মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে পানি সংকটে ব্যাহত হচ্ছে আউশ চাষ। তীব্র খরায় ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে জমি। আবাদযোগ্য ৪ হাজার ২২৪ হেক্টর জমির মধ্যে গত বছর মাত্র ৭০ হেক্টর জমিতে আউশ চাষ হয়। কিন্তু চলতি বছরে পানি না থাকায় কোনো জমিতেই আউশ চাষ হয়নি। এমন অবস্থায় আউশ চাষ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, আউশ উৎপাদনের মৌসুম ১৫ মার্চ থেকে ১৫ জুন। কিন্তু এ বছর মার্চ, এপ্রিল ও মে’র ১৫ তারিখ পর্যন্ত খরায় জমি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। ফলে সেচ সুবিধা না পাওয়ায় এখানকার ৯০ শতাংশ প্রান্তিক কৃষক বীজতলায় চারা উৎপাদন করতে পারেনি। ফলে আউশ চাষ এখনো শূন্যের কোঠায়।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৯৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান কাটা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আউশ চাষযোগ্য ৭০ হেক্টর জমির কোথাও আউশের আবাদ এখন পর্যাপ্ত হয়নি। হাতেগোনা কয়েকজন কৃষক বীজতলায় চারা উৎপাদন করলেও খরায় কেউ জমিতে লাঙল বা ট্রাক্টরের আঁচর লাগাতে পারেনি। এতে বীজতলায় চারা উৎপাদন কারীরা বিপাকে পড়েছেন। একদিকে চারার বয়স বেড়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে আউশের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে।
গত শুক্রবার তিনটহরী, বড়বিলের উত্তর পাড়া, ধর্মঘর, গচ্ছাবিল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, গত বছর যেসব জমিতে আউশ চাষ হয়েছিল। সেগুলো পানি বা বৃষ্টির অভাবে এখনো খালি।
পান্না বিলের কৃষক সুজন দাশ বলেন, ‘অনেক আশা নিয়ে ছড়া থেকে কলসি দিয়ে পানি তুলে বীজতলায় চারা উৎপাদন করছিলাম। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়া ও ছড়াতে পানি কমে যাওয়ায় সেচের কোনো সুযোগ না নেই। তাই বৃষ্টির অপেক্ষায় প্রহর গুনছি।’
সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. এমরান হোসেন বলেন, একসত্যা ব্লকের পান্না বিলসহ বিভিন্ন এলাকার কয়েকজন কৃষক আউশের চারা উৎপাদন করলেও পানির অভাবে এখনো জমিতে হাল দিতে পারেনি। চারার বয়স বেড়ে যাওয়ায় রোপণের অনুপযোগী হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মহি উদ্দীন আহম্মদ বলেন, পানির অভাবে ৯০ ভাগ কৃষক চারা উৎপাদন করতে পারেনি। যারা কাঁধে পানি তুলে বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপাদন করেছেন তাঁরাও এখন জমিতে হাল দিতে পারেননি। এতে চারা রোপণ সম্ভব হয়নি।
আউশ মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ সময় পেরিয়ে গেছে। যথা সময়ে বৃষ্টি বা সেচ সুবিধা না পাওয়ায় প্রান্তিক কৃষকের ৯০ শতাংশ কেউই চারা রোপণ করতে পারেনি। যুক্ত করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে পানি সংকটে ব্যাহত হচ্ছে আউশ চাষ। তীব্র খরায় ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে জমি। আবাদযোগ্য ৪ হাজার ২২৪ হেক্টর জমির মধ্যে গত বছর মাত্র ৭০ হেক্টর জমিতে আউশ চাষ হয়। কিন্তু চলতি বছরে পানি না থাকায় কোনো জমিতেই আউশ চাষ হয়নি। এমন অবস্থায় আউশ চাষ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, আউশ উৎপাদনের মৌসুম ১৫ মার্চ থেকে ১৫ জুন। কিন্তু এ বছর মার্চ, এপ্রিল ও মে’র ১৫ তারিখ পর্যন্ত খরায় জমি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। ফলে সেচ সুবিধা না পাওয়ায় এখানকার ৯০ শতাংশ প্রান্তিক কৃষক বীজতলায় চারা উৎপাদন করতে পারেনি। ফলে আউশ চাষ এখনো শূন্যের কোঠায়।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৯৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান কাটা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আউশ চাষযোগ্য ৭০ হেক্টর জমির কোথাও আউশের আবাদ এখন পর্যাপ্ত হয়নি। হাতেগোনা কয়েকজন কৃষক বীজতলায় চারা উৎপাদন করলেও খরায় কেউ জমিতে লাঙল বা ট্রাক্টরের আঁচর লাগাতে পারেনি। এতে বীজতলায় চারা উৎপাদন কারীরা বিপাকে পড়েছেন। একদিকে চারার বয়স বেড়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে আউশের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে।
গত শুক্রবার তিনটহরী, বড়বিলের উত্তর পাড়া, ধর্মঘর, গচ্ছাবিল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, গত বছর যেসব জমিতে আউশ চাষ হয়েছিল। সেগুলো পানি বা বৃষ্টির অভাবে এখনো খালি।
পান্না বিলের কৃষক সুজন দাশ বলেন, ‘অনেক আশা নিয়ে ছড়া থেকে কলসি দিয়ে পানি তুলে বীজতলায় চারা উৎপাদন করছিলাম। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়া ও ছড়াতে পানি কমে যাওয়ায় সেচের কোনো সুযোগ না নেই। তাই বৃষ্টির অপেক্ষায় প্রহর গুনছি।’
সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. এমরান হোসেন বলেন, একসত্যা ব্লকের পান্না বিলসহ বিভিন্ন এলাকার কয়েকজন কৃষক আউশের চারা উৎপাদন করলেও পানির অভাবে এখনো জমিতে হাল দিতে পারেনি। চারার বয়স বেড়ে যাওয়ায় রোপণের অনুপযোগী হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মহি উদ্দীন আহম্মদ বলেন, পানির অভাবে ৯০ ভাগ কৃষক চারা উৎপাদন করতে পারেনি। যারা কাঁধে পানি তুলে বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপাদন করেছেন তাঁরাও এখন জমিতে হাল দিতে পারেননি। এতে চারা রোপণ সম্ভব হয়নি।
আউশ মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ সময় পেরিয়ে গেছে। যথা সময়ে বৃষ্টি বা সেচ সুবিধা না পাওয়ায় প্রান্তিক কৃষকের ৯০ শতাংশ কেউই চারা রোপণ করতে পারেনি। যুক্ত করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের যাত্রীদের যানবাহনে ওঠানামার সুবিধার্থে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে নির্মাণ করা ১২টি যাত্রীছাউনি বেহাল হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ ছাউনির ধাতব কাঠামো খুলে নেওয়া হয়েছে। কোনো কোনোটিতে চলছে ইট-বালুর ব্যবসা। কোথাও আবার মাইক্রোস্ট্যান্ড ও দোকান বানানো হয়েছে। সরেজমিনে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা ও ইছামতী নদী সংযুক্ত কান্তাবতী নদীর মাঝে বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বন্ধ করে মাটি কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, রাজনৈতিক পরিচয়ে স্থানীয় একটি চক্র অবৈধভাবে নদীর মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শহরের আধুনিক পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থার জন্য ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রথম প্রকল্পটি সাত বছর পার করেও এখনো অসম্পূর্ণ। মাত্র ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে দুই দফা সময় বাড়ানো হলেও এবার নতুন সংকটে পড়েছে প্রকল্পটি। দীর্ঘ পাঁচ মাসের পাওনা পরিশোধ না করায় গতকাল মঙ্গলবার থেকে প্রকল্পের পাইপ বসানোর...
৩ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় একটি বটগাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে মশ্যমপুর দর্গাতলা মাঠ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কাটা গাছের ডাল ও গুঁড়ি এখনো মাঠে পড়ে রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে