প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়িতে ১০ বছরেও চালু হয়নি তিনটি ছাত্রাবাস। ২০১১ সালে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুবিধার্থে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বিতীয় পর্যায়ের (পিডিইপি-২) আওতায় ৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় তিনটি ছাত্রাবাসটি নির্মাণ করে সরকার। দীর্ঘ দিনেও ছাত্রাবাসগুলো চালু না হওয়ায় আবাসিক সুবিধা না পেয়ে অনেক শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়েছে। ছাত্রাবাসগুলো ব্যবহারের আগেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। নষ্ট হচ্ছে ছাত্রাবাসগুলোর অবকাঠামো।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি ও পানছড়ি উপজেলায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ছাত্রাবাস নির্মাণ করে সরকার। ছাত্রাবাসটিতে প্রতি তলায় চারটি করে মোট ১২টি কক্ষ রয়েছে। ভবনটির ডানপাশে ছাত্র ও বাম পাশে ছাত্রীদের আবাসিক হোস্টেল হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। গত আট বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় ভবনের রং বিবর্ণ হয়ে গেছে। ছাত্রাবাসের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি নষ্ট হয়ে গেছে। ভেঙে গেছে ভবনে রাখা চেয়ার টেবিল। অনেক রুম ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নষ্ট হচ্ছে যাচ্ছে ছাত্রাবাসের ছাদে লাগানো লাখ টাকার সোলার প্যানেল। ছাত্রাবাসের শৌচাগার পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে।
রাজবাড়ি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানান, পাহাড়ি এলাকার অনেক শিক্ষার্থীর দুর্গম এলাকার। এসব শিক্ষার্থীরা নিজ বাড়ি থেকে দূরত্বের কারণে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করতে পারে না। অনেকের মাঝপথেই পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। আবার অনেকে উপজেলা এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে থাকে। ছাত্রাবাসগুলো চালু হলে দুর্গম এলাকার শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি অনেকটা লাঘব হতো। ছাত্রাবাসটি চালু না হওয়া দুঃখজনক। এতে দুর্গম পাহাড়ি এলাকার শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দ্রুত ছাত্রাবাসটি চালু হলে অনেক শিক্ষার্থী আবাসিক সুবিধা পাবে। এতে তাঁদের প্রাথমিক শিক্ষার পথ সুগম হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা মেহের ইয়াসমিন বলেন, স্থাপনা নির্মাণের পরও তা চালু না হওয়া শিক্ষার্থীরা আবাসিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে দুর্গম এলাকার শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে। ছাত্রাবাসগুলোর চালুর জন্য মন্ত্রণালয়কে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় আবাসিক ভবন ও সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে ছাত্রাবাসগুলো খোলার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু জানান, জনবল নিয়োগ দিতে না পারায় ছাত্রাবাসগুলো চালু করা যাচ্ছে না। এই নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পার্বত্য জেলা পরিষদের মাধ্যমে চিঠি দেওয়া হলেও এ বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত আসেনি। ৩টি আবাসিক ছাত্রাবাস দ্রুত চালু করা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়িতে ১০ বছরেও চালু হয়নি তিনটি ছাত্রাবাস। ২০১১ সালে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুবিধার্থে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বিতীয় পর্যায়ের (পিডিইপি-২) আওতায় ৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় তিনটি ছাত্রাবাসটি নির্মাণ করে সরকার। দীর্ঘ দিনেও ছাত্রাবাসগুলো চালু না হওয়ায় আবাসিক সুবিধা না পেয়ে অনেক শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়েছে। ছাত্রাবাসগুলো ব্যবহারের আগেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। নষ্ট হচ্ছে ছাত্রাবাসগুলোর অবকাঠামো।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি ও পানছড়ি উপজেলায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ছাত্রাবাস নির্মাণ করে সরকার। ছাত্রাবাসটিতে প্রতি তলায় চারটি করে মোট ১২টি কক্ষ রয়েছে। ভবনটির ডানপাশে ছাত্র ও বাম পাশে ছাত্রীদের আবাসিক হোস্টেল হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। গত আট বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় ভবনের রং বিবর্ণ হয়ে গেছে। ছাত্রাবাসের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি নষ্ট হয়ে গেছে। ভেঙে গেছে ভবনে রাখা চেয়ার টেবিল। অনেক রুম ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নষ্ট হচ্ছে যাচ্ছে ছাত্রাবাসের ছাদে লাগানো লাখ টাকার সোলার প্যানেল। ছাত্রাবাসের শৌচাগার পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে।
রাজবাড়ি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানান, পাহাড়ি এলাকার অনেক শিক্ষার্থীর দুর্গম এলাকার। এসব শিক্ষার্থীরা নিজ বাড়ি থেকে দূরত্বের কারণে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করতে পারে না। অনেকের মাঝপথেই পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। আবার অনেকে উপজেলা এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে থাকে। ছাত্রাবাসগুলো চালু হলে দুর্গম এলাকার শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি অনেকটা লাঘব হতো। ছাত্রাবাসটি চালু না হওয়া দুঃখজনক। এতে দুর্গম পাহাড়ি এলাকার শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দ্রুত ছাত্রাবাসটি চালু হলে অনেক শিক্ষার্থী আবাসিক সুবিধা পাবে। এতে তাঁদের প্রাথমিক শিক্ষার পথ সুগম হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা মেহের ইয়াসমিন বলেন, স্থাপনা নির্মাণের পরও তা চালু না হওয়া শিক্ষার্থীরা আবাসিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে দুর্গম এলাকার শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে। ছাত্রাবাসগুলোর চালুর জন্য মন্ত্রণালয়কে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় আবাসিক ভবন ও সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে ছাত্রাবাসগুলো খোলার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু জানান, জনবল নিয়োগ দিতে না পারায় ছাত্রাবাসগুলো চালু করা যাচ্ছে না। এই নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পার্বত্য জেলা পরিষদের মাধ্যমে চিঠি দেওয়া হলেও এ বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত আসেনি। ৩টি আবাসিক ছাত্রাবাস দ্রুত চালু করা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
৬ মিনিট আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
৩৭ মিনিট আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
১ ঘণ্টা আগে