রাঙামাটি প্রতিনিধি
পর্যটনকেন্দ্র ও সীমান্ত সড়ক নির্মাণের নামে বিভিন্ন গ্রামের বসতি উচ্ছেদের জন্য সেনাবাহিনী থেকে নির্দেশনা দেওয়ার প্রতিবাদে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের দাবিতে রাঙামাটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় অজিত কুমার চাকমার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পূণ্যরানী চাকমা, মদন বিকাশ চাকমা, জিকো চাকমা, ইনটুমনি তালুকদার, উলিচিং মারমা প্রমুখ। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন জেলার জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনী সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে গ্রামের পর গ্রাম উচ্ছেদ করছে। নতুন করে জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ির গাছবান পাড়া, থুম পাড়া মানুষকে গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে সেনাবাহিনী। শত বছরের সৃজিত বাগান-বাগিচা, ধানখেত ধ্বংস করে দিচ্ছে, কিন্তু কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে না। এসব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী এখন প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। গ্রাম উচ্ছেদ করে নতুন নতুন নাম দেওয়া হচ্ছে। এখন এসব এলাকার মানুষের জুম চাষ করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই অবস্থায় উদ্বাস্তু মানুষের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, সীমান্ত সড়ক হচ্ছে এতে স্থানীয়দের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু এই সড়ক নির্মাণ করায় যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাঁদের পুনর্বাসনের কোনো উদ্যোগ নেই। জোর করে সড়ক ও পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করছে সেনাবাহিনী। স্মারকলিপিতে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাহার, জুমচাষে বাধা না দেওয়া, পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ এবং বাগান-বাগিচা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয়।
পর্যটনকেন্দ্র ও সীমান্ত সড়ক নির্মাণের নামে বিভিন্ন গ্রামের বসতি উচ্ছেদের জন্য সেনাবাহিনী থেকে নির্দেশনা দেওয়ার প্রতিবাদে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের দাবিতে রাঙামাটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় অজিত কুমার চাকমার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পূণ্যরানী চাকমা, মদন বিকাশ চাকমা, জিকো চাকমা, ইনটুমনি তালুকদার, উলিচিং মারমা প্রমুখ। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন জেলার জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনী সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে গ্রামের পর গ্রাম উচ্ছেদ করছে। নতুন করে জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ির গাছবান পাড়া, থুম পাড়া মানুষকে গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে সেনাবাহিনী। শত বছরের সৃজিত বাগান-বাগিচা, ধানখেত ধ্বংস করে দিচ্ছে, কিন্তু কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে না। এসব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী এখন প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। গ্রাম উচ্ছেদ করে নতুন নতুন নাম দেওয়া হচ্ছে। এখন এসব এলাকার মানুষের জুম চাষ করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই অবস্থায় উদ্বাস্তু মানুষের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, সীমান্ত সড়ক হচ্ছে এতে স্থানীয়দের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু এই সড়ক নির্মাণ করায় যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাঁদের পুনর্বাসনের কোনো উদ্যোগ নেই। জোর করে সড়ক ও পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করছে সেনাবাহিনী। স্মারকলিপিতে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাহার, জুমচাষে বাধা না দেওয়া, পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ এবং বাগান-বাগিচা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয়।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৯ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে