কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী ইউনিয়নে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছেন। গতকাল শুক্রবার কাজ শুরু করে গতকাল শনিবার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হাফছড়ি মুখপাড়ায় নারানগিরি খালের ওপরে বাঁশের সাঁকোটির নির্মাণকাজ শেষ হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা সাইমং মারমা, উসুইমং মারমা, সানুমং মারমা ও কুশিরাম তঞ্চঙ্গ্যাসহ আরও কয়েকজন জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম এলে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে এই বাঁশের সাঁকো ভেসে যায়। সপ্তাহখানেক আগে পাহাড়ি ঢলে সাঁকোটি পানির স্রোতে ভেসে যায়। তাই তাঁরা ২৫ জন এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে এবং নিজেদের অর্থে এখানে নতুন একটি সাঁকো তৈরি করেছেন। এখানে একটা স্থায়ী সেতু তৈরির দাবি জানান তাঁরা।
২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান এনামুল হক বলেন, হাফছড়ি মুখপাড়ায় নারানগিরি খালের ওপর বাঁশের সাঁকোটি ব্যবহার করে প্রতিদিন গড়ে ২০০ মানুষ ওয়েব্রে পাড়া, হাফছড়ি ভিতরপাড়া, হাফছড়ি যৌথ খামার, চিৎমরম পুনর্বাসন পাড়ায় যাতায়াত করে। কিন্তু ঢলে ভেসে যাওয়ায় এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে একটি নতুন সাঁকো নির্মাণ করেছেন।
২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংক্য মারমা বলেন, বর্ষা মৌসুমে নারানগিরি খালের ঢলে বাঁশের সাঁকো ভেঙে যায়। এখানে একটি পাকা সেতু করা হলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী ইউনিয়নে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছেন। গতকাল শুক্রবার কাজ শুরু করে গতকাল শনিবার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হাফছড়ি মুখপাড়ায় নারানগিরি খালের ওপরে বাঁশের সাঁকোটির নির্মাণকাজ শেষ হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা সাইমং মারমা, উসুইমং মারমা, সানুমং মারমা ও কুশিরাম তঞ্চঙ্গ্যাসহ আরও কয়েকজন জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম এলে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে এই বাঁশের সাঁকো ভেসে যায়। সপ্তাহখানেক আগে পাহাড়ি ঢলে সাঁকোটি পানির স্রোতে ভেসে যায়। তাই তাঁরা ২৫ জন এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে এবং নিজেদের অর্থে এখানে নতুন একটি সাঁকো তৈরি করেছেন। এখানে একটা স্থায়ী সেতু তৈরির দাবি জানান তাঁরা।
২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান এনামুল হক বলেন, হাফছড়ি মুখপাড়ায় নারানগিরি খালের ওপর বাঁশের সাঁকোটি ব্যবহার করে প্রতিদিন গড়ে ২০০ মানুষ ওয়েব্রে পাড়া, হাফছড়ি ভিতরপাড়া, হাফছড়ি যৌথ খামার, চিৎমরম পুনর্বাসন পাড়ায় যাতায়াত করে। কিন্তু ঢলে ভেসে যাওয়ায় এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে একটি নতুন সাঁকো নির্মাণ করেছেন।
২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংক্য মারমা বলেন, বর্ষা মৌসুমে নারানগিরি খালের ঢলে বাঁশের সাঁকো ভেঙে যায়। এখানে একটি পাকা সেতু করা হলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে