ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
কলাবুনিয়াপাড়া থেকে মাত্র ১ কিলোমিটারের মতো দূরে নদীর ওপারে রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা আলোকিত হচ্ছে। অথচ কলাবুনিয়াপাড়াবাসী বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে।
কাপ্তাই উপজেলার ৩ নম্বর চিৎমরম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থান কলাবুনিয়া মারমাপাড়ার। কর্ণফুলী বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র এলাকার বাঁ পাশে অবস্থিত এই গ্রাম। গ্রামটির এক পাশে কর্ণফুলী নদী, অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। অনিন্দ্যসুন্দর এই গ্রামে প্রায় ৩৫টি মারমা পরিবারের বসবাস। কিন্তু এখানে নেই কোনো বিদ্যুতের সংযোগ। সৌরবিদ্যুৎ তাদের চাহিদা যৎসামান্য মেটায়।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ওই পাড়ায় গিয়ে কথা হয় এলাকার বয়স্ক ব্যক্তি পাইমং মারমা ও থোয়াইসাপ্রু মারমার সঙ্গে। তাঁরা জানান, পাড়া থেকে মাত্র ১০ মিনিট নৌকায় পাড়ি দিলেই কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। অথচ বিদ্যুৎসেবা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন বছরের পর বছর। সরকারের কাছে গ্রামে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
পাড়ার কারবারি অংলাচিং মারমা বলেন, ‘এই গ্রাম থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত চিৎমরমের লঙ্কা মুখপাড়া, যেখানে বিদ্যুতের খুঁটি লাগানো আছে। এই লঙ্কা মুখপাড়া থেকে আমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ আনার জন্য আমরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগে আবেদন করেও এখনো বিদ্যুতের সংযোগ পাই নাই। এই মুহূর্তে এলাকাবাসীর একটাই দাবি, যেন এই গ্রামকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
৩ নম্বর চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়েশ্লিমং চৌধুরী বলেন, ‘কলাবুনিয়াবাসী বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত, তাই আমরা এই এলাকায় বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানাই।’
গতকাল মঙ্গলবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিতরণ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. কামাল উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ ‘ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’ সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে তিন পার্বত্য জেলা বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের ফেজ-১-এর মাধ্যমে পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে এই প্রকল্প নেই, তবে অচিরেই প্রকল্পের দ্বিতীয় ফেজের মাধ্যমে আমরা আশা করি পাহাড়ের কোনো এলাকা বিদ্যুৎহীন থাকবে না।
কলাবুনিয়াপাড়া থেকে মাত্র ১ কিলোমিটারের মতো দূরে নদীর ওপারে রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা আলোকিত হচ্ছে। অথচ কলাবুনিয়াপাড়াবাসী বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে।
কাপ্তাই উপজেলার ৩ নম্বর চিৎমরম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থান কলাবুনিয়া মারমাপাড়ার। কর্ণফুলী বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র এলাকার বাঁ পাশে অবস্থিত এই গ্রাম। গ্রামটির এক পাশে কর্ণফুলী নদী, অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। অনিন্দ্যসুন্দর এই গ্রামে প্রায় ৩৫টি মারমা পরিবারের বসবাস। কিন্তু এখানে নেই কোনো বিদ্যুতের সংযোগ। সৌরবিদ্যুৎ তাদের চাহিদা যৎসামান্য মেটায়।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ওই পাড়ায় গিয়ে কথা হয় এলাকার বয়স্ক ব্যক্তি পাইমং মারমা ও থোয়াইসাপ্রু মারমার সঙ্গে। তাঁরা জানান, পাড়া থেকে মাত্র ১০ মিনিট নৌকায় পাড়ি দিলেই কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। অথচ বিদ্যুৎসেবা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন বছরের পর বছর। সরকারের কাছে গ্রামে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
পাড়ার কারবারি অংলাচিং মারমা বলেন, ‘এই গ্রাম থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত চিৎমরমের লঙ্কা মুখপাড়া, যেখানে বিদ্যুতের খুঁটি লাগানো আছে। এই লঙ্কা মুখপাড়া থেকে আমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ আনার জন্য আমরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগে আবেদন করেও এখনো বিদ্যুতের সংযোগ পাই নাই। এই মুহূর্তে এলাকাবাসীর একটাই দাবি, যেন এই গ্রামকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
৩ নম্বর চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়েশ্লিমং চৌধুরী বলেন, ‘কলাবুনিয়াবাসী বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত, তাই আমরা এই এলাকায় বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানাই।’
গতকাল মঙ্গলবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিতরণ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. কামাল উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ ‘ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’ সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে তিন পার্বত্য জেলা বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের ফেজ-১-এর মাধ্যমে পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে এই প্রকল্প নেই, তবে অচিরেই প্রকল্পের দ্বিতীয় ফেজের মাধ্যমে আমরা আশা করি পাহাড়ের কোনো এলাকা বিদ্যুৎহীন থাকবে না।
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
৩৩ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৪২ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে