লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পৌরসভার জেবি রোড, বাঞ্ছানগর, সমসেরাবাদ, কলেজ রোড ও মিয়া আবু তাহের সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটুপানি জমে থাকায় দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছে পৌরবাসী। গত শনিবার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত জেলায় বৃষ্টি অব্যাহত থাকে।
গতকাল রোববার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে ১৩৮ মিলিমিটার। টানা বৃষ্টির কারণে নিম্ম আয়ের মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে। এ ছাড়া বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন জেলা কৃষি বিভাগ। পাশাপাশি মেঘনার পানি বৃদ্ধি ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল হয়ে পানি লোকালয়ে ঢুকতে শুরু করেছে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা গেছে, টানা বৃষ্টিতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পৌরবাসী। সামান্য বৃষ্টি হলে বাসাবাড়ি ও সড়কে হাঁটুপানি জমে যায়। সঠিকভাবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করা এবং খালগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধানের দাবি করেন নাগরিকেরা।
পৌরসভার বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা মিলন হোসেন ও বেলাল হোসেন বলেন, গত দুই দিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে বাসাবাড়িতে হাঁটুপানি জমেছে। রান্নাবান্নাসহ সব কাজ বন্ধ। তবে ড্রেন দিয়ে পানি না যাওয়ায় এই সমস্যা হচ্ছে। অনেক দুর্ভোগে আছি। কয়েক দিন আগেও ১০ দিন পানিবন্দী ছিলাম। কেউ কোনো খবর রাখে না।
পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন জলাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যেসব জায়গায় পানি জমেছে বা ড্রেন দিয়ে পানি নামতে সমস্যা হচ্ছে। ওই সব স্থানে ড্রেন পরিষ্কার করে দ্রুত সময়ে পানি সরানোর কাজ চলছে।’
আরও কয়েক দিন মেঘনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ-উজ-জামান। পাশাপাশি রামগতি আবহাওয়া সতর্কীকরণ কার্যালয়ের কর্মকর্তা মো. সৌরভ হোসেন বলেন, ‘টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো হালকা, কখনো মাঝারি আবার কখনো মুষলধারে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। রোববার বৃষ্টির পরিমাণ রেকর্ড করা হয়েছে ১৩৮ মিলিমিটার।’
লক্ষ্মীপুরে দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পৌরসভার জেবি রোড, বাঞ্ছানগর, সমসেরাবাদ, কলেজ রোড ও মিয়া আবু তাহের সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটুপানি জমে থাকায় দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছে পৌরবাসী। গত শনিবার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত জেলায় বৃষ্টি অব্যাহত থাকে।
গতকাল রোববার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে ১৩৮ মিলিমিটার। টানা বৃষ্টির কারণে নিম্ম আয়ের মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে। এ ছাড়া বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন জেলা কৃষি বিভাগ। পাশাপাশি মেঘনার পানি বৃদ্ধি ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল হয়ে পানি লোকালয়ে ঢুকতে শুরু করেছে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা গেছে, টানা বৃষ্টিতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পৌরবাসী। সামান্য বৃষ্টি হলে বাসাবাড়ি ও সড়কে হাঁটুপানি জমে যায়। সঠিকভাবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করা এবং খালগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধানের দাবি করেন নাগরিকেরা।
পৌরসভার বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা মিলন হোসেন ও বেলাল হোসেন বলেন, গত দুই দিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে বাসাবাড়িতে হাঁটুপানি জমেছে। রান্নাবান্নাসহ সব কাজ বন্ধ। তবে ড্রেন দিয়ে পানি না যাওয়ায় এই সমস্যা হচ্ছে। অনেক দুর্ভোগে আছি। কয়েক দিন আগেও ১০ দিন পানিবন্দী ছিলাম। কেউ কোনো খবর রাখে না।
পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন জলাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যেসব জায়গায় পানি জমেছে বা ড্রেন দিয়ে পানি নামতে সমস্যা হচ্ছে। ওই সব স্থানে ড্রেন পরিষ্কার করে দ্রুত সময়ে পানি সরানোর কাজ চলছে।’
আরও কয়েক দিন মেঘনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ-উজ-জামান। পাশাপাশি রামগতি আবহাওয়া সতর্কীকরণ কার্যালয়ের কর্মকর্তা মো. সৌরভ হোসেন বলেন, ‘টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো হালকা, কখনো মাঝারি আবার কখনো মুষলধারে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। রোববার বৃষ্টির পরিমাণ রেকর্ড করা হয়েছে ১৩৮ মিলিমিটার।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে