্ম পালন করছে। কিন্তু মানুষ হিসেবে তাদেরও দুর্ভোগ-দুর্যোগ ও কষ্টে আমরা পাশে রয়েছি। ইসলাম আমাদের সে কথাই বলে। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করব। কোনো প্রকার ভেদাভেদ করা যাবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ফেনীর ফুলগাজীতে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক লাখ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করার সময় মাওলানা আহমাদুল্লাহ এ কথা বলেন।
শায়খ আহমাদুল্লাহ আরও বলেন, ‘এখানে বন্যার্তদের জন্য প্রথমে শুকনো খাবার, পরে চাল-ডালসহ ১৭ কেজির নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল। আজ আমরা ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছি। এটি এখানেই শেষ নয়, আরও চলতে থাকবে।’
আস–সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘বন্যা চলে গেলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন কোথাও যায়নি। আমরা বন্যাকবলিত হয়ে যারা কষ্টে আছে, প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ত্রাণের চাল পৌঁছাব। ভবিষ্যতে আমরা আপনাদের পাশে আরও বেশি থাকব ইনশা আল্লাহ।’
ত্রাণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন শুরু হবে উল্লেখ করে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে। বন্যায় যারা ঘরহারা হয়েছেন, ঘর মেরামতের জন্য টিন ও নগদ অর্থসহায়তা দেওয়া হবে। যারা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, কিন্তু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া বন্যায় যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের পরিবারকে স্থায়ী একটি ইনকামের বন্দোবস্ত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় ফুলগাজী সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় ও পরশুরামের সুবার বাজার ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। একই সময়ে সহায়তার অংশ হিসেবে রকমারি ডটকমের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সোহাগের পক্ষ থেকে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের বৈদ্যুতিক সমস্যা নিরসনে সোলার দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, বন্যা শুরুর পর থেকে ফেনীর বিভিন্ন এলাকায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৪২ হাজার ২৫৫টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার, চাল-ডালসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ আমরা একসঙ্গে বসবাস করছি। তারা তাদের ধর্ম পালন করছে। কিন্তু মানুষ হিসেবে তাদেরও দুর্ভোগ-দুর্যোগ ও কষ্টে আমরা পাশে রয়েছি। ইসলাম আমাদের সে কথাই বলে। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করব। কোনো প্রকার ভেদাভেদ করা যাবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ফেনীর ফুলগাজীতে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক লাখ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করার সময় মাওলানা আহমাদুল্লাহ এ কথা বলেন।
শায়খ আহমাদুল্লাহ আরও বলেন, ‘এখানে বন্যার্তদের জন্য প্রথমে শুকনো খাবার, পরে চাল-ডালসহ ১৭ কেজির নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল। আজ আমরা ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছি। এটি এখানেই শেষ নয়, আরও চলতে থাকবে।’
আস–সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘বন্যা চলে গেলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন কোথাও যায়নি। আমরা বন্যাকবলিত হয়ে যারা কষ্টে আছে, প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ত্রাণের চাল পৌঁছাব। ভবিষ্যতে আমরা আপনাদের পাশে আরও বেশি থাকব ইনশা আল্লাহ।’
ত্রাণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন শুরু হবে উল্লেখ করে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে। বন্যায় যারা ঘরহারা হয়েছেন, ঘর মেরামতের জন্য টিন ও নগদ অর্থসহায়তা দেওয়া হবে। যারা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, কিন্তু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া বন্যায় যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের পরিবারকে স্থায়ী একটি ইনকামের বন্দোবস্ত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় ফুলগাজী সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় ও পরশুরামের সুবার বাজার ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। একই সময়ে সহায়তার অংশ হিসেবে রকমারি ডটকমের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সোহাগের পক্ষ থেকে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের বৈদ্যুতিক সমস্যা নিরসনে সোলার দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, বন্যা শুরুর পর থেকে ফেনীর বিভিন্ন এলাকায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৪২ হাজার ২৫৫টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার, চাল-ডালসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
ঢাকার ডেমরা ও নারায়ণগঞ্জের তারাবর সংযোগকারী সুলতানা কামাল সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সেতুর গুরুত্বপূর্ণ অংশের কয়েকটি এক্সপানশন জয়েন্টের রাবার পুরোপুরি উঠে গেছে। এ ছাড়া জয়েন্ট ধরে রাখার চাপযুক্ত কংক্রিট ঢালাই নষ্ট হয়ে ইট-পাথর-বালু বের হয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুর বিভিন্ন
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড়-টিলা কাটা নিষিদ্ধ। পানির উৎস জলাধার-পুকুর ভরাটও নিষিদ্ধ। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হারুয়ালছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী দুই নিষেধাজ্ঞাই অমান্য করছেন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন সম্প্রসারণের জন্য পুকুর ভরাট করছেন তিনি। আর সে কাজ করতে মাটির জোগান আসছে পাহাড় কেটে।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে কাপাসগোলায় উন্মুক্ত নালায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কোনো গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে কার্যালয় দুটির বিষয়ে তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৬ ঘণ্টা আগেউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের স্বাস্থ্য খাতের সংকট যেন কাটছেই না। হস্তান্তরের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রয়োজনীয় জনবল ও জিনিসপত্রের অভাবে সেবা চালু হয়নি পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার নতুন বহুতল ভবনে। শূন্য ভবনে জমছে ধুলাবালু।
৭ ঘণ্টা আগে